মায়ের স্নেহচুম্বন
সবার আগে আলিঙ্গনে বেঁধেছেন তাঁর মা কালটিডা উডস। ছেলের কপালে স্নেহের চুম্বন এঁকেছেন। জানিয়ে দিয়েছেন, টাইগার উডসের এই দুঃসময়ে মায়ের আঁচল তাঁকে আড়াল করতে প্রস্তুত।
সংবাদমাধ্যমের ওপরও ক্ষোভ ঝেড়েছেন কালটিডা। গুজবে সাংবাদিকেরা একের পর এক কেচ্ছা ফেঁদে পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলেছে বলে অভিযোগ থাই বংশোদ্ভূত এই নারীর। রক্তমাংসের মানুষ ভুল করতেই পারে। তাঁর ছেলেও করেছে। কিন্তু মিডিয়ার একাংশ তাঁর ছেলেকে বানিয়ে দিয়েছে ‘ঘৃণ্য অপরাধী’।
‘জানতে চান, তবে বলি, আমি ওর মা হিসেবে গর্বিত। এই ব্যাপারটা ওকে একটা শিক্ষা দিয়েছে, যেমনটা সে গলফ থেকে পেয়েছে। প্রত্যেক মানুষই জীবনে কোনো না কোনো ভুল করে। পাপ করে। আমরা সবাই করি। কিন্তু তার পরও আমরা এগিয়ে যাই। সেই ভুল থেকে শিক্ষা নিই। মিডিয়া যে তাঁকে ঘৃণ্য অপরাধী হিসেবে বিবেচনা করেছে—এতে আমি বেদনাহত। ও তো কাউকে খুন করেনি। বেআইনি কোনো কিছুই সে করেনি। ট্যাবলয়েড আর পত্রপত্রিকাগুলো ওকে মেরেই ফেলেছিল প্রায়।’
উডসকে এবার রেহাই দেওয়ার অনুরোধও জানিয়েছেন তিনি।
সংবাদমাধ্যমের ওপরও ক্ষোভ ঝেড়েছেন কালটিডা। গুজবে সাংবাদিকেরা একের পর এক কেচ্ছা ফেঁদে পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলেছে বলে অভিযোগ থাই বংশোদ্ভূত এই নারীর। রক্তমাংসের মানুষ ভুল করতেই পারে। তাঁর ছেলেও করেছে। কিন্তু মিডিয়ার একাংশ তাঁর ছেলেকে বানিয়ে দিয়েছে ‘ঘৃণ্য অপরাধী’।
‘জানতে চান, তবে বলি, আমি ওর মা হিসেবে গর্বিত। এই ব্যাপারটা ওকে একটা শিক্ষা দিয়েছে, যেমনটা সে গলফ থেকে পেয়েছে। প্রত্যেক মানুষই জীবনে কোনো না কোনো ভুল করে। পাপ করে। আমরা সবাই করি। কিন্তু তার পরও আমরা এগিয়ে যাই। সেই ভুল থেকে শিক্ষা নিই। মিডিয়া যে তাঁকে ঘৃণ্য অপরাধী হিসেবে বিবেচনা করেছে—এতে আমি বেদনাহত। ও তো কাউকে খুন করেনি। বেআইনি কোনো কিছুই সে করেনি। ট্যাবলয়েড আর পত্রপত্রিকাগুলো ওকে মেরেই ফেলেছিল প্রায়।’
উডসকে এবার রেহাই দেওয়ার অনুরোধও জানিয়েছেন তিনি।
No comments