ফ্রান্সে এবার হালাল হ্যামবার্গার নিয়ে বিতর্ক
ফ্রান্সে মুসলিম নারীদের বোরকা পরার বিরুদ্ধে আপত্তি জানানোর পর এবার আপত্তি উঠেছে হালাল হ্যামবার্গার বিক্রি করা নিয়ে। হ্যামবার্গার হচ্ছে রুটির ভেতরে মাংসের পুর দিয়ে বানানো এক ধরনের খাবার। সম্প্রতি মুসলিম সম্প্রদায়ের ক্রেতাদের জন্য ‘কুইক’ নামের ফ্রান্সের একটি খাবারের দোকানের চেইন (শাখা) শূকরের মাংস বাদ দিয়ে হালাল হ্যামবার্গার বিক্রি শুরু করে। আর এ নিয়েই আপত্তি তুলেছেন সেখানকার রাজনীতিকেরা।
ফ্রান্সের ডান ও বামপন্থী ধারার রাজনীতিকদের অভিযোগ, তিন মাস আগে চালু করা এই হালাল হ্যামবার্গার অমুসলিম নাগরিকদের স্বাভাবিক মানের হ্যামবার্গার খাওয়ার অধিকার খর্ব করছে। তাঁদের এখন শূকরের মাংসের হ্যামবার্গার খেতে রাজধানী প্যারিসের শহরতলিতে যেতে হচ্ছে। কারণ, ‘কুইক’ শহরের প্রাণকেন্দ্রে একমাত্র ফাস্টফুডের দোকান।
ফরাসি শহর রোবির নেতারা গত বৃহস্পতিবার নগর কর্তৃপক্ষের কাছে বৈষম্যমূলক আচরণের অভিযোগ দাখিল করেছেন। তাঁদের পক্ষের আইনজীবী ফ্রাংক বার্টন বলেন, ‘কুইক ধর্মের বিবেচনায় খাদ্যপণ্য বাজারজাত করছে।’
ফ্রান্সের কট্টর ডানপন্থী নেতারাও কুইকের ওই হালাল খাদ্যতালিকাকে অগ্রহণযোগ্য বলে অভিহিত করেছেন। এ ব্যাপারে ফ্রান্সের মুসলিম কাউন্সিলের নেতা মোহাম্মদ মোসৌরি বলেন, অনেক দিন ধরেই হালাল খাবারের দোকান চলছে। এ ক্ষেত্রে কুইক অবশ্য প্রথম দোকান যারা মুসলিম গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ হালাল খাদ্যতালিকা দিচ্ছে। কিন্তু কুইকের সাড়ে ৩০০ রেস্তোরাঁর মধ্যে মাত্র আটটিতে শূকরের মাংসের হ্যামবার্গার পাওয়া যাচ্ছে না।
রোবিতে কুইক রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষ বলেছে, হালাল খাদ্যতালিকা চালু করার পর তাদের বিক্রি কিছুটা বেড়েছে। আর গ্রাহকদের কাছ থেকে কোনো আপত্তিও পাননি তাঁরা।
ইউরোপের মধ্যে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মুসলমান বাস করেন ফ্রান্সে। সম্প্রতি সে দেশের সরকার পুরোপুরি বোরখা পরার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে আইন করার উদ্যোগ নেয়।
ফ্রান্সের ডান ও বামপন্থী ধারার রাজনীতিকদের অভিযোগ, তিন মাস আগে চালু করা এই হালাল হ্যামবার্গার অমুসলিম নাগরিকদের স্বাভাবিক মানের হ্যামবার্গার খাওয়ার অধিকার খর্ব করছে। তাঁদের এখন শূকরের মাংসের হ্যামবার্গার খেতে রাজধানী প্যারিসের শহরতলিতে যেতে হচ্ছে। কারণ, ‘কুইক’ শহরের প্রাণকেন্দ্রে একমাত্র ফাস্টফুডের দোকান।
ফরাসি শহর রোবির নেতারা গত বৃহস্পতিবার নগর কর্তৃপক্ষের কাছে বৈষম্যমূলক আচরণের অভিযোগ দাখিল করেছেন। তাঁদের পক্ষের আইনজীবী ফ্রাংক বার্টন বলেন, ‘কুইক ধর্মের বিবেচনায় খাদ্যপণ্য বাজারজাত করছে।’
ফ্রান্সের কট্টর ডানপন্থী নেতারাও কুইকের ওই হালাল খাদ্যতালিকাকে অগ্রহণযোগ্য বলে অভিহিত করেছেন। এ ব্যাপারে ফ্রান্সের মুসলিম কাউন্সিলের নেতা মোহাম্মদ মোসৌরি বলেন, অনেক দিন ধরেই হালাল খাবারের দোকান চলছে। এ ক্ষেত্রে কুইক অবশ্য প্রথম দোকান যারা মুসলিম গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ হালাল খাদ্যতালিকা দিচ্ছে। কিন্তু কুইকের সাড়ে ৩০০ রেস্তোরাঁর মধ্যে মাত্র আটটিতে শূকরের মাংসের হ্যামবার্গার পাওয়া যাচ্ছে না।
রোবিতে কুইক রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষ বলেছে, হালাল খাদ্যতালিকা চালু করার পর তাদের বিক্রি কিছুটা বেড়েছে। আর গ্রাহকদের কাছ থেকে কোনো আপত্তিও পাননি তাঁরা।
ইউরোপের মধ্যে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মুসলমান বাস করেন ফ্রান্সে। সম্প্রতি সে দেশের সরকার পুরোপুরি বোরখা পরার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে আইন করার উদ্যোগ নেয়।
No comments