বিভীষিকা: বিলাতে কনসার্টে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ২২, আইএসের দায় স্বীকার
সন্ত্রাসী
হামলায় কাঁপলো ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার। ঝরে গেল ২২টি প্রাণ। এর মধ্যে
রয়েছে ৮ বছরের এক শিশু। আহত হয়েছেন ৫৯ জন। ম্যানচেস্টার শহরের সিটি
অ্যারেনাতে আয়োজিত এক কনসার্টে সোমবার রাতে চালানো আত্মঘাতী বোমা হামলায়
স্তব্ধ গোটা বৃটেন। পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়েছে দেশজুড়ে। নির্বাচনী প্রচারণা
স্থগিত করেছেন প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে ও লেবার নেতা জেরেমি করবিন। হামলার
দায় স্বীকার করেছে জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস। বিশ্বনেতৃবৃন্দ হামলার তীব্র নিন্দা ও
শোক জানিয়েছেন। সহমর্তিতা জানিয়েছেন শোকসন্তপ্ত পরিবারগুলোর প্রতি। বৃটিশ
প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে এ হামলাকে কাপুরুষোচিত আখ্যা দিয়েছেন। বিবিসির
খবরে বলা হয়, হামলায় সংশ্লিষ্টতা সন্দেহে দক্ষিণ ম্যানচেস্টার থেকে ২৩
বছরের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নিহতদের মধ্যে
দু’জনের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। এর মধ্যে রয়েছে ৮ বছর বয়সী শিশু স্যাফি
রোজ রুসো। অপরজন ১৮ বছরের তরুণী জর্জিনা ক্যাল্যান্দার। সোমবার স্থানীয় সময়
রাত সাড়ে দশটার দিকে হামলা চালানো হয়। এর পরপরই ঘটনাস্থলে ছুটে যায় ৬০টি
অ্যাম্বুলেন্স। আহতদের নিয়ে যাওয়া হয় ম্যানচেস্টারের ৮টি হাসপাতালে। এদের
মধ্যে কমপক্ষে ১২ জন শিশু রয়েছে। ২০০৫ সালের ৭ই জুলাইয়ের বোমা হামলার পর
এটাই বৃটেনের সব থেকে বড় সন্ত্রাসী হামলা। সেবার ৪ জন আত্মঘাতী বোমা
হামলাকারীর হামলায় ৫২ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন।
জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস মেসেজিং অ্যাপ টেলিগ্রামে ম্যানচেস্টার হামলার দায় স্বীকার করেছে। গ্রেটার ম্যানচেস্টার পুলিশের চিফ কনস্টেবল ইয়ান হপকিন্স বলেন, শহরটির ইতিহাসে এটা ছিল ‘সব থেকে বিভীষিকাময় ঘটনা’। কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করছে হামলাকারীর সঙ্গে আরো কেউ জড়িত ছিল কিনা। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী দুটো স্থাপনায় অভিযান চালিয়েছে।
ম্যানচেস্টার অ্যারেনায় উপস্থিত প্রত্যক্ষদর্শীরা হামলার পর সেখানে সৃষ্টি হওয়া হৃদয়বিদারক দৃশ্যের বর্ণনা দেন। কনসার্টে উপস্থিত ব্যক্তিরা আতঙ্কে দিগ্বিদিক ছুটতে থাকে। স্ত্রী ও মেয়েকে কনসার্ট থেকে আনতে যাওয়া অ্যান্ডি হলি বলেন, ‘একটি বিস্ফোরণ হয় আর এটা এক দরজা থেকে ৩০ ফুট দূরত্বে থাকা আরেক দরজার সামনে উড়িয়ে নিয়ে যায়। কনসার্টে নিজের দুই সন্তানদের আনতে যাওয়া এমা জনসন বলেন, ‘মনে হচ্ছিল পুরো ভবন কাঁপছিল। প্রথমে একটা বিস্ফোরণ হয় এরপর অগ্নি স্ফুলিঙ্গ দেখা যায়। মৃতদেহ ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল সবখানে।’ তরুণ অ্যাবিগেইল ওয়াকার বিবিসিকে বলেন, ‘আমি আমার বোনের হাত ধরে সজোরে টেনে বের হওয়ার চেষ্টা করি। সবাই দৌড়াচ্ছিল আর কাঁদছিল। পরিস্থিতিটা ছিল অসম্ভব ভয়ঙ্কর।’
মার্কিন সংগীতশিল্পী আরিয়ানা গ্রান্ডে কনসার্টে তার সংগীত পরিবেশন শেষ করে মঞ্চ ছাড়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘটে বিস্ফোরণ। মার্কিন দুই কর্মকর্তা মনে করছেন এটা আত্মঘাতী বোমা হামলা। বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে এটাকে সন্ত্রাসী হামলা হিসেবে দেখছেন। জরুরি ভিত্তিতে তিনি মন্ত্রিপরিষদের বৈঠক করেন। কনসার্টে উপস্থিত ২১ হাজার দর্শকের মধ্যে উপস্থিত ছিল অনেক শিশু। কনসার্টে উপস্থিত এক ব্যক্তি বলেন, তিনি অ্যারেনা থেকে বের হয়ে আসছিলেন। এমন সময় বিকট শব্দ শুনতে পান। এরপরই শোনা যায় আর্তনাদ। মানুষজন স্রোতের মতো বেরিয়ে আসতে থাকে অ্যারেনা থেকে। টুইটারে এ ঘটনার একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। তাতে দেখা যায়, কনসার্টে উপস্থিতদের বেশির ভাগই যুবক বা যুবতী। তারা কনসার্ট স্থল থেকে আর্তনাদ করতে করতে দৌড়ে বেরিয়ে আসছেন। অসংখ্য পিতামাতা দিশাহারা হয়ে পড়েন। তারা মরিয়া হয়ে সন্তানকে খুঁজতে থাকেন। অনেককে দেখা গেছে সামাজিক মিডিয়ায় সন্তানের ছবি ও সংশ্লিষ্ট তথ্য দিয়ে সহায়তা চাইছেন। কনসার্টে উপস্থিত ছিলেন ক্যাথেরিন ম্যাকফারলেন। তিনি বলেন, আমরা কনসার্ট থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিলাম। আমরা বহির্গমন দরজার কাছে যেতেই বিকট শব্দ শুনতে পাই। সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় আর্তনাদ। একজনের ওপর দিয়ে অন্যজন পালানোর পথ খুঁজছিলেন। বিস্ফোরণের শব্দ এতটাই প্রকট ছিল যে মনে হয়েছিল হৃৎপিণ্ড উড়িয়ে নিচ্ছে। চারদিকে তখন সৃষ্টি হয় এক বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি। সবাই দৌড়াচ্ছিল। গায়িকা আরিয়ানা গ্রান্ডের মুখপাত্র বলেছেন, তিনি ভালো আছেন। তার কোন ক্ষতি হয়নি। পরে টুইটারে আরিয়ানা নিজেই লিখেছেন- আমার হৃদয় ভেঙে গেছে। আমি ভীষণ ভীষণ দুঃখিত। এ হামলা নিয়ে কথা বলার মতো ভাষা নেই আমার। ওদিকে আর মাত্র আড়াই সপ্তাহ পরেই বৃটেনে জাতীয় নির্বাচন। সেই নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে বলেছেন, এ ঘটনায় তিনি বেদনাহত। সমবেদনা প্রকাশ করেছেন নিহত ও আহতদের পরিবারের প্রতি। সন্দেহজনক এই হামলার প্রেক্ষিতে নির্বাচনী প্রচারণা আপাতত স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ক্ষমতাসীন কনজার্ভেটিভ ও বিরোধী লেবার পার্টি। ম্যানচেস্টার চিফ কনস্টেবল ইয়ান হপকিনস বলেছেন, এ ঘটনাকে সন্ত্রাসী হামলা হিসেবেই দেখছে পুলিশ। এক্ষেত্রে তারা সহায়তা নিচ্ছেন সন্ত্রাস বিরোধী পুলিশের ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার। তিনি বলেছেন, তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলা যাবে না। ম্যানচেস্টার হামলার পরপরই বিশ্বনেতৃবৃন্দ তীব্র নিন্দা ও শোক জানিয়েছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বৃটিশ জনগণের সঙ্গে সহমর্তিতা জানিয়েছেন। চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং রানীর কাছে পাঠানো বার্তায় নিহত ও আহতদের পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানিয়েছেন। রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, এমন অমানবিক অপরাধের পর বৃটেনের সঙ্গে সন্ত্রাসবিরোধী সহযোহিতা জোরদার করতে আগ্রহী তার দেশ। জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলার মার্কেল গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছেন। ফ্রান্সের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল ম্যাক্রন বৃটিশ জনগনের প্রতি আন্তারিক সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। এছাড়া, শোকবার্তা জানিয়েছেন, ফরাসী প্রধানমন্ত্রী এদুয়ার্দ ফিলিপে, ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট জ্যঁ ক্লদ জাঙ্কার, ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড টাস্ক, স্পেনের প্রধানমন্ত্রী মারিয়ানো রাজয়, নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুট, ইতালির প্রধানমন্ত্রী পাওলো জেনটিলোনি, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে প্রমুখ।
জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস মেসেজিং অ্যাপ টেলিগ্রামে ম্যানচেস্টার হামলার দায় স্বীকার করেছে। গ্রেটার ম্যানচেস্টার পুলিশের চিফ কনস্টেবল ইয়ান হপকিন্স বলেন, শহরটির ইতিহাসে এটা ছিল ‘সব থেকে বিভীষিকাময় ঘটনা’। কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করছে হামলাকারীর সঙ্গে আরো কেউ জড়িত ছিল কিনা। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী দুটো স্থাপনায় অভিযান চালিয়েছে।
ম্যানচেস্টার অ্যারেনায় উপস্থিত প্রত্যক্ষদর্শীরা হামলার পর সেখানে সৃষ্টি হওয়া হৃদয়বিদারক দৃশ্যের বর্ণনা দেন। কনসার্টে উপস্থিত ব্যক্তিরা আতঙ্কে দিগ্বিদিক ছুটতে থাকে। স্ত্রী ও মেয়েকে কনসার্ট থেকে আনতে যাওয়া অ্যান্ডি হলি বলেন, ‘একটি বিস্ফোরণ হয় আর এটা এক দরজা থেকে ৩০ ফুট দূরত্বে থাকা আরেক দরজার সামনে উড়িয়ে নিয়ে যায়। কনসার্টে নিজের দুই সন্তানদের আনতে যাওয়া এমা জনসন বলেন, ‘মনে হচ্ছিল পুরো ভবন কাঁপছিল। প্রথমে একটা বিস্ফোরণ হয় এরপর অগ্নি স্ফুলিঙ্গ দেখা যায়। মৃতদেহ ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল সবখানে।’ তরুণ অ্যাবিগেইল ওয়াকার বিবিসিকে বলেন, ‘আমি আমার বোনের হাত ধরে সজোরে টেনে বের হওয়ার চেষ্টা করি। সবাই দৌড়াচ্ছিল আর কাঁদছিল। পরিস্থিতিটা ছিল অসম্ভব ভয়ঙ্কর।’
মার্কিন সংগীতশিল্পী আরিয়ানা গ্রান্ডে কনসার্টে তার সংগীত পরিবেশন শেষ করে মঞ্চ ছাড়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘটে বিস্ফোরণ। মার্কিন দুই কর্মকর্তা মনে করছেন এটা আত্মঘাতী বোমা হামলা। বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে এটাকে সন্ত্রাসী হামলা হিসেবে দেখছেন। জরুরি ভিত্তিতে তিনি মন্ত্রিপরিষদের বৈঠক করেন। কনসার্টে উপস্থিত ২১ হাজার দর্শকের মধ্যে উপস্থিত ছিল অনেক শিশু। কনসার্টে উপস্থিত এক ব্যক্তি বলেন, তিনি অ্যারেনা থেকে বের হয়ে আসছিলেন। এমন সময় বিকট শব্দ শুনতে পান। এরপরই শোনা যায় আর্তনাদ। মানুষজন স্রোতের মতো বেরিয়ে আসতে থাকে অ্যারেনা থেকে। টুইটারে এ ঘটনার একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। তাতে দেখা যায়, কনসার্টে উপস্থিতদের বেশির ভাগই যুবক বা যুবতী। তারা কনসার্ট স্থল থেকে আর্তনাদ করতে করতে দৌড়ে বেরিয়ে আসছেন। অসংখ্য পিতামাতা দিশাহারা হয়ে পড়েন। তারা মরিয়া হয়ে সন্তানকে খুঁজতে থাকেন। অনেককে দেখা গেছে সামাজিক মিডিয়ায় সন্তানের ছবি ও সংশ্লিষ্ট তথ্য দিয়ে সহায়তা চাইছেন। কনসার্টে উপস্থিত ছিলেন ক্যাথেরিন ম্যাকফারলেন। তিনি বলেন, আমরা কনসার্ট থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিলাম। আমরা বহির্গমন দরজার কাছে যেতেই বিকট শব্দ শুনতে পাই। সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় আর্তনাদ। একজনের ওপর দিয়ে অন্যজন পালানোর পথ খুঁজছিলেন। বিস্ফোরণের শব্দ এতটাই প্রকট ছিল যে মনে হয়েছিল হৃৎপিণ্ড উড়িয়ে নিচ্ছে। চারদিকে তখন সৃষ্টি হয় এক বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি। সবাই দৌড়াচ্ছিল। গায়িকা আরিয়ানা গ্রান্ডের মুখপাত্র বলেছেন, তিনি ভালো আছেন। তার কোন ক্ষতি হয়নি। পরে টুইটারে আরিয়ানা নিজেই লিখেছেন- আমার হৃদয় ভেঙে গেছে। আমি ভীষণ ভীষণ দুঃখিত। এ হামলা নিয়ে কথা বলার মতো ভাষা নেই আমার। ওদিকে আর মাত্র আড়াই সপ্তাহ পরেই বৃটেনে জাতীয় নির্বাচন। সেই নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে বলেছেন, এ ঘটনায় তিনি বেদনাহত। সমবেদনা প্রকাশ করেছেন নিহত ও আহতদের পরিবারের প্রতি। সন্দেহজনক এই হামলার প্রেক্ষিতে নির্বাচনী প্রচারণা আপাতত স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ক্ষমতাসীন কনজার্ভেটিভ ও বিরোধী লেবার পার্টি। ম্যানচেস্টার চিফ কনস্টেবল ইয়ান হপকিনস বলেছেন, এ ঘটনাকে সন্ত্রাসী হামলা হিসেবেই দেখছে পুলিশ। এক্ষেত্রে তারা সহায়তা নিচ্ছেন সন্ত্রাস বিরোধী পুলিশের ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার। তিনি বলেছেন, তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলা যাবে না। ম্যানচেস্টার হামলার পরপরই বিশ্বনেতৃবৃন্দ তীব্র নিন্দা ও শোক জানিয়েছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বৃটিশ জনগণের সঙ্গে সহমর্তিতা জানিয়েছেন। চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং রানীর কাছে পাঠানো বার্তায় নিহত ও আহতদের পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানিয়েছেন। রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, এমন অমানবিক অপরাধের পর বৃটেনের সঙ্গে সন্ত্রাসবিরোধী সহযোহিতা জোরদার করতে আগ্রহী তার দেশ। জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলার মার্কেল গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছেন। ফ্রান্সের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল ম্যাক্রন বৃটিশ জনগনের প্রতি আন্তারিক সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। এছাড়া, শোকবার্তা জানিয়েছেন, ফরাসী প্রধানমন্ত্রী এদুয়ার্দ ফিলিপে, ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট জ্যঁ ক্লদ জাঙ্কার, ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড টাস্ক, স্পেনের প্রধানমন্ত্রী মারিয়ানো রাজয়, নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুট, ইতালির প্রধানমন্ত্রী পাওলো জেনটিলোনি, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে প্রমুখ।
No comments