শতাব্দীর সেরা সেই ডেলিভারি by রাজীব হাসান
এর চেয়ে আকাশ থেকে জ্যান্ত একটা
এলিয়েনকে নেমে আসতে দেখলেও হয়তো বিশ্বাস করতেন। কিন্তু যা ঘটল, কিছুতেই
বিশ্বাস হচ্ছিল না মাইক গ্যাটিংয়ের মতো পোড়খাওয়া ব্যাটসম্যানের।
বলটা
পড়েছিল লেগ স্টাম্পের বাইরে। গ্যাটিং ভেবেও ছিলেন, লেগ স্টাম্পের বাইরে
দিয়েই বেরিয়ে যাবে। কিন্তু সেই বলটা সাপের মতো ফণা তুলে অবিশ্বাস্য বাঁক
নিয়ে ছোবল দিল অফস্টাম্পে! গ্যাটিং বোল্ড!
আজ থেকে ২০ বছর আগে (৪ জুন, ১৯৯৩) ওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টে এই অবিশ্বাস্য বলটি করেছিলেন শেন ওয়ার্ন। মজার ব্যাপার হলো, ২৪ বছর বয়সী তরুণ ওয়ার্নের সেটাই ছিল প্রথম অ্যাশেজ। আর অ্যাশেজে তাঁর প্রথম বল। তখনো তো জানা যায়নি, সর্বকালের অন্যতম সেরা বোলার হয়ে উঠবেন তিনি। নামের পাশে লেখা থাকবে ৭০৮টি টেস্ট উইকেট। তবে ওই একটা বলের পর আর কিছু না করলেও ইতিহাসে ঠাঁই পেয়ে যেতেন ওয়ার্ন। অ্যাশেজে করা নিজের প্রথম ডেলিভারিটাই যে ইতিহাসে ‘বল অব দ্য সেঞ্চুরি’ নামের বিখ্যাত হয়ে আছে। কেউ কেউ সেটিকে বলেন ‘গ্যাটিং বল’। গত মঙ্গলবার সেই ডেলিভারির দুই দশক পূর্ণ হলো।
ওল্ড ট্রাফোর্ডের উইকেট এমনিতে স্পিন-সহায়ক। ইংল্যান্ড দুই স্পিনার নিয়ে খেলছিল। অস্ট্রেলিয়া অবশ্য নিয়েছিল একজন স্পিনারই। এর আগে স্বর্ণকেশী যে স্পিনার ১১ টেস্ট খেলে ৩০.৮০-এর মাঝারি গড়ে নিয়েছিলেন ৩১ উইকেট। প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার ২৮৯ রানের জবাবে ব্যাট করছিল ইংল্যান্ড। শুরুটা ভালোই হয়েছিল। ১ উইকেটে ৮০। এমন সময় তরুণ স্পিনারটির হাতে বল তুলে দেন অধিনায়ক অ্যালান বোর্ডার। বাকিটা ইতিহাস!
এই একটা ডেলিভারি বোলার ওয়ার্নকেই আমূলে পাল্টে দিয়েছিল। ওয়ার্ন নিজে পরশু এক টুইট বার্তায় লিখেছেন, ‘ওই একটা ডেলিভারি আমার জীবনে কত কিছু পাল্টে দিয়েছিল! আত্মবিশ্বাসের চুড়োয় পৌঁছে যাই। রীতিমতো ফুলেফেঁপে উঠি।’
আজ থেকে ২০ বছর আগে (৪ জুন, ১৯৯৩) ওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টে এই অবিশ্বাস্য বলটি করেছিলেন শেন ওয়ার্ন। মজার ব্যাপার হলো, ২৪ বছর বয়সী তরুণ ওয়ার্নের সেটাই ছিল প্রথম অ্যাশেজ। আর অ্যাশেজে তাঁর প্রথম বল। তখনো তো জানা যায়নি, সর্বকালের অন্যতম সেরা বোলার হয়ে উঠবেন তিনি। নামের পাশে লেখা থাকবে ৭০৮টি টেস্ট উইকেট। তবে ওই একটা বলের পর আর কিছু না করলেও ইতিহাসে ঠাঁই পেয়ে যেতেন ওয়ার্ন। অ্যাশেজে করা নিজের প্রথম ডেলিভারিটাই যে ইতিহাসে ‘বল অব দ্য সেঞ্চুরি’ নামের বিখ্যাত হয়ে আছে। কেউ কেউ সেটিকে বলেন ‘গ্যাটিং বল’। গত মঙ্গলবার সেই ডেলিভারির দুই দশক পূর্ণ হলো।
ওল্ড ট্রাফোর্ডের উইকেট এমনিতে স্পিন-সহায়ক। ইংল্যান্ড দুই স্পিনার নিয়ে খেলছিল। অস্ট্রেলিয়া অবশ্য নিয়েছিল একজন স্পিনারই। এর আগে স্বর্ণকেশী যে স্পিনার ১১ টেস্ট খেলে ৩০.৮০-এর মাঝারি গড়ে নিয়েছিলেন ৩১ উইকেট। প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার ২৮৯ রানের জবাবে ব্যাট করছিল ইংল্যান্ড। শুরুটা ভালোই হয়েছিল। ১ উইকেটে ৮০। এমন সময় তরুণ স্পিনারটির হাতে বল তুলে দেন অধিনায়ক অ্যালান বোর্ডার। বাকিটা ইতিহাস!
এই একটা ডেলিভারি বোলার ওয়ার্নকেই আমূলে পাল্টে দিয়েছিল। ওয়ার্ন নিজে পরশু এক টুইট বার্তায় লিখেছেন, ‘ওই একটা ডেলিভারি আমার জীবনে কত কিছু পাল্টে দিয়েছিল! আত্মবিশ্বাসের চুড়োয় পৌঁছে যাই। রীতিমতো ফুলেফেঁপে উঠি।’
No comments