কামারখন্দে মাঠ বেদখল খেলাধুলা বন্ধ
ঈশ্বরদী-জয়দেবপুর রেলওয়ের সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার বারাকান্দি গ্রামে রেলওয়ের জায়গায় গড়ে ওঠা খেলার মাঠ বেদখল হয়ে যাচ্ছে। দোকানপাটসহ নানা স্থাপনা নির্মাণ করায় মাঠটি সংকুচিত হয়ে পড়েছে। ফলে খেলাধুলা প্রায় বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে।
এ বিষয়ে রেলওয়ের পাকশী বিভাগীয় ভূসম্পদ কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ দেওয়া হলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
লিখিত অভিযোগ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, কামারখন্দ উপজেলার বারাকান্দি গ্রামে রেলসড়কের পাশে রেলের মালিকানাধীন বড় আকারের একটি খোলা জায়গা রয়েছে। এটি এলাকার প্রায় ১০টি গ্রামের লোকজন খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। গত বছর থেকে এর অধিকাংশ জায়গা স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করেন। কয়েকটি জায়গায় মাটি কেটে গর্তও করা হয়েছে।
সরেজমিনে জানা গেছে, মাঠের পশ্চিম অংশে পাঁচটি দোকান নির্মাণ ও দক্ষিণ পাশে গাছ লাগিয়ে জায়গা দখল করে নিয়েছেন আনিসুর রহমান। এ ছাড়া মাঠের মাঝ দিয়ে নর্দমা কেটে জমিতে পানি সেচের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মাঠটি সংকুচিত হয়ে পড়ায় খেলাধুলা করা সম্ভব হচ্ছে না।
বারাকান্দি গ্রামের বাসিন্দা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মোস্তাফিজুর রহমান, সানোয়ার হোসেন ও জাহিদুল ইসলাম অভিযোগ করেন, মাঠে সব সময় গোবর ও খড়ের স্তূপ রাখা হচ্ছে। স্থানীয়ভাবে গ্রাম্য সালিস করেও কোনো কাজ হয়নি। দখলদারদের উচ্ছেদ করার জন্য মাস খানেক আগে পাকশী রেলওয়ে বিভাগের কর্মকর্তাদের কাছে অভিযোগ দেওয়া হলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
আনিসুর রহমান জানান, ইতিপূর্বে রেলের লোকজন এসে মাপজোক করেছিল। সেই মোতাবেক তিনি গাছ লাগিয়েছেন। তিনি জায়গা দখল করেননি বলে দাবি করেন। দোকানদার হোসাইন আলী দখলের কথা স্বীকার করে জানান, তিনি সরকারি জায়গা মনে করে দোকান তুলেছেন।
এ বিষয়ে রেলের জায়গা পরিমাপের দায়িত্বে নিয়োজিত (আমিন) মো. শরিফুল ইসলাম জানান, অভিযোগ পাওয়ার পর প্রয়োজনীয় নির্দেশনা চেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পরামর্শ চাওয়া হয়েছে। নির্দেশনা পেলে মাপজোক করে দেখা হবে।
রেলওয়ের পাকশী বিভাগীয় কার্যালয়ের ভূসম্পদ কর্মকর্তা কিরণ চন্দ্র রায় জানান, বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সার্ভে বিভাগকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
লিখিত অভিযোগ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, কামারখন্দ উপজেলার বারাকান্দি গ্রামে রেলসড়কের পাশে রেলের মালিকানাধীন বড় আকারের একটি খোলা জায়গা রয়েছে। এটি এলাকার প্রায় ১০টি গ্রামের লোকজন খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। গত বছর থেকে এর অধিকাংশ জায়গা স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করেন। কয়েকটি জায়গায় মাটি কেটে গর্তও করা হয়েছে।
সরেজমিনে জানা গেছে, মাঠের পশ্চিম অংশে পাঁচটি দোকান নির্মাণ ও দক্ষিণ পাশে গাছ লাগিয়ে জায়গা দখল করে নিয়েছেন আনিসুর রহমান। এ ছাড়া মাঠের মাঝ দিয়ে নর্দমা কেটে জমিতে পানি সেচের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মাঠটি সংকুচিত হয়ে পড়ায় খেলাধুলা করা সম্ভব হচ্ছে না।
বারাকান্দি গ্রামের বাসিন্দা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মোস্তাফিজুর রহমান, সানোয়ার হোসেন ও জাহিদুল ইসলাম অভিযোগ করেন, মাঠে সব সময় গোবর ও খড়ের স্তূপ রাখা হচ্ছে। স্থানীয়ভাবে গ্রাম্য সালিস করেও কোনো কাজ হয়নি। দখলদারদের উচ্ছেদ করার জন্য মাস খানেক আগে পাকশী রেলওয়ে বিভাগের কর্মকর্তাদের কাছে অভিযোগ দেওয়া হলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
আনিসুর রহমান জানান, ইতিপূর্বে রেলের লোকজন এসে মাপজোক করেছিল। সেই মোতাবেক তিনি গাছ লাগিয়েছেন। তিনি জায়গা দখল করেননি বলে দাবি করেন। দোকানদার হোসাইন আলী দখলের কথা স্বীকার করে জানান, তিনি সরকারি জায়গা মনে করে দোকান তুলেছেন।
এ বিষয়ে রেলের জায়গা পরিমাপের দায়িত্বে নিয়োজিত (আমিন) মো. শরিফুল ইসলাম জানান, অভিযোগ পাওয়ার পর প্রয়োজনীয় নির্দেশনা চেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পরামর্শ চাওয়া হয়েছে। নির্দেশনা পেলে মাপজোক করে দেখা হবে।
রেলওয়ের পাকশী বিভাগীয় কার্যালয়ের ভূসম্পদ কর্মকর্তা কিরণ চন্দ্র রায় জানান, বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সার্ভে বিভাগকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
No comments