সরকারের দায়িত্বশীল পদে যোগ দিতে আগ্রহী সু চি
মিয়ানমারের বিরোধীদলীয় নেত্রী অং সান সু চিকে সরকারের দায়িত্বশীল পদে দেখা যেতে পারে। গতকাল রোববার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এমন আভাস দিয়েছেন আং সান সু চি। শান্তিতে নোবেলজয়ী মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের নেত্রী সু চি বলেন, তিনি পার্লামেন্টের উপনির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর তাঁকে সরকারের দায়িত্বশীল পদে নিয়োগের প্রস্তাব দেওয়া হলে তিনি তা বিবেচনা করবেন।
সু চি বলেন, ‘বিষয়টি নির্ভর করবে পরিস্থিতি ও কোন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হবে, তার ওপর।’ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রস্তাব দেওয়া হলে কী করবেন সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি হেসে বলেন, ‘ওই প্রস্তাব পেলে আমি অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করে দেখব।’
আগামী এপ্রিলে মিয়ানমারে পার্লামেন্টের ৪৮টি আসনে উপনির্বাচন হবে। সু চি ইয়াঙ্গুনের কাছের একটি নির্বাচনী এলাকায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার পরিকল্পনা করছেন। তবে একসঙ্গে এতগুলো আসনের নির্বাচন সত্ত্বেও সরকারি দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা অটুট থাকবে।
গতকাল সু চি সফররত ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যালা জুপের সঙ্গে বৈঠক করেন। এই প্রথম ঊর্ধ্বতন কোনো ফরাসি কর্মকর্তা মিয়ানমার সফর করছেন।
গত বছর অনুষ্ঠেয় নির্বাচনের মাধ্যমে মিয়ানমারে প্রায় পাঁচ দশকের সামরিক শাসনের অবসান ঘটেছে। অবশ্য নির্বাচনে নামেমাত্র একটি বেসামরিক সরকার ক্ষমতায় এসেছে। সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিকাংশই সাবেক সামরিক জেনারেল বসে আছেন।
২০১০ সালের নভেম্বরে দীর্ঘ গৃহবন্দী দশা থেকে মুক্তি দেওয়া হয় সু চিকে। তাঁকে মুক্তি দেওয়ার পর থেকেই ক্ষমতাসীন সরকারের সঙ্গে বিরোধী দলের সম্পর্কের বরফ গলতে শুরু করেছে। এএফপি।
আগামী এপ্রিলে মিয়ানমারে পার্লামেন্টের ৪৮টি আসনে উপনির্বাচন হবে। সু চি ইয়াঙ্গুনের কাছের একটি নির্বাচনী এলাকায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার পরিকল্পনা করছেন। তবে একসঙ্গে এতগুলো আসনের নির্বাচন সত্ত্বেও সরকারি দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা অটুট থাকবে।
গতকাল সু চি সফররত ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যালা জুপের সঙ্গে বৈঠক করেন। এই প্রথম ঊর্ধ্বতন কোনো ফরাসি কর্মকর্তা মিয়ানমার সফর করছেন।
গত বছর অনুষ্ঠেয় নির্বাচনের মাধ্যমে মিয়ানমারে প্রায় পাঁচ দশকের সামরিক শাসনের অবসান ঘটেছে। অবশ্য নির্বাচনে নামেমাত্র একটি বেসামরিক সরকার ক্ষমতায় এসেছে। সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিকাংশই সাবেক সামরিক জেনারেল বসে আছেন।
২০১০ সালের নভেম্বরে দীর্ঘ গৃহবন্দী দশা থেকে মুক্তি দেওয়া হয় সু চিকে। তাঁকে মুক্তি দেওয়ার পর থেকেই ক্ষমতাসীন সরকারের সঙ্গে বিরোধী দলের সম্পর্কের বরফ গলতে শুরু করেছে। এএফপি।
No comments