গোলটেবিল বৈঠক টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে শঙ্কা-লাভ-ক্ষতি নিয়ে যৌথ সমীক্ষা চালানো উচিত
প্রস্তাবিত টিপাইমুখ বাঁধ (ড্যাম) হলে বাংলাদেশের ক্ষতি কিংবা লাভ কী হবে, তা সঠিকভাবে জানতে ভারতের সঙ্গে যৌথ সমীক্ষা চালানো উচিত। সেই সঙ্গে ভারতকে এটা বলতে হবে, বড় বাঁধ ভয়ংকর বিপদ ডেকে আনবে। বাঁধ যদি করতেই হয় তা হতে হবে ছোট ও স্বল্প উচ্চতার।
‘টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে শঙ্কা’ শিরোনামে গতকাল রোববার প্রথম আলো আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে এসব পরামর্শ উঠে আসে। বক্তারা বলেন, দেশে টিপাইমুখ বাঁধের পক্ষে-বিপক্ষে যে আলোচনা চলছে তার অনেকটাই অনুমাননির্ভর।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, বিষয়টি নিয়ে ভারতের নেতৃত্বের মুখের কথায় নয়, লিখিতভাবে সুস্পষ্ট চুক্তির আওতায় প্রতিশ্রুতি আদায় করতে হবে।
প্রথম আলোর সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত এ আলোচনায় অংশ নেন প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভী, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা আকবর আলি খান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আইনুন নিশাত, জল-পরিবেশ ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান এম ইনামুল হক, যৌথ নদী কমিশনের সদস্য মীর সাজ্জাদ হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক কর্মকর্তা এম এ কাশেম ও ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের শিক্ষক এম এ আরাফাত।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, বিষয়টি নিয়ে ভারতের নেতৃত্বের মুখের কথায় নয়, লিখিতভাবে সুস্পষ্ট চুক্তির আওতায় প্রতিশ্রুতি আদায় করতে হবে।
প্রথম আলোর সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত এ আলোচনায় অংশ নেন প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভী, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা আকবর আলি খান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আইনুন নিশাত, জল-পরিবেশ ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান এম ইনামুল হক, যৌথ নদী কমিশনের সদস্য মীর সাজ্জাদ হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক কর্মকর্তা এম এ কাশেম ও ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের শিক্ষক এম এ আরাফাত।
No comments