ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা-তেল উৎপাদন না বাড়ানোর আহ্বান তেহরানের
অপরিশোধিত তেলের সরবরাহ না বাড়াতে প্রতিবেশী দেশগুলোকে সতর্ক করে দিয়েছে তেহরান। ইরানের ওপর ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নিষেধাজ্ঞাকে কেন্দ্র করে তেহরান প্রতিবেশীদের সতর্ক করল। তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর জোট তেহরানের ওপেক গভর্নর মোহাম্মাদ আলি খাতিবির উদ্ধৃতি দিয়ে একটি সংবাদপত্রে গতকাল রোববার এ খবর দেওয়া হয়েছে।
ইইউর নিষেধাজ্ঞার ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে ইরানের তেল রপ্তানি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা।
স্থানীয় শার্ক সংবাদপত্রকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মোহাম্মাদ খাতিবি বলেন, ‘পশ্চিমাদের তেলের জোগান দেওয়ার পরিণাম হবে অকল্পনীয়। আর তাই, এই রোমাঞ্চসন্ধানীদের সহযোগিতা করা আমাদের আরব প্রতিবেশীদের উচিত হবে না। এ ছাড়া তাদের বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত নেওয়াও দরকার।’
বিশ্লেষকেরা জানান, তেহরানের ওপর পশ্চিমাদের ক্রমাগত চাপ সৃষ্টির সর্বশেষ চেষ্টার অংশ হিসেবে ইরান থেকে তেল আমদানির ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপে ইইউভুক্ত দেশগুলো নীতিগতভাবে সম্মত হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা কার্যকরের পর ঘাটতি পূরণে তেলের সরবরাহ বাড়াতে এসব দেশ অন্যান্য রপ্তানিকারকের শরণাপন্ন হবে।
সৌদি আরবের তেলমন্ত্রী আলি আল-নাইমি শনিবার বলেছেন, ভোক্তা দেশগুলোর চাহিদা মেটাতে তাঁর দেশ তেলের যেকোনো ধরনের উৎপাদন ও জোগান বৃদ্ধি করতে তৈরি আছে। সৌদি আরবের দৈনিক তেল উৎপাদনের পরিমাণ প্রায় ৩৫ লাখ ব্যারেল।
পারমাণবিক কর্মসূচিকে ঘিরে ইরান পশ্চিমাদের পক্ষ থেকে বাণিজ্যিক অবরোধের মুখে পড়তে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের অভিযোগ, পারমাণবিক বোমা তৈরি করাই ইরানের এ কর্মসূচির লক্ষ্য। তবে তেহরান তা নাকচ করে দাবি করছে, বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রয়োজনেই তাদের এ কর্মসূচি। রয়টার্স।
স্থানীয় শার্ক সংবাদপত্রকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মোহাম্মাদ খাতিবি বলেন, ‘পশ্চিমাদের তেলের জোগান দেওয়ার পরিণাম হবে অকল্পনীয়। আর তাই, এই রোমাঞ্চসন্ধানীদের সহযোগিতা করা আমাদের আরব প্রতিবেশীদের উচিত হবে না। এ ছাড়া তাদের বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত নেওয়াও দরকার।’
বিশ্লেষকেরা জানান, তেহরানের ওপর পশ্চিমাদের ক্রমাগত চাপ সৃষ্টির সর্বশেষ চেষ্টার অংশ হিসেবে ইরান থেকে তেল আমদানির ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপে ইইউভুক্ত দেশগুলো নীতিগতভাবে সম্মত হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা কার্যকরের পর ঘাটতি পূরণে তেলের সরবরাহ বাড়াতে এসব দেশ অন্যান্য রপ্তানিকারকের শরণাপন্ন হবে।
সৌদি আরবের তেলমন্ত্রী আলি আল-নাইমি শনিবার বলেছেন, ভোক্তা দেশগুলোর চাহিদা মেটাতে তাঁর দেশ তেলের যেকোনো ধরনের উৎপাদন ও জোগান বৃদ্ধি করতে তৈরি আছে। সৌদি আরবের দৈনিক তেল উৎপাদনের পরিমাণ প্রায় ৩৫ লাখ ব্যারেল।
পারমাণবিক কর্মসূচিকে ঘিরে ইরান পশ্চিমাদের পক্ষ থেকে বাণিজ্যিক অবরোধের মুখে পড়তে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের অভিযোগ, পারমাণবিক বোমা তৈরি করাই ইরানের এ কর্মসূচির লক্ষ্য। তবে তেহরান তা নাকচ করে দাবি করছে, বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রয়োজনেই তাদের এ কর্মসূচি। রয়টার্স।
No comments