উজিরপুর পৌরসভার আট হাজার মানুষ দেড় মাস ধরে পানিবন্দী
বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট জলাবদ্ধতায় দেড় মাস ধরে পানিবন্দী উজিরপুর পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের মানুষ। ছবিটি সম্প্রতি তোলা l প্রথম আলো |
টানা বর্ষণে সৃষ্ট জলাবদ্ধতার কারণে বরিশালের উজিরপুর পৌর এলাকার তিনটি ওয়ার্ডের প্রায় আট হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে ওই সব এলাকার বাসিন্দারা। দেড় মাস ধরে পানিবন্দী থাকায় এলাকার অনেক মানুষ বিভিন্ন চর্মরোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
স্থানীয় ব্যক্তিদের অভিযোগ, পানি নিষ্কাশনব্যবস্থা না থাকায় এবং পরিকল্পিতভাবে সড়ক নির্মাণ না করায় পৌরসভার অধিকাংশ এলাকা ডুবে গেছে।
সরেজমিনে পৌরসভার ১, ২ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডে দেখা যায়, চারপাশ জলাবদ্ধ হয়ে আছে। ঘরের সামনে প্রায় গোড়ালিসমান পানি। ঘর থেকে বেরিয়ে পানি পার হয়ে সবাই যে যার কাজে যাচ্ছেন।
পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, পৌরসভার এই তিন ওয়ার্ডের প্রায় আট হাজার মানুষ জলাবদ্ধ হয়ে পড়েছে। এলাকার প্রায় পাঁচ কিলোমিটার সড়ক পানিতে ডুবে গেছে।
পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা দেলোয়ার হোসেন, জানে আলম, নাসরিন সুলতানাসহ কয়েকজন জানান, ওয়ার্ডের ইচলাদি, উজিরপুর, মাদারশী ও শিকারপুর এলাকায় পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা নেই। সামান্য বৃষ্টি হলেই এখানকার বাড়িঘর পানিতে ডুবে যায়।
২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জাহাঙ্গীর হোসেন, এনামুল হক, নিখিল দাসসহ কয়েকজন বলেন রাখালতলা, ইচলাদি ও কমলাপুর এলাকায় কোনো নালা নেই। বৃষ্টি হলেই ওই ওয়ার্ডের মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে।
৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের কয়েকজন অভিযোগ করেন, উপজেলা প্রশাসনের ও পৌরসভা কর্তৃপক্ষকে বারবার জানানো হলেও তারা কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।
২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আবদুল আজিজ সিকদার ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রিপন মোল্লা বলেন, তাঁদের ওয়ার্ডের মানুষ দেড় মাস ধরে পানিবন্দী।
ওই দুই কাউন্সিলর জানান, জলাবদ্ধতা দূর করতে পরিকল্পিত প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে।
উজিরপুর পৌরসভার সচিব এস এম ফারুক হোসেন জানান, জলাবদ্ধতা দূর করতে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সামস উদ্দিন জানান, জলাবদ্ধতার কারণে পৌরসভার ওই তিনটি ওয়ার্ডের অনেকেই চর্মরোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক সোহরাব হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, সমস্যা সমাধানে জনগুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প তৈরি করে সংশ্লিষ্ট বিভাগে পাঠানো হয়েছে। অনুমোদনসাপেক্ষে কাজ শুরু হবে।
এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে ওই সব এলাকার বাসিন্দারা। দেড় মাস ধরে পানিবন্দী থাকায় এলাকার অনেক মানুষ বিভিন্ন চর্মরোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
স্থানীয় ব্যক্তিদের অভিযোগ, পানি নিষ্কাশনব্যবস্থা না থাকায় এবং পরিকল্পিতভাবে সড়ক নির্মাণ না করায় পৌরসভার অধিকাংশ এলাকা ডুবে গেছে।
সরেজমিনে পৌরসভার ১, ২ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডে দেখা যায়, চারপাশ জলাবদ্ধ হয়ে আছে। ঘরের সামনে প্রায় গোড়ালিসমান পানি। ঘর থেকে বেরিয়ে পানি পার হয়ে সবাই যে যার কাজে যাচ্ছেন।
পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, পৌরসভার এই তিন ওয়ার্ডের প্রায় আট হাজার মানুষ জলাবদ্ধ হয়ে পড়েছে। এলাকার প্রায় পাঁচ কিলোমিটার সড়ক পানিতে ডুবে গেছে।
পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা দেলোয়ার হোসেন, জানে আলম, নাসরিন সুলতানাসহ কয়েকজন জানান, ওয়ার্ডের ইচলাদি, উজিরপুর, মাদারশী ও শিকারপুর এলাকায় পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা নেই। সামান্য বৃষ্টি হলেই এখানকার বাড়িঘর পানিতে ডুবে যায়।
২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জাহাঙ্গীর হোসেন, এনামুল হক, নিখিল দাসসহ কয়েকজন বলেন রাখালতলা, ইচলাদি ও কমলাপুর এলাকায় কোনো নালা নেই। বৃষ্টি হলেই ওই ওয়ার্ডের মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে।
৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের কয়েকজন অভিযোগ করেন, উপজেলা প্রশাসনের ও পৌরসভা কর্তৃপক্ষকে বারবার জানানো হলেও তারা কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।
২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আবদুল আজিজ সিকদার ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রিপন মোল্লা বলেন, তাঁদের ওয়ার্ডের মানুষ দেড় মাস ধরে পানিবন্দী।
ওই দুই কাউন্সিলর জানান, জলাবদ্ধতা দূর করতে পরিকল্পিত প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে।
উজিরপুর পৌরসভার সচিব এস এম ফারুক হোসেন জানান, জলাবদ্ধতা দূর করতে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সামস উদ্দিন জানান, জলাবদ্ধতার কারণে পৌরসভার ওই তিনটি ওয়ার্ডের অনেকেই চর্মরোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক সোহরাব হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, সমস্যা সমাধানে জনগুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প তৈরি করে সংশ্লিষ্ট বিভাগে পাঠানো হয়েছে। অনুমোদনসাপেক্ষে কাজ শুরু হবে।
No comments