বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ- মওলানা ভাসানীর ৩৬তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৩৬তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ১৭ নভেম্বর।
নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের মুক্তির জন্য সারা জীবন আন্দোলন-সংগ্রামে সামনে থেকে মওলানা ভাসানী নেতৃত্ব দিয়েছেন।


তিনি ছিলেন সামন্তবাদ, সাম্রাজ্যবাদ ও পুঁজিবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠ। স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তিনি প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করেছেন।
ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া পৃথক বাণী দিয়েছেন।
বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে আন্দোলন গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ঢাকা জেলা বার লাইব্রেরি হলে ভাসানীর সভাপতিত্বে এক সভায় সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদ গঠিত হয়। ১৯৭০ সালের ৪ ডিসেম্বর ঢাকার পল্টন ময়দানে এক জনসভায় স্বাধীন পূর্ব পাকিস্তানের দাবি উত্থাপন করেন।
১৯৭১ সালে মুজিবনগর সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হন মওলানা ভাসানী। তিনি ১৯৭৬ সালের ১৭ নভেম্বর ইন্তেকাল করেন।
আজকের কর্মসূচি: মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন আজ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ-ভাসানী) টাঙ্গাইলে স্মরণসভার আয়োজন করেছে। ভাসানী পরিষদ ঢাকায় জাতীয় জাদুঘরের সামনে আলোকচিত্র প্রদর্শনী ও সমাবেশ এবং ভাসানী অনুসারী পরিষদ টাঙ্গাইলের দরবার হলে আলোচনা সভার আয়োজন করেছে।

No comments

Powered by Blogger.