ভারতীয় পত্রিকার দৃষ্টিতে-মমতা ভিলেন প্রণব অপ্রতিদ্বন্দ্বী by সুভাষ সাহা
হিন্দুস্তান টাইমস লিখেছে, প্রণবের প্রার্থিতার বিরোধিতা করে মমতা শাসকজোট ইউপিএতে ভিলেন হিসেবে চিত্রিত হচ্ছেন। পশ্চিমবঙ্গের প্রদেশ কংগ্রেস নেতারা মনে করেন, প্রণবের প্রার্থিতার বিরোধিতা করে মমতা কার্যত বাঙালিদের অনুভূতিতে আঘাত হেনেছেন
রাষ্ট্রপতি ভবনে প্রথম বাঙালির যাত্রাপথ এখন প্রশস্ত। ভারতের রাষ্ট্রপতি পদে প্রণব মুখার্জির নির্বাচিত হওয়া যখন নিশ্চিত, তখন 'বাঙালি দিদি' মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভিলেনের ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে। তার এ ভূমিকায় বাঙালিরা হতবাক ও ক্ষুব্ধ। ভারতের অধিকাংশ পত্রিকায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মমতার এ নেতিবাচক ভূমিকার সমালোচনা করা হয়েছে। অন্যদিকে শাসক দল কংগ্রেস প্রণবকে রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করে বলিষ্ঠতা দেখিয়েছে বলে মন্তব্য করা হয়েছে। পত্রিকাগুলো প্রণব মুখার্জির প্রার্থিতার সমর্থনে বিভিন্ন যুক্তিও তুলে ধরেছে।
এদিকে, রাষ্ট্রপতি পদে প্রণবের প্রার্থিতার সমর্থনে ক্ষমতাসীন ইউপিএ জোটের প্রায় সব দল, জোটবহির্ভূত ছোট-বড় অধিকাংশ দল তাদের অবস্থান ঘোষণা করেছে বা করতে যাচ্ছে। এমনকি সিপিআই(এম) নেতৃত্বাধীন বামফ্রন্ট এবং বিজেপি নেতৃত্বাধীন প্রধান বিরোধী জোট এনডিএ হয় প্রণবের পক্ষ সমর্থন করবে, না হয় তারা রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থী না দিয়ে ভোটপর্বে অনুপস্থিত থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ফলে প্রণব মুখার্জির বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অথবা কনসেনসাস প্রার্থী হিসেবে ১৯ জুলাই রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়া নিশ্চিত।
রাষ্ট্রপতি পদে কংগ্রেসের প্রার্থিতা ঘোষণার পর আনন্দবাজার পত্রিকা লিখেছে, 'যখন প্রণব বাবুকে নিয়ে উৎসাহের এমন বান ডেকেছে তখন প্রণব বয়কটের রাজনীতি করতে গিয়ে প্রায় একা হয়ে পড়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।' দিলি্লর কারবারিরা বলছেন, 'মুলায়ম সিংয়ের ওপর নির্ভর করেই ভুল করেছেন মমতা।' এতেও প্রণব মুখার্জির ভদ্রজনোচিত ব্যবহারে কোনো ঘাটতি লক্ষ্য করা যায়নি। তিনি বলেন, 'আমি মমতার কাছেও সমর্থর্ন চাইছি। কারণ মমতা আমার বোনের মতো।' এদিকে প্রণবের পক্ষে সমর্থনের জোয়ার দেখেও মমতা একটুও বিচলিত না হয়ে ফেসবুকে তার সমর্থিত প্রার্থী এপিজে আবদুল কালামের পক্ষে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। মমতা বলেছেন, 'খেলা এখনও শেষ হয়ে যায়নি।'
হিন্দুস্তান টাইমস লিখেছে, প্রণবের প্রার্থিতার বিরোধিতা করে মমতা শাসকজোট ইউপিএতে ভিলেন হিসেবে চিত্রিত হচ্ছেন। পশ্চিমবঙ্গের প্রদেশ কংগ্রেস নেতারা মনে করেন, প্রণবের প্রার্থিতার বিরোধিতা করে মমতা কার্যত বাঙালিদের অনুভূতিতে আঘাত হেনেছেন।
দ্য হিন্দু সম্পাদকীয়তে লিখেছে, কংগ্রেস প্রণব মুখার্জির নাম রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করে বলিষ্ঠতার পরিচয় দিয়েছে। দেশের সাংবিধানিক ইতিহাস ও প্র্যাকটিস সম্পর্কে তার বোধশক্তি তাকে রাষ্ট্রপতি পদের জন্য অপ্রতিদ্বন্দ্বী করেছে। রাজনৈতিক দল নির্বিশেষে তার গ্রহণযোগ্যতার ব্যাপারে নিঃসন্দেহ পত্রিকাটি ।
দি এশিয়ান এজ পত্রিকাটি প্রণব মুখার্জির প্রার্থিতাকে প্রশংসনীয় পছন্দ করে উল্লেখ করেছে। এটিকে কংগ্রেস ও শাসক ইউপিএ জোটের গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। কারণ, কংগ্রেসের সমর্থিত প্রার্থী সংসদে প্রয়োজনীয় সমর্থন লাভে ব্যর্থ হলে একে সরকারের ব্যর্থতা হিসেবে দেখার একটা সম্ভাবনা ছিল। প্রণব মুখার্জির প্রতি ব্যাপক সমর্থন সে আশঙ্কা দূর করেছে। পত্রিকাটি প্রণব মুখার্জিকে একজন ব্যাপকভাবে সমাদৃত রাজনীতিবিদ, গভীর রাজনৈতিক উপলব্ধির জন্য সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি এবং আলোচনায় দক্ষ ও প্রশাসনিক তীক্ষষ্ট বিচারবুদ্ধিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব হিসেবে তুলে ধরেছে।
আউটলুকে বি রমন এক নিবন্ধে লিখেছেন, মমতার প্রেসিডেন্সিয়াল গেম শেষ হয়ে গেছে। এ ক্ষেত্রে তার ফের সাফল্য অর্জন সম্ভব নয়। তার মতে, যখনই এপিজে আবদুল কালাম রাষ্ট্রপতি পদে পরাজয় বরণ করে তার অবিসংবাদিতা ও সুনাম ক্ষুণ্ন হতে দিতে চাইবেন না, তখনই প্রণব মুখার্জির প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীনভাবে বিজয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল হবে। তখন একমাত্র প্রার্থী থাকবেন সাবেক স্পিকার সাংমা। তিনি প্রার্থী থাকা না থাকা সমান। কারণ তার পক্ষে তার দল এনসিপিও থাকছে না।
তাই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন এক প্রকার শেষ বলা যায়। এর মাধ্যমে আগামী ২০১৪ সালে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত কেন্দ্রে ইউপিএ সরকারের টিকে থাকাটাও একই সঙ্গে নিশ্চিত। মমতা বিরক্তি উৎপাদনকারী সমালোচকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে পারেন। তার এ বিরোধিতাটা আগামী দিনে আরও জোরদার হতে পারে। কারণ অন্ধ্রপ্রদেশের উপনির্বাচনে কংগ্রেস এবার প্রচণ্ড ধাক্কা খেয়েছে। সেখানে জগন রেড্ডির নেতৃত্বাধীন নতুন দলটি কংগ্রেসের মাথাব্যথার কারণ। অনেক কংগ্রেসী ওই দলে যোগ দিয়ে এ কংগ্রেসী রাজ্যেও মমতার মতো স্থায়ী কংগ্রেসবিরোধী সমালোচকের জন্ম দিতে পারে। এতে কংগ্রেস ও প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের উদ্বেগ বাড়বে।
বি রমন আরও লিখেছেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে উৎরে যাওয়ায় কংগ্রেস সভানেত্রী তার রাজনৈতিক দক্ষতার জন্য বাহবা পেতে পারেন। এতে মনমোহন সরকার আস্থার সংকট কাটাতে পারবে না। দেশে সরকারে বড় ধরনের দুর্নীতি, শাসন ধসে পড়া ও অব্যাহত অর্থনৈতিক অধোগতির জন্য মনমোহন সরকার সম্পর্কে যে নেতিবাচক ধারণা গড়ে উঠেছে তা সহজে দূর হওয়ার নয়।
এদিকে দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস পত্রিকার সম্পাদকীয়তে 'দ্য প্রণব মোমেন্ট' শিরোনামে প্রণব মুখার্জির রাষ্ট্রপতি প্রার্থিতাকে সমর্থন জানানো হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রকাশিত আজকাল পত্রিকায় 'দিলি্লতে দাদাগিরি' শিরোনামে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে প্রশ্ন করা হয়েছে, প্রণব মুখার্জি রাষ্ট্রপতি হয়ে গেলে তাকে কি প্রকাশ্যে দাদা বলা বন্ধ হয়ে যাবে? প্রণব মুখার্জিকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে কংগ্রেসের প্রার্থী ঘোষণার আগে নয়াদিলি্লতে এক সাংবাদিক সাহসে ভর করে তাকে এ প্রশ্নটি করলে তিনি ওই সাংবাদিককে 'নো' বলে থামিয়ে দিয়ে চলে যান সরকারি বয়ানে।
সুভাষ সাহা : সাংবাদিক
এদিকে, রাষ্ট্রপতি পদে প্রণবের প্রার্থিতার সমর্থনে ক্ষমতাসীন ইউপিএ জোটের প্রায় সব দল, জোটবহির্ভূত ছোট-বড় অধিকাংশ দল তাদের অবস্থান ঘোষণা করেছে বা করতে যাচ্ছে। এমনকি সিপিআই(এম) নেতৃত্বাধীন বামফ্রন্ট এবং বিজেপি নেতৃত্বাধীন প্রধান বিরোধী জোট এনডিএ হয় প্রণবের পক্ষ সমর্থন করবে, না হয় তারা রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থী না দিয়ে ভোটপর্বে অনুপস্থিত থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ফলে প্রণব মুখার্জির বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অথবা কনসেনসাস প্রার্থী হিসেবে ১৯ জুলাই রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়া নিশ্চিত।
রাষ্ট্রপতি পদে কংগ্রেসের প্রার্থিতা ঘোষণার পর আনন্দবাজার পত্রিকা লিখেছে, 'যখন প্রণব বাবুকে নিয়ে উৎসাহের এমন বান ডেকেছে তখন প্রণব বয়কটের রাজনীতি করতে গিয়ে প্রায় একা হয়ে পড়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।' দিলি্লর কারবারিরা বলছেন, 'মুলায়ম সিংয়ের ওপর নির্ভর করেই ভুল করেছেন মমতা।' এতেও প্রণব মুখার্জির ভদ্রজনোচিত ব্যবহারে কোনো ঘাটতি লক্ষ্য করা যায়নি। তিনি বলেন, 'আমি মমতার কাছেও সমর্থর্ন চাইছি। কারণ মমতা আমার বোনের মতো।' এদিকে প্রণবের পক্ষে সমর্থনের জোয়ার দেখেও মমতা একটুও বিচলিত না হয়ে ফেসবুকে তার সমর্থিত প্রার্থী এপিজে আবদুল কালামের পক্ষে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। মমতা বলেছেন, 'খেলা এখনও শেষ হয়ে যায়নি।'
হিন্দুস্তান টাইমস লিখেছে, প্রণবের প্রার্থিতার বিরোধিতা করে মমতা শাসকজোট ইউপিএতে ভিলেন হিসেবে চিত্রিত হচ্ছেন। পশ্চিমবঙ্গের প্রদেশ কংগ্রেস নেতারা মনে করেন, প্রণবের প্রার্থিতার বিরোধিতা করে মমতা কার্যত বাঙালিদের অনুভূতিতে আঘাত হেনেছেন।
দ্য হিন্দু সম্পাদকীয়তে লিখেছে, কংগ্রেস প্রণব মুখার্জির নাম রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করে বলিষ্ঠতার পরিচয় দিয়েছে। দেশের সাংবিধানিক ইতিহাস ও প্র্যাকটিস সম্পর্কে তার বোধশক্তি তাকে রাষ্ট্রপতি পদের জন্য অপ্রতিদ্বন্দ্বী করেছে। রাজনৈতিক দল নির্বিশেষে তার গ্রহণযোগ্যতার ব্যাপারে নিঃসন্দেহ পত্রিকাটি ।
দি এশিয়ান এজ পত্রিকাটি প্রণব মুখার্জির প্রার্থিতাকে প্রশংসনীয় পছন্দ করে উল্লেখ করেছে। এটিকে কংগ্রেস ও শাসক ইউপিএ জোটের গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। কারণ, কংগ্রেসের সমর্থিত প্রার্থী সংসদে প্রয়োজনীয় সমর্থন লাভে ব্যর্থ হলে একে সরকারের ব্যর্থতা হিসেবে দেখার একটা সম্ভাবনা ছিল। প্রণব মুখার্জির প্রতি ব্যাপক সমর্থন সে আশঙ্কা দূর করেছে। পত্রিকাটি প্রণব মুখার্জিকে একজন ব্যাপকভাবে সমাদৃত রাজনীতিবিদ, গভীর রাজনৈতিক উপলব্ধির জন্য সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি এবং আলোচনায় দক্ষ ও প্রশাসনিক তীক্ষষ্ট বিচারবুদ্ধিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব হিসেবে তুলে ধরেছে।
আউটলুকে বি রমন এক নিবন্ধে লিখেছেন, মমতার প্রেসিডেন্সিয়াল গেম শেষ হয়ে গেছে। এ ক্ষেত্রে তার ফের সাফল্য অর্জন সম্ভব নয়। তার মতে, যখনই এপিজে আবদুল কালাম রাষ্ট্রপতি পদে পরাজয় বরণ করে তার অবিসংবাদিতা ও সুনাম ক্ষুণ্ন হতে দিতে চাইবেন না, তখনই প্রণব মুখার্জির প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীনভাবে বিজয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল হবে। তখন একমাত্র প্রার্থী থাকবেন সাবেক স্পিকার সাংমা। তিনি প্রার্থী থাকা না থাকা সমান। কারণ তার পক্ষে তার দল এনসিপিও থাকছে না।
তাই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন এক প্রকার শেষ বলা যায়। এর মাধ্যমে আগামী ২০১৪ সালে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত কেন্দ্রে ইউপিএ সরকারের টিকে থাকাটাও একই সঙ্গে নিশ্চিত। মমতা বিরক্তি উৎপাদনকারী সমালোচকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে পারেন। তার এ বিরোধিতাটা আগামী দিনে আরও জোরদার হতে পারে। কারণ অন্ধ্রপ্রদেশের উপনির্বাচনে কংগ্রেস এবার প্রচণ্ড ধাক্কা খেয়েছে। সেখানে জগন রেড্ডির নেতৃত্বাধীন নতুন দলটি কংগ্রেসের মাথাব্যথার কারণ। অনেক কংগ্রেসী ওই দলে যোগ দিয়ে এ কংগ্রেসী রাজ্যেও মমতার মতো স্থায়ী কংগ্রেসবিরোধী সমালোচকের জন্ম দিতে পারে। এতে কংগ্রেস ও প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের উদ্বেগ বাড়বে।
বি রমন আরও লিখেছেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে উৎরে যাওয়ায় কংগ্রেস সভানেত্রী তার রাজনৈতিক দক্ষতার জন্য বাহবা পেতে পারেন। এতে মনমোহন সরকার আস্থার সংকট কাটাতে পারবে না। দেশে সরকারে বড় ধরনের দুর্নীতি, শাসন ধসে পড়া ও অব্যাহত অর্থনৈতিক অধোগতির জন্য মনমোহন সরকার সম্পর্কে যে নেতিবাচক ধারণা গড়ে উঠেছে তা সহজে দূর হওয়ার নয়।
এদিকে দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস পত্রিকার সম্পাদকীয়তে 'দ্য প্রণব মোমেন্ট' শিরোনামে প্রণব মুখার্জির রাষ্ট্রপতি প্রার্থিতাকে সমর্থন জানানো হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রকাশিত আজকাল পত্রিকায় 'দিলি্লতে দাদাগিরি' শিরোনামে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে প্রশ্ন করা হয়েছে, প্রণব মুখার্জি রাষ্ট্রপতি হয়ে গেলে তাকে কি প্রকাশ্যে দাদা বলা বন্ধ হয়ে যাবে? প্রণব মুখার্জিকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে কংগ্রেসের প্রার্থী ঘোষণার আগে নয়াদিলি্লতে এক সাংবাদিক সাহসে ভর করে তাকে এ প্রশ্নটি করলে তিনি ওই সাংবাদিককে 'নো' বলে থামিয়ে দিয়ে চলে যান সরকারি বয়ানে।
সুভাষ সাহা : সাংবাদিক
No comments