৭ মার্চের মধ্যে বাজেট বিষয়ে পরামর্শ পাঠানোর আহ্বান
সরকার ২০১০-১১ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট প্রণয়নের কাজ আগেভাগে শুরু করেছে। বাজেটকে অধিকতর অংশগ্রহণমূলক ও জনচাহিদামাফিক করার বিষয়েও আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
এরই অংশ হিসেবে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে আগামী ৭ মার্চের মধ্যে বাজেট প্রস্তাব ও পরামর্শ বস্তুনিষ্ঠ যুক্তি, প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ ও পরিসংখ্যান-সহকারে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে পাঠানোর আহ্বান জানানো হয়েছে।
রাজস্ব বোর্ডের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, একটি অংশগ্রহণমূলক, গণমুখী ও সুষম বাজেট প্রণয়নের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বিভিন্ন শিল্প ও বণিক সমিতি, ট্রেড অ্যাসোসিয়েশন, পেশাজীবী সংগঠন, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, দেশের বুদ্ধিজীবী মহলের কাছ থেকে বাজেট প্রস্তাব আহ্বান এবং রাজস্ব আয় পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করে আসছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, ২০১০-১১ অর্থবছরের রাজস্ব আয়কে অধিকতর অর্থবহ, যৌক্তিক, বস্তুনিষ্ঠ, জনচাহিদামাফিক, অংশীদারিমূলক ও সুষম করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড মতবিনিময় ও বিশ্লেষণধর্মী আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বাজেট প্রণয়নে আগ্রহী। এ লক্ষ্যে এ বছর আগেভাগে বাজেট প্রস্তুতির কাজ শুরু হয়েছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন, মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি, ঢাকা চেম্বার, ফরেন চেম্বার, ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশ, বাংলাদেশ চেম্বারসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরের শিল্প ও বণিক সমিতিগুলোকে তাদের বাজেট প্রস্তাব সরাসরি পাঠাতে বলেছে।
পাশাপাশি অন্যান্য সব জেলা শিল্প বণিক সমিতিকে এফবিসিসিআইয়ের মাধ্যমে পাঠানোর কথা বলেছে।
রাজস্ব বোর্ড বাংলাদেশ পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএসহ সব আমদানিকারক ও রপ্তানিকারক এবং অন্যান্য বাণিজ্য সংগঠনকেও বাজেট প্রস্তাব পাঠানোর জন্য বলেছে।
ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ এবং নিবন্ধিত শুল্ক, মূসক ও আয়কর উপদেষ্টা ব্যক্তিসহ সব পেশাজীবী সংগঠনকেও এ প্রক্রিয়ায় অংশ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগসহ দেশের সব গবেষণা প্রতিষ্ঠানের কাছেও নির্ধারিত তারিখের মধ্যে বাজেটবিষয়ক প্রস্তাব ও পরামর্শ আহ্বান করা হয়েছে।
এ ছাড়া সুশীল সমাজসহ সব বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকেও একই আহ্বান জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, সবার কাছ থেকে প্রাপ্ত প্রস্তাবগুলো সমন্বিত করার পর বিভিন্ন বণিক সমিতি ও সংশ্লিষ্ট সুবিধাভোগী সংগঠনের সঙ্গে খাতভিত্তিক প্রাক-বাজেট আলোচনা শুরু হবে। কোন তারিখে কাদের সঙ্গে কোন বিষয়ে আলোচনা হবে তা আগে পত্রযোগে জানিয়ে দেওয়া হবে।
এরই অংশ হিসেবে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে আগামী ৭ মার্চের মধ্যে বাজেট প্রস্তাব ও পরামর্শ বস্তুনিষ্ঠ যুক্তি, প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ ও পরিসংখ্যান-সহকারে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে পাঠানোর আহ্বান জানানো হয়েছে।
রাজস্ব বোর্ডের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, একটি অংশগ্রহণমূলক, গণমুখী ও সুষম বাজেট প্রণয়নের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বিভিন্ন শিল্প ও বণিক সমিতি, ট্রেড অ্যাসোসিয়েশন, পেশাজীবী সংগঠন, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, দেশের বুদ্ধিজীবী মহলের কাছ থেকে বাজেট প্রস্তাব আহ্বান এবং রাজস্ব আয় পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করে আসছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, ২০১০-১১ অর্থবছরের রাজস্ব আয়কে অধিকতর অর্থবহ, যৌক্তিক, বস্তুনিষ্ঠ, জনচাহিদামাফিক, অংশীদারিমূলক ও সুষম করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড মতবিনিময় ও বিশ্লেষণধর্মী আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বাজেট প্রণয়নে আগ্রহী। এ লক্ষ্যে এ বছর আগেভাগে বাজেট প্রস্তুতির কাজ শুরু হয়েছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন, মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি, ঢাকা চেম্বার, ফরেন চেম্বার, ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশ, বাংলাদেশ চেম্বারসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরের শিল্প ও বণিক সমিতিগুলোকে তাদের বাজেট প্রস্তাব সরাসরি পাঠাতে বলেছে।
পাশাপাশি অন্যান্য সব জেলা শিল্প বণিক সমিতিকে এফবিসিসিআইয়ের মাধ্যমে পাঠানোর কথা বলেছে।
রাজস্ব বোর্ড বাংলাদেশ পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএসহ সব আমদানিকারক ও রপ্তানিকারক এবং অন্যান্য বাণিজ্য সংগঠনকেও বাজেট প্রস্তাব পাঠানোর জন্য বলেছে।
ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ এবং নিবন্ধিত শুল্ক, মূসক ও আয়কর উপদেষ্টা ব্যক্তিসহ সব পেশাজীবী সংগঠনকেও এ প্রক্রিয়ায় অংশ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগসহ দেশের সব গবেষণা প্রতিষ্ঠানের কাছেও নির্ধারিত তারিখের মধ্যে বাজেটবিষয়ক প্রস্তাব ও পরামর্শ আহ্বান করা হয়েছে।
এ ছাড়া সুশীল সমাজসহ সব বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকেও একই আহ্বান জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, সবার কাছ থেকে প্রাপ্ত প্রস্তাবগুলো সমন্বিত করার পর বিভিন্ন বণিক সমিতি ও সংশ্লিষ্ট সুবিধাভোগী সংগঠনের সঙ্গে খাতভিত্তিক প্রাক-বাজেট আলোচনা শুরু হবে। কোন তারিখে কাদের সঙ্গে কোন বিষয়ে আলোচনা হবে তা আগে পত্রযোগে জানিয়ে দেওয়া হবে।
No comments