এনবিআরের কাঁধে চাপছে বড় অঙ্কের রাজস্ব আদায় by ফারজানা লাবনী
দেশের ইতিহাসে আজ সবচেয়ে বড় অঙ্কের বাজেট
প্রস্তাব করতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এতে বড় অঙ্কের
রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে বড় চাপেও পড়তে যাচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড
(এনবিআর)। বাজেট প্রস্তুতির শেষ মুহূর্তেও এ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে রাজস্ব
আদায়কারী সংস্থাটি।
তাদের যুক্তি ছিল, 'চলতি অর্থবছরেই
রাজনৈতিক অস্থিরতায় রাজস্ব আদায়ে রয়েছে বড় অঙ্কের ঘাটতি। ভবিষ্যতে রাজনৈতিক
অস্থিরতা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই এমন সম্ভাব্য পরিস্থিতিতে অতীতের তুলনায়
বেশি অঙ্কের রাজস্ব আদায় সম্ভব নয়।' এনবিআরের এমন সুপারিশেও অনড় থেকেছেন
অর্থমন্ত্রী। তাই আসছে অর্থবছরে এক লাখ ৩৬ হাজার ৯০ কোটি টাকা রাজস্ব
আদায়ের কঠিন দায়িত্ব কাঁধে নিতে হচ্ছে এনবিআরকে। বিশ্লেষকরা
বলছেন, আসছে বাজেটে রাজস্ব-সংক্রান্ত যেসব প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে তা বাস্তবায়ন সম্ভব হবে কি না- সেটা বিবেচনা করা হয়নি। বরং ভোটার টানতেই বাজেটে এসব প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক লাখ ১২ হাজার ২৫৯ কোটি টাকা। কিন্তু গত এপ্রিল পর্যন্ত প্রথম ১০ মাসে রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি চার হাজার ৯৬৪ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের তুলনায় আসছে বাজেটে লক্ষ্যমাত্রা ২৩ হাজার ৭৪১ কোটি টাকা বেশি ধরা হচ্ছে। আগামীতে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধি ২৩.১৪ শতাংশ ধার্য করা হচ্ছে।
এ বড় অঙ্কের রাজস্ব আদায়ের কৌশল হিসেবে বড় ধরনের কর আরোপ করা হচ্ছে না। মূসক নীতিতে অনুসরণ করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের ছকে প্রণয়ন করা মূসক আইন। শুল্ক আদায়ে যৌক্তিকীকরণ করা হয়েছে। তবে এসব উদ্যোগে 'রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে এমন নিশ্চয়তা নেই'- এ মত জানিয়ে অর্থনীতিবিদ মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, 'সাধারণ মানুষকে খুশি করে ভোট পেতে আগামী অর্থবছরের বাজেটে বিভিন্ন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। রাজস্ব আদায় বাড়াতে কোনো চেষ্টা নেই। কালো টাকা সাদা করার সুযোগ থাকায় অর্থনীতিতে ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। করমুক্ত আয়সীমা বড়ানোয় রিটার্নধারীর সংখ্যা কমবে। মূসক আদায়ে আইএমএফের ছকের বাইরে যেতে পারবেন না অর্থমন্ত্রী। শুল্ক স্তর পুনর্বিন্যাসেও রাজস্ব আদায় স্বল্প মেয়াদে কমবে।' তিনি বলেন, 'দীর্ঘ মেয়াদে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে কি না, তা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর নির্ভর করছে। এ ক্ষেত্রে নেতিবাচক পরিবেশ থাকবে আশঙ্কা করা যায়।' সার্বিক বিচারে আসন্ন অর্থবছরের রাজস্বনীতির উদ্যোগের সুফল পাওয়া যাবে না বলে জানান সাবেক তত্ত্বাধায়ক সরকারের এ উপদেষ্টা।
এনবিআর সূত্রে জানা যায়, আসছে বাজেটে বর্তমান করমুক্ত আয়সীমা দুই লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে দুই লাখ ২০ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হচ্ছে। শিল্প খাতের চলমান স্থবিরতা কাটাতে তৈরি পোশাক শিল্প, বস্ত্র, পর্যটন, আইটি, পোলট্রি, অবকাঠামোসহ শিল্পের ১৮টি খাতে কর অবকাশ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে- যা ২০১৫ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বহাল রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে।
সম্প্রতি বিনিয়োগের নেতিবাচক ধারায় বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণ বাড়ানোর চেষ্টা রয়েছে আসন্ন বাজেটে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে বিনিয়োগের প্রধান উপকরণ মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির বর্তমান শুল্ক ৩ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ করার সুপারিশ করা হয়েছে। তবে রপ্তানিমুখী শিল্পের জন্য চলতিবারের ধারাবাহিকতায় শূন্য শুল্ক ধার্য আছে আগামী অর্থবছরেও। শিল্প-বিনিয়োগে স্থবিরতা কাটাতে বর্তমান ৩, ৫, ১২ ও ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক স্তরের ৩ ও ১২ শতাংশের পরিবর্তে ২ ও ১০ শতাংশ নির্ধারণে প্রস্তাব করা হয়েছে। সম্পূরক শুল্ক স্তরেও পরিবর্তন করা হচ্ছে। ৯ স্তরের পরিবর্তে প্রস্তাব করা হয়েছে ১০ স্তরের। এ ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন সম্পূরক শুল্ক হার ১০ শতাংশ করা হয়েছে। তবে অপ্রয়োজনীয় ও বিলাসপণ্যের আমদানি নিরুৎসাহিত করতে আগামী বাজেটে সর্বোচ্চ শুল্কস্তরে চলতিবারের ধারাবাহিকতায় রয়েছে। এর সঙ্গে ৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্কসহ আমদানি পর্যায়ের অন্যান্য শুল্ক অপরির্তিত থাকছে।
এভাবে শুল্ক কাঠামোর পুনর্বিন্যাস করার চেষ্টা করা হয়েছে। এনবিআর থেকে যুক্তি তুলে ধরা হয়েছে শুল্কস্তরের পুনর্বিন্যাসে বন্ড সুবিধার অপব্যবহার, আন্ডার ইনভয়েসিংয়ের সুযোগ কমবে। অত্যাবশ্যকীয় নিত্যপণ্যে শুল্কের ক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তন আসছে না। ভোজ্য তেলের ক্ষেত্রে নতুন শুল্ক আরোপ হচ্ছে না। ক্ষেত্র বিশেষে থাকছে সুবিধা। শুল্কস্তর পরিবর্তনের ফলে মশলা আমদানিতে ব্যয় কমবে। পোলট্রি শিল্পে কর অবকাশ সুবিধা এবং এ শিল্পের উৎপাদনের সঙ্গে সম্পর্কিত অন্যান্য শিল্পেও থাকছে রাজস্ব সুবিধা। তাই ডিম উৎপাদনে ও মুরগি পালনে ব্যয় কমবে। সাধারণ মানুষ এসব পণ্য কম দামে পাবে বলে ধারণ করা হচ্ছে।
শুল্কস্তরের পুনর্বিন্যাসে রাজস্ব আদায় বাড়বে- এনবিআরের এমন যুক্তির সঙ্গে অর্থনীতিবিদ আকবর আলি খান ভিন্নমত পোষণ করে কালের কণ্ঠকে বলেন, 'শুল্কস্তরের পুনর্বিন্যাসে স্বল্প মেয়াদে রাজস্ব আদায় অবশ্যই কমবে। দীর্ঘ মেয়াদে এসব উদ্যোগের সুফল কী হবে, তা মূলত রাজনৈতিক পরিবেশের ওপর নির্ভর করবে।' তিনি বলেন, 'নির্বাচনের আগের বাজেট হওয়ায় রাজস্ব আদায়ে কী প্রভাব পড়ল, তার চেয়ে অর্থমন্ত্রী ভোটারের মন ভরাতে পারছেন কি না, সে চেষ্টা করছেন।'
আবাসন খাতের ব্যবসায়ীদের জোরালো দাবি ছিল, কালো টাকা ও অপ্রদর্শিত অর্থ জরিমানা ছাড়াই ফ্ল্যাট বা প্লট কিনে সাদা করা যাবে। যদিও এ বিষয়ে দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই বিরোধিতা করেছে। তবে রাজস্ব বোর্ড আসন্ন অর্থবছরের জন্য আবাসন খাতের জন্য অপ্রদর্শিত ও কালো টাকা বিনিয়োগে চুক্তিমূল্যের ১০ শতাংশ জমা দিলে আর কোনো কর দিতে হবে না- এমন প্রস্তাব করেছে। তবে অন্যান্য খাতে বিনিয়োগে চলতিবারের ধারায় গুণতে হবে অতিরিক্ত জরিমানা।
বলছেন, আসছে বাজেটে রাজস্ব-সংক্রান্ত যেসব প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে তা বাস্তবায়ন সম্ভব হবে কি না- সেটা বিবেচনা করা হয়নি। বরং ভোটার টানতেই বাজেটে এসব প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক লাখ ১২ হাজার ২৫৯ কোটি টাকা। কিন্তু গত এপ্রিল পর্যন্ত প্রথম ১০ মাসে রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি চার হাজার ৯৬৪ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের তুলনায় আসছে বাজেটে লক্ষ্যমাত্রা ২৩ হাজার ৭৪১ কোটি টাকা বেশি ধরা হচ্ছে। আগামীতে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধি ২৩.১৪ শতাংশ ধার্য করা হচ্ছে।
এ বড় অঙ্কের রাজস্ব আদায়ের কৌশল হিসেবে বড় ধরনের কর আরোপ করা হচ্ছে না। মূসক নীতিতে অনুসরণ করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের ছকে প্রণয়ন করা মূসক আইন। শুল্ক আদায়ে যৌক্তিকীকরণ করা হয়েছে। তবে এসব উদ্যোগে 'রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে এমন নিশ্চয়তা নেই'- এ মত জানিয়ে অর্থনীতিবিদ মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, 'সাধারণ মানুষকে খুশি করে ভোট পেতে আগামী অর্থবছরের বাজেটে বিভিন্ন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। রাজস্ব আদায় বাড়াতে কোনো চেষ্টা নেই। কালো টাকা সাদা করার সুযোগ থাকায় অর্থনীতিতে ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। করমুক্ত আয়সীমা বড়ানোয় রিটার্নধারীর সংখ্যা কমবে। মূসক আদায়ে আইএমএফের ছকের বাইরে যেতে পারবেন না অর্থমন্ত্রী। শুল্ক স্তর পুনর্বিন্যাসেও রাজস্ব আদায় স্বল্প মেয়াদে কমবে।' তিনি বলেন, 'দীর্ঘ মেয়াদে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে কি না, তা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর নির্ভর করছে। এ ক্ষেত্রে নেতিবাচক পরিবেশ থাকবে আশঙ্কা করা যায়।' সার্বিক বিচারে আসন্ন অর্থবছরের রাজস্বনীতির উদ্যোগের সুফল পাওয়া যাবে না বলে জানান সাবেক তত্ত্বাধায়ক সরকারের এ উপদেষ্টা।
এনবিআর সূত্রে জানা যায়, আসছে বাজেটে বর্তমান করমুক্ত আয়সীমা দুই লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে দুই লাখ ২০ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হচ্ছে। শিল্প খাতের চলমান স্থবিরতা কাটাতে তৈরি পোশাক শিল্প, বস্ত্র, পর্যটন, আইটি, পোলট্রি, অবকাঠামোসহ শিল্পের ১৮টি খাতে কর অবকাশ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে- যা ২০১৫ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বহাল রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে।
সম্প্রতি বিনিয়োগের নেতিবাচক ধারায় বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণ বাড়ানোর চেষ্টা রয়েছে আসন্ন বাজেটে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে বিনিয়োগের প্রধান উপকরণ মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির বর্তমান শুল্ক ৩ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ করার সুপারিশ করা হয়েছে। তবে রপ্তানিমুখী শিল্পের জন্য চলতিবারের ধারাবাহিকতায় শূন্য শুল্ক ধার্য আছে আগামী অর্থবছরেও। শিল্প-বিনিয়োগে স্থবিরতা কাটাতে বর্তমান ৩, ৫, ১২ ও ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক স্তরের ৩ ও ১২ শতাংশের পরিবর্তে ২ ও ১০ শতাংশ নির্ধারণে প্রস্তাব করা হয়েছে। সম্পূরক শুল্ক স্তরেও পরিবর্তন করা হচ্ছে। ৯ স্তরের পরিবর্তে প্রস্তাব করা হয়েছে ১০ স্তরের। এ ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন সম্পূরক শুল্ক হার ১০ শতাংশ করা হয়েছে। তবে অপ্রয়োজনীয় ও বিলাসপণ্যের আমদানি নিরুৎসাহিত করতে আগামী বাজেটে সর্বোচ্চ শুল্কস্তরে চলতিবারের ধারাবাহিকতায় রয়েছে। এর সঙ্গে ৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্কসহ আমদানি পর্যায়ের অন্যান্য শুল্ক অপরির্তিত থাকছে।
এভাবে শুল্ক কাঠামোর পুনর্বিন্যাস করার চেষ্টা করা হয়েছে। এনবিআর থেকে যুক্তি তুলে ধরা হয়েছে শুল্কস্তরের পুনর্বিন্যাসে বন্ড সুবিধার অপব্যবহার, আন্ডার ইনভয়েসিংয়ের সুযোগ কমবে। অত্যাবশ্যকীয় নিত্যপণ্যে শুল্কের ক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তন আসছে না। ভোজ্য তেলের ক্ষেত্রে নতুন শুল্ক আরোপ হচ্ছে না। ক্ষেত্র বিশেষে থাকছে সুবিধা। শুল্কস্তর পরিবর্তনের ফলে মশলা আমদানিতে ব্যয় কমবে। পোলট্রি শিল্পে কর অবকাশ সুবিধা এবং এ শিল্পের উৎপাদনের সঙ্গে সম্পর্কিত অন্যান্য শিল্পেও থাকছে রাজস্ব সুবিধা। তাই ডিম উৎপাদনে ও মুরগি পালনে ব্যয় কমবে। সাধারণ মানুষ এসব পণ্য কম দামে পাবে বলে ধারণ করা হচ্ছে।
শুল্কস্তরের পুনর্বিন্যাসে রাজস্ব আদায় বাড়বে- এনবিআরের এমন যুক্তির সঙ্গে অর্থনীতিবিদ আকবর আলি খান ভিন্নমত পোষণ করে কালের কণ্ঠকে বলেন, 'শুল্কস্তরের পুনর্বিন্যাসে স্বল্প মেয়াদে রাজস্ব আদায় অবশ্যই কমবে। দীর্ঘ মেয়াদে এসব উদ্যোগের সুফল কী হবে, তা মূলত রাজনৈতিক পরিবেশের ওপর নির্ভর করবে।' তিনি বলেন, 'নির্বাচনের আগের বাজেট হওয়ায় রাজস্ব আদায়ে কী প্রভাব পড়ল, তার চেয়ে অর্থমন্ত্রী ভোটারের মন ভরাতে পারছেন কি না, সে চেষ্টা করছেন।'
আবাসন খাতের ব্যবসায়ীদের জোরালো দাবি ছিল, কালো টাকা ও অপ্রদর্শিত অর্থ জরিমানা ছাড়াই ফ্ল্যাট বা প্লট কিনে সাদা করা যাবে। যদিও এ বিষয়ে দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই বিরোধিতা করেছে। তবে রাজস্ব বোর্ড আসন্ন অর্থবছরের জন্য আবাসন খাতের জন্য অপ্রদর্শিত ও কালো টাকা বিনিয়োগে চুক্তিমূল্যের ১০ শতাংশ জমা দিলে আর কোনো কর দিতে হবে না- এমন প্রস্তাব করেছে। তবে অন্যান্য খাতে বিনিয়োগে চলতিবারের ধারায় গুণতে হবে অতিরিক্ত জরিমানা।
No comments