আলোচনায় বসলে সমাধান আসতে পারে -খালেদার বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া
সংবাদ
সম্মেলনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় রাজনৈতিক
দলের নেতারা বলেছেন, যে কোন সমস্যার সমাধান আলোচনা করেই করতে হয়। চলমান
সঙ্কট নিয়ে আলোচনা করলে সমাধান আসতে পারে। খালেদা জিয়া যে প্রস্তাব দিয়েছেন
সেটি আমলে নিয়েও আলোচনা হতে পারে। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)-এর
সভাপতি আসম আবদুর রব বলেন, চলমান সঙ্কট উত্তরণে বর্তমান সরকারের পদত্যাগ
ছাড়া অন্য কোন বিকল্প নেই। আমরা অনেক আগে থেকেই এ দাবি জানিয়ে আসছি। কারণ
ভোট ছাড়াই এই সরকার জোর করে ক্ষমতায় এসেছে। তাদের আইন পাস করার কোন অধিকার
নেই। সরকার পদত্যাগ করে মধ্যবর্তী নির্বাচনের ব্যবস্থা করলেই সঙ্কটের
সমাধান হবে। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন,
যে কোন সমস্যা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা যায়। চলমান সঙ্কট নিরসনে সরকারকে
অবিলম্বে আলোচনায় বসার আহ্বান জানাচ্ছি। খালেদা জিয়া সংবাদ সম্মেলনে যে
প্রস্তাব দিয়েছেন তা নিয়েও আলোচনা হতে পারে।
বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদের সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান বলেন, জনগণের স্বার্থে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী করা হয়নি। মহাজোট সরকার ক্ষমতায় থাকার জন্যই এই সংশোধনী করেছে। এখন তাদেরকে এই সংশোধনী বাতিল করে সঙ্কটের সমাধান করতে হবে। তবে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য এই সংশোধনী বাতিল করলেই হবে না নির্বাচন কমিশনসহ সাংবিধানিক অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠন করতে হবে। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্য সম্পর্কে তিনি বলেন, গত দুই মাসের বেশি সময় ধরে তিনি যে দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন সেটাই পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তার বক্তব্যে নতুন কিছু নেই। ওদিকে সরকারও তাদের আগের অবস্থানে রয়েছে। এমন অবস্থায় আলোচনায় বসলে সমাধানের একটা পথ বেরিয়ে আসতে পারে।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)-এর সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, আওয়ামী লীগ বিএনপির নির্ভর করে দেশকে শান্তিপূর্ণ ধারায় এগিয়ে নেয়া যাবে না। আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছেন। এখনও এই দু’দলকে বাদ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ধারায় একটি বিকল্প শক্তি গঠন করতে হবে। তাহলেই দেশে স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে।
বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদের সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান বলেন, জনগণের স্বার্থে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী করা হয়নি। মহাজোট সরকার ক্ষমতায় থাকার জন্যই এই সংশোধনী করেছে। এখন তাদেরকে এই সংশোধনী বাতিল করে সঙ্কটের সমাধান করতে হবে। তবে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য এই সংশোধনী বাতিল করলেই হবে না নির্বাচন কমিশনসহ সাংবিধানিক অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠন করতে হবে। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্য সম্পর্কে তিনি বলেন, গত দুই মাসের বেশি সময় ধরে তিনি যে দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন সেটাই পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তার বক্তব্যে নতুন কিছু নেই। ওদিকে সরকারও তাদের আগের অবস্থানে রয়েছে। এমন অবস্থায় আলোচনায় বসলে সমাধানের একটা পথ বেরিয়ে আসতে পারে।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)-এর সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, আওয়ামী লীগ বিএনপির নির্ভর করে দেশকে শান্তিপূর্ণ ধারায় এগিয়ে নেয়া যাবে না। আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছেন। এখনও এই দু’দলকে বাদ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ধারায় একটি বিকল্প শক্তি গঠন করতে হবে। তাহলেই দেশে স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে।
No comments