কম্বোডিয়ায়ও মজুরি ও পরিবেশ নিয়ে শ্রমিক অসন্তোষ
বাংলাদেশের মতো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার
উন্নয়নশীল দেশ কম্বোডিয়ার পোশাকশিল্পেও সাম্প্রতিক সময়ে শ্রমিক অসন্তোষ
দেখা দিয়েছে। দেশটিতে তৈরি পোশাক খাতে বিনিয়োগ যত বাড়ছে, এর সঙ্গে তাল
মিলিয়ে বিভিন্ন দাবিতে বাড়ছে শ্রমিক অসন্তোষ।
আজ বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়।
মজুরি বাড়ানো, কর্মপরিবেশের উন্নয়নসহ বিভিন্ন দাবিতে দেশটির পোশাকশ্রমিকেরা সহিংস বিক্ষোভ ও ধর্মঘটের মতো কর্মসূচি পালন করছেন। চলতি সপ্তাহেও শত শত পোশাকশ্রমিক বেতন বাড়ানোর দাবিতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়েছেন।
বাংলাদেশের মতো কম্বোডিয়ায়ও তৈরি পোশাকের উত্পাদন খরচ বেশ কম। তবে দেশটির পোশাক কারখানাগুলোতে শ্রমিকদের মজুরি ও কর্মপরিবেশের দিকটি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)। তা সত্ত্বেও সেখানে ধর্মঘট ও সহিংস বিক্ষোভ বাড়ছে।
শ্রমিক সংগঠনগুলোর অভিযোগ, শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি ও কর্মস্থলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে মালিকপক্ষ।
কম্বোডিয়ায় তিন লাখেরও বেশি পোশাকশ্রমিক রয়েছেন। দেশটির রপ্তানি আয়ের সর্বোচ্চ খাতও এটি।
গত বছর বিভিন্ন দাবিতে ১৩৪ বার ধর্মঘট করেছেন দেশটির পোশাকশ্রমিকেরা। চলতি বছর এ পর্যন্ত ৪৮ বার ধর্মঘট পালন করা হয়েছে।
চলতি বছরের আগ পর্যন্ত কম্বোডিয়ায় পোশাকশ্রমিকদের মাসিক মজুরি ছিল ৬১ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশে তা ৩৮ ডলার। চীনে ১৫০ ডলারের কিছু বেশি। চলতি বছরের মার্চে কম্বোডিয়া সরকার পোশাকশ্রমিকদের মাসিক মজুরি বাড়িয়ে ৮০ ডলার করেছে। কিন্তু ধর্মঘটি পোশাকশ্রমিকেরা বলছেন, জীবনযাত্রার ব্যয়ের সঙ্গে সংগতি রেখে বেতন বাড়ানো হয়নি।
২৮ বছর বয়সী মাও পোভ নামের এক পোশাকশ্রমিকের ভাষ্য, ‘জীবন অনেক কঠিন। আমাদের অনেক খরচ। কিন্তু বেতন কম। জীবন চালাতে কখনো কখনো আমরা অন্য শ্রমিকদের কাছ থেকে টাকা ধার করি।’
অনেক পোশাকশ্রমিকের অভিযোগ, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম হু হু করে বাড়ছে। তাই বেতনের সঙ্গে খরচের সমন্বয় করতে তাঁদের হিমশিম খেতে হচ্ছে।
মজুরি বাড়ানো, কর্মপরিবেশের উন্নয়নসহ বিভিন্ন দাবিতে দেশটির পোশাকশ্রমিকেরা সহিংস বিক্ষোভ ও ধর্মঘটের মতো কর্মসূচি পালন করছেন। চলতি সপ্তাহেও শত শত পোশাকশ্রমিক বেতন বাড়ানোর দাবিতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়েছেন।
বাংলাদেশের মতো কম্বোডিয়ায়ও তৈরি পোশাকের উত্পাদন খরচ বেশ কম। তবে দেশটির পোশাক কারখানাগুলোতে শ্রমিকদের মজুরি ও কর্মপরিবেশের দিকটি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)। তা সত্ত্বেও সেখানে ধর্মঘট ও সহিংস বিক্ষোভ বাড়ছে।
শ্রমিক সংগঠনগুলোর অভিযোগ, শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি ও কর্মস্থলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে মালিকপক্ষ।
কম্বোডিয়ায় তিন লাখেরও বেশি পোশাকশ্রমিক রয়েছেন। দেশটির রপ্তানি আয়ের সর্বোচ্চ খাতও এটি।
গত বছর বিভিন্ন দাবিতে ১৩৪ বার ধর্মঘট করেছেন দেশটির পোশাকশ্রমিকেরা। চলতি বছর এ পর্যন্ত ৪৮ বার ধর্মঘট পালন করা হয়েছে।
চলতি বছরের আগ পর্যন্ত কম্বোডিয়ায় পোশাকশ্রমিকদের মাসিক মজুরি ছিল ৬১ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশে তা ৩৮ ডলার। চীনে ১৫০ ডলারের কিছু বেশি। চলতি বছরের মার্চে কম্বোডিয়া সরকার পোশাকশ্রমিকদের মাসিক মজুরি বাড়িয়ে ৮০ ডলার করেছে। কিন্তু ধর্মঘটি পোশাকশ্রমিকেরা বলছেন, জীবনযাত্রার ব্যয়ের সঙ্গে সংগতি রেখে বেতন বাড়ানো হয়নি।
২৮ বছর বয়সী মাও পোভ নামের এক পোশাকশ্রমিকের ভাষ্য, ‘জীবন অনেক কঠিন। আমাদের অনেক খরচ। কিন্তু বেতন কম। জীবন চালাতে কখনো কখনো আমরা অন্য শ্রমিকদের কাছ থেকে টাকা ধার করি।’
অনেক পোশাকশ্রমিকের অভিযোগ, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম হু হু করে বাড়ছে। তাই বেতনের সঙ্গে খরচের সমন্বয় করতে তাঁদের হিমশিম খেতে হচ্ছে।
No comments