লস অ্যাঞ্জেলস টাইমস-এর মতে-
প্রভাবশালী
মার্কিন দৈনিক লস অ্যাঞ্জেলস টাইমস এক প্রতিবেদনে বলেছে, মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্রসহ ৯ দেশের কূটনীতিকরা গত সপ্তাহে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে তার
দপ্তরে, যেখানে তিনি অবরোধের শুরু থেকে কার্যত অন্তরীণ রয়েছেন, সেখানে তার
সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যরা পৌনঃপুনিকভাবে
সহিংসতার নিন্দা এবং সংলাপ শুরু করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছেন। তারা সম্ভবত এ
বার্তা পৌঁছাতে চেষ্টা করছেন, বেগম খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করা হবে
বাংলাদেশের সবে ডানা মেলতে শুরু করা গণতন্ত্রের জন্য একটি কালো নিদর্শন।
পত্রিকাটি তার ওই প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করেছে, কিছু পর্যবেক্ষক বিশ্বাস করেন, কূটনীতিকদের অনেকে বেগম খালেদা জিয়ার ওপরও চাপ সৃষ্টি করছেন, যাতে তিনি তার ইসলামী মিত্র বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামী ও তার ছাত্রসংগঠন যারা বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে, তাদের থেকে নিজকে দূরে সরিয়ে রাখা। বিতর্কিত রাজনৈতিক দলটিকে নির্বাচনে অংশ নেয়া থেকে বিরত রাখা হয়েছে এবং দলটির অনেক নেতাকে ইতিমধ্যে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় নৃশংসতা চালানোর দায়ে অভিযুক্ত করা হয়েছে। গত মাসে ঢাকায় নিষ্ঠুরভাবে নিহত বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত আমেরিকান ধর্মনিরপেক্ষ লেখক অভিজিৎ রায়ের পিতা জামায়াত-সমর্থিত জঙ্গি সংগঠনকে তার ছেলেকে হত্যার দায়ে অভিযুক্ত করেছেন, যদিও দলটি এর সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
পত্রিকাটি বাংলাদেশ সঙ্কট প্রশ্নে নতুন দিল্লিভিত্তিক বিশ্লেষক ভাস্কর রায়ের একটি মন্তব্য প্রকাশ করেছে। এতে ভাস্কর রায় বলেন, ‘আমি মনে করি শেষ অবধি সরকার ও বিরোধী দলকে একটি আপসে আসতে হবে এবং আলোচনার জন্য বসতেও হবে। কিন্তু সমস্যা হলো জামায়াতে ইসলামী ও তার মিত্ররা। কারণ জামায়াত ও তাদের মিত্রদের কাছে এটা ‘অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই।’
দুই প্রধান দলের বর্তমান অবস্থার বিবরণ দিয়ে লস অ্যাঞ্জেলস টাইমস রিপোর্ট উল্লেখ করে, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ২০১৪ সালের জানুয়ারির নির্বাচনে কারচুপি করার অভিযোগ আনা হয়েছে। আর শেখ হাসিনা বেগম খালেদা জিয়ার সমর্থকদের ওপর এক তীক্ষ্ণ ক্রাকডাউন চালিয়েছেন। নিরাপত্তা বাহিনীগুলো আগুন, সহিংসতা বা ‘নাশকতাপূর্ণ তৎপরতার’ দায়ে অজ্ঞাতসংখ্যক ব্যক্তির বিরুদ্দে অভিযোগ এনেছে এবং বিরোধী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে এক নজিরবিহীনসংখ্যক আইনগত মামলা করেছে।
পত্রিকাটি তার ওই প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করেছে, কিছু পর্যবেক্ষক বিশ্বাস করেন, কূটনীতিকদের অনেকে বেগম খালেদা জিয়ার ওপরও চাপ সৃষ্টি করছেন, যাতে তিনি তার ইসলামী মিত্র বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামী ও তার ছাত্রসংগঠন যারা বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে, তাদের থেকে নিজকে দূরে সরিয়ে রাখা। বিতর্কিত রাজনৈতিক দলটিকে নির্বাচনে অংশ নেয়া থেকে বিরত রাখা হয়েছে এবং দলটির অনেক নেতাকে ইতিমধ্যে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় নৃশংসতা চালানোর দায়ে অভিযুক্ত করা হয়েছে। গত মাসে ঢাকায় নিষ্ঠুরভাবে নিহত বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত আমেরিকান ধর্মনিরপেক্ষ লেখক অভিজিৎ রায়ের পিতা জামায়াত-সমর্থিত জঙ্গি সংগঠনকে তার ছেলেকে হত্যার দায়ে অভিযুক্ত করেছেন, যদিও দলটি এর সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
পত্রিকাটি বাংলাদেশ সঙ্কট প্রশ্নে নতুন দিল্লিভিত্তিক বিশ্লেষক ভাস্কর রায়ের একটি মন্তব্য প্রকাশ করেছে। এতে ভাস্কর রায় বলেন, ‘আমি মনে করি শেষ অবধি সরকার ও বিরোধী দলকে একটি আপসে আসতে হবে এবং আলোচনার জন্য বসতেও হবে। কিন্তু সমস্যা হলো জামায়াতে ইসলামী ও তার মিত্ররা। কারণ জামায়াত ও তাদের মিত্রদের কাছে এটা ‘অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই।’
দুই প্রধান দলের বর্তমান অবস্থার বিবরণ দিয়ে লস অ্যাঞ্জেলস টাইমস রিপোর্ট উল্লেখ করে, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ২০১৪ সালের জানুয়ারির নির্বাচনে কারচুপি করার অভিযোগ আনা হয়েছে। আর শেখ হাসিনা বেগম খালেদা জিয়ার সমর্থকদের ওপর এক তীক্ষ্ণ ক্রাকডাউন চালিয়েছেন। নিরাপত্তা বাহিনীগুলো আগুন, সহিংসতা বা ‘নাশকতাপূর্ণ তৎপরতার’ দায়ে অজ্ঞাতসংখ্যক ব্যক্তির বিরুদ্দে অভিযোগ এনেছে এবং বিরোধী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে এক নজিরবিহীনসংখ্যক আইনগত মামলা করেছে।
No comments