গণতন্ত্র অব্যাহত রাখার চ্যালেঞ্জ নিয়ে সরকার দেশ পরিচালনা করছে
স্বাধীনতা
সমুন্নত, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুজ্জ্বল, গণতন্ত্র ও আইনের শাসন সুদৃঢ়
করতে জাতিকে ঐক্য গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ।
তিনি বলেছেন, রাজনৈতিক অস্থিরতা, আন্দোলনের নামে কতিপয় রাজনৈতিক দলের
জ্বালাও-পোড়াও, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, খুন-জখমসহ ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপের
মধ্যে বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। সাংবিধানিক প্রক্রিয়া সমুন্নত রেখে
গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখার চ্যালেঞ্জ নিয়েই বর্তমান সরকার দেশ
পরিচালনা করছে। সরকারের দক্ষ পরিচালনায় বাংলাদেশ আজ সারা বিশ্বের উদীয়মান
অর্থনীতির রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। আমি দৃঢ়ভাবে আশা করি,
উন্নয়নের চলমান ধারা অব্যাহত রেখে সরকার তার অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে সক্ষম
হবে। গতকাল বিকালে সংসদের চলতি দশম জাতীয় সংসদের শীতকালীন পঞ্চম অধিবেশনের
শুরুর দিনে দেয়া ভাষণে বলেন, দেশের মাটি থেকে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ নির্মূল
করতে বর্তমান সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। গত মহাজোট সরকারের গৃহীত কার্যক্রমের
ধারাবাহিকতায় বর্তমান সরকার এ লক্ষ্যে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
এর ফলে দেশে নাশকতামূলক কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণে এসেছে এবং জনজীবনে স্বস্তি
ফিরে এসেছে। বর্তমান সরকারের দক্ষ পরিচালনায় বাংলাদেশের অর্থনীতির সকল
সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। সামাজিক সূচকসমূহের অগ্রগতিতে
বাংলাদেশ প্রতিবেশী ভারতের চেয়েও এগিয়ে গেছে।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার একটি গণতান্ত্রিক কাঠামোর মধ্য থেকে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন, সমস্যা নিরসনে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়ন এবং জাতির অগ্রযাত্রার স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তব রূপ দিতে সর্বাত্মক উদ্যোগ নিয়েছে। জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণের প্রতিষ্ঠান জাতীয় সংসদে গঠনমূলক ও কার্যকর ভূমিকা পালনের জন্য তিনি সরকার ও বিরোধী দলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে এবং দল-মত-পথের পার্থক্য ভুলে জাতির গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার মাধ্যমেই আমরা লাখো শহীদের রক্তের ঋণ শোধ করতে পারবো। এই সুমহান প্রয়াসে আমাদেরকে অবশ্যই পরিপূর্ণ সাফল্য অর্জন করতে হবে। বিকাল চারটায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে পঞ্চম অধিবেশন শুরু হয়। তার আগেই সংসদ ভবনে প্রবেশ করেন প্রেসিডেন্ট। তাকে সংসদে অভ্যর্থনা জানান প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা। নতুন বছরের প্রথম অধিবেশন হওয়ায় পুরো সংসদ অধিবেশন ছিল কানায় কানায় পরিপূর্ণ। সংসদ নেতা শেখ হাসিনা, বিরোধী দলের নেতা বেগম রওশন এরশাদ, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদসহ প্রায় সকল সংসদ সদস্যই অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন।
সাংবিধানিক রেওয়াজ অনুযায়ী নতুন বছরের প্রথম অধিবেশন হওয়ায় দীর্ঘ ৭৬ পৃষ্ঠার ভাষণে বর্তমান সরকারের সাফল্য, উন্নয়ন এবং আগামী দিনের কর্মপরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। প্রেসিডেন্টের প্রস্থানের পর স্পিকার সংসদের অধিবেশন আজ মঙ্গলবার বিকাল ৪টা পর্যন্ত মুলতবি ঘোষণা করেন।
প্রেসিডেন্ট তার ভাষণে বলেন, সাংবিধানিক প্রক্রিয়া সমুন্নত রেখে গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখার চ্যালেঞ্জ নিয়েই বর্তমান সরকার দেশ পরিচালনা করছে। গণতন্ত্রের বিকাশ, আইনের শাসন সুদৃঢ়করণ এবং সামাজিক শান্তি ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সরকার দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। গণতন্ত্রের ধারাবাহিক চর্চা ও অনুশীলন জাতির বিভিন্নমুখী সমস্যার সমাধান দিতে সক্ষম-এই বিশ্বাস সরকারের সকল কার্যক্রমে প্রতিফলিত হয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সংবিধান সমুন্নত এবং সংসদীয় গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত রেখে ২০১৪ সালে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দশম জাতীয় সংসদ গঠিত হয় এবং বর্তমান সরকারের ওপর দেশ পরিচালনার গুরুদায়িত্ব অর্পিত হয়। বর্তমান সরকারের দক্ষ পরিচালনার ফলে বিশ্বসভায় দেশ ও জাতির মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখ করে আবদুল হামিদ বলেন, অতীতের অব্যবস্থাপনা ও অদক্ষতা কাটিয়ে উঠে ক্ষুধা-দারিদ্র্য ও শোষণমুক্ত দেশ গড়তে মহাজোট সরকার গত মেয়াদে নিরন্তর প্রয়াস চালিয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমান সরকার উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রেখেছে। দেশে সুশাসন সংহতকরণ এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের গতি ত্বরান্বিত করতে সরকার আন্তরিকতার পরিচয় দিয়েছে।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার একটি গণতান্ত্রিক কাঠামোর মধ্য থেকে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন, সমস্যা নিরসনে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়ন এবং জাতির অগ্রযাত্রার স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তব রূপ দিতে সর্বাত্মক উদ্যোগ নিয়েছে। জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণের প্রতিষ্ঠান জাতীয় সংসদে গঠনমূলক ও কার্যকর ভূমিকা পালনের জন্য তিনি সরকার ও বিরোধী দলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে এবং দল-মত-পথের পার্থক্য ভুলে জাতির গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার মাধ্যমেই আমরা লাখো শহীদের রক্তের ঋণ শোধ করতে পারবো। এই সুমহান প্রয়াসে আমাদেরকে অবশ্যই পরিপূর্ণ সাফল্য অর্জন করতে হবে। বিকাল চারটায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে পঞ্চম অধিবেশন শুরু হয়। তার আগেই সংসদ ভবনে প্রবেশ করেন প্রেসিডেন্ট। তাকে সংসদে অভ্যর্থনা জানান প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা। নতুন বছরের প্রথম অধিবেশন হওয়ায় পুরো সংসদ অধিবেশন ছিল কানায় কানায় পরিপূর্ণ। সংসদ নেতা শেখ হাসিনা, বিরোধী দলের নেতা বেগম রওশন এরশাদ, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদসহ প্রায় সকল সংসদ সদস্যই অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন।
সাংবিধানিক রেওয়াজ অনুযায়ী নতুন বছরের প্রথম অধিবেশন হওয়ায় দীর্ঘ ৭৬ পৃষ্ঠার ভাষণে বর্তমান সরকারের সাফল্য, উন্নয়ন এবং আগামী দিনের কর্মপরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। প্রেসিডেন্টের প্রস্থানের পর স্পিকার সংসদের অধিবেশন আজ মঙ্গলবার বিকাল ৪টা পর্যন্ত মুলতবি ঘোষণা করেন।
প্রেসিডেন্ট তার ভাষণে বলেন, সাংবিধানিক প্রক্রিয়া সমুন্নত রেখে গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখার চ্যালেঞ্জ নিয়েই বর্তমান সরকার দেশ পরিচালনা করছে। গণতন্ত্রের বিকাশ, আইনের শাসন সুদৃঢ়করণ এবং সামাজিক শান্তি ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সরকার দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। গণতন্ত্রের ধারাবাহিক চর্চা ও অনুশীলন জাতির বিভিন্নমুখী সমস্যার সমাধান দিতে সক্ষম-এই বিশ্বাস সরকারের সকল কার্যক্রমে প্রতিফলিত হয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সংবিধান সমুন্নত এবং সংসদীয় গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত রেখে ২০১৪ সালে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দশম জাতীয় সংসদ গঠিত হয় এবং বর্তমান সরকারের ওপর দেশ পরিচালনার গুরুদায়িত্ব অর্পিত হয়। বর্তমান সরকারের দক্ষ পরিচালনার ফলে বিশ্বসভায় দেশ ও জাতির মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখ করে আবদুল হামিদ বলেন, অতীতের অব্যবস্থাপনা ও অদক্ষতা কাটিয়ে উঠে ক্ষুধা-দারিদ্র্য ও শোষণমুক্ত দেশ গড়তে মহাজোট সরকার গত মেয়াদে নিরন্তর প্রয়াস চালিয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমান সরকার উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রেখেছে। দেশে সুশাসন সংহতকরণ এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের গতি ত্বরান্বিত করতে সরকার আন্তরিকতার পরিচয় দিয়েছে।
No comments