হোয়াইট হাউজের স্টাফদের কার কত সম্পদ
হোয়াইট
হাউজে কর্মরত ব্যক্তিদের সম্পদের তালিকা প্রকাশ করেছে মার্কিন প্রশাসন।
এতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের বাসভবনের স্টাফদের মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার
সম্পদের হিসাব বেরিয়ে এসেছে। প্রকাশিত নথি অনুসারে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মেয়ে ইভাঙ্কা এবং তার স্বামী জ্যারেড কুশনারের সম্পদের
মূল্য হবে ২০ কোটি ৪০ লাখ ডলার থেকে ৭৪ কোটি ডলারের মধ্যে। এর মধ্যে
ইভাঙ্কা ট্রাম্প ইন্টারন্যাশনাল হোটেলও রয়েছে।
ইভাঙ্কা এই হোটেলের অংশীদার।
এখান থেকে তার আয় ১০ লাখ ডলার থেকে ৫০ লাখ ডলারের মধ্যে। হোয়াইট হাউজের
প্রকাশিত নথির মধ্যে ট্রাম্প প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের বেতনের
তালিকাও রয়েছে। তবে শুক্রবার প্রকাশিত ওই তালিকায় ছিলেন প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্প এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স। মার্কিন নিয়ম অনুসারে, হোয়াইট
হাউজে কাজ শুরু করার আগে কর্মীদের আর্থিক অবস্থার বিবরণ পেশ করতে হয় এবং
দায়িত্ব পালন শেষে আরেকটি হিসাবের মাধ্যমে দেখা হয় যে, তাদের সম্পত্তি
অনিয়ন্ত্রিতভাবে হঠাৎ বেড়ে গেল কি না। অনলাইন আপলোড করা এসব নথিতে যারা
রয়েছেন তাদের কয়েকজন হচ্ছেন -
ইভাঙ্কা ট্রাম্প : তার সম্পদের পরিমাণ পাঁচ কোটি ডলার। এর মধ্যে ট্রাম্প ইন্টারন্যাশনাল হোটেলের অংশীদারিত্ব।
জ্যারেড কুশনার : তার সম্পদের বিবরণ দেয়া হয়েছে ৫৪ পৃষ্ঠার নথিতে। এতে জ্যারেডের ২৬৭টি প্রতিষ্ঠানের সবগুলোর বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে। গত বছর শুধু রিয়েল এস্টেট কোম্পানি থেকে কয়েক লাখ ডলার আয় করেছেন ট্রাম্পের এই উপদেষ্টা ও মেয়ের জামাই।
স্টিভ বেনন : হোয়াইট হাউজের এই সিনিয়র উপদেষ্টাকে নির্বাচনকালীন পরামর্শক হিসেবে দেয়া হয়েছিল এক লাখ ৯১ হাজার ডলার। এ ছাড়া অন্য চাকরি থেকে তার উপার্জন কমপে আরো ১০ লাখ ডলার। তার সম্পদের মূল্য ৩৩ লাখ ডলার থেকে এক কোটি ২৬ লাখ ডলারের মধ্যে হবে।
শন স্পাইসার : নির্বাচনকালীন রিপাবলিকান ন্যাশনাল কমিটির প্রধান কৌশলী এবং যোগাযোগ পরিচালক হিসেবে স্পাইসারকে দেয়া হয়েছে দুই লাখ ৬০ হাজার ডলার। এ ছাড়া আরো কয়েকটি রিয়েল এস্টেট কোম্পানির মালিক তিনি।
ক্যালিয়ানি কনওয়ে : নির্বাচনের সময় ট্রাম্পের শিবিরের প্রচারণা প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন কনওয়ে। এ জন্য তাকে প্রদান করা হয়েছে আট লাখ মার্কিন ডলার। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে হোয়াইট হাউজের কর্মকর্তাদের ২৫ শতাংশকে ‘অত্যন্ত ধনী’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। বারাক ওবামাসহ আগের যেকোনো প্রশাসনের চেয়ে তারা অনেক বেশি ধনী। সম্প্রতি ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ট্রাম্পের মন্ত্রিসভা ও উপদেষ্টারা মিলে মোট এক হাজার ২০০ কোটি ডলারের মালিক। সূত্র : বিবিসি
জ্যারেড কুশনার : তার সম্পদের বিবরণ দেয়া হয়েছে ৫৪ পৃষ্ঠার নথিতে। এতে জ্যারেডের ২৬৭টি প্রতিষ্ঠানের সবগুলোর বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে। গত বছর শুধু রিয়েল এস্টেট কোম্পানি থেকে কয়েক লাখ ডলার আয় করেছেন ট্রাম্পের এই উপদেষ্টা ও মেয়ের জামাই।
স্টিভ বেনন : হোয়াইট হাউজের এই সিনিয়র উপদেষ্টাকে নির্বাচনকালীন পরামর্শক হিসেবে দেয়া হয়েছিল এক লাখ ৯১ হাজার ডলার। এ ছাড়া অন্য চাকরি থেকে তার উপার্জন কমপে আরো ১০ লাখ ডলার। তার সম্পদের মূল্য ৩৩ লাখ ডলার থেকে এক কোটি ২৬ লাখ ডলারের মধ্যে হবে।
শন স্পাইসার : নির্বাচনকালীন রিপাবলিকান ন্যাশনাল কমিটির প্রধান কৌশলী এবং যোগাযোগ পরিচালক হিসেবে স্পাইসারকে দেয়া হয়েছে দুই লাখ ৬০ হাজার ডলার। এ ছাড়া আরো কয়েকটি রিয়েল এস্টেট কোম্পানির মালিক তিনি।
ক্যালিয়ানি কনওয়ে : নির্বাচনের সময় ট্রাম্পের শিবিরের প্রচারণা প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন কনওয়ে। এ জন্য তাকে প্রদান করা হয়েছে আট লাখ মার্কিন ডলার। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে হোয়াইট হাউজের কর্মকর্তাদের ২৫ শতাংশকে ‘অত্যন্ত ধনী’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। বারাক ওবামাসহ আগের যেকোনো প্রশাসনের চেয়ে তারা অনেক বেশি ধনী। সম্প্রতি ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ট্রাম্পের মন্ত্রিসভা ও উপদেষ্টারা মিলে মোট এক হাজার ২০০ কোটি ডলারের মালিক। সূত্র : বিবিসি
No comments