লুটেরাদের স্বার্থে ধ্বংসাত্মক কাজে মেতে উঠেছে সরকার : আনু মুহাম্মদ
তেল-গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি আয়োজিত আলোচনা সভায় সংগঠনের সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেছেন, বিশেষজ্ঞরা দেশের বিদ্যুৎ-গ্যাস সংকট সমাধানে বিকল্প পথ দেখিয়েছেন। কিন্তু সরকার সেই পথ গ্রহণ না করে দেশি-বিদেশি লুটেরাদের স্বার্থে ধ্বংসাত্মক কাজে মেতে উঠেছে। বিদ্যুৎ সংকটকে জিম্মী করে লুটেরাদের স্বার্থ রক্ষায় ‘দায়মুক্তি আইন’ করে রেন্টাল-কুইক রেন্টাল স্থাপন করা হয়েছে, আরো চুক্তি করা হচ্ছে।
তোপখানা রোডস্থ শিশু কল্যাণ ফেডারেশন মিলনায়তনে জাতীয় কমিটি ঢাকা মহানগর আয়োজিত এই আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আনু মুহাম্মদ বলেন, দেশপ্রেমিক বিশেষজ্ঞ ও জনমত উপেক্ষা করে সরকার যদি রামপাল-ওরিয়ন এর কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প অব্যাহত রাখে তা হবে দেশের জন্য আত্মঘাতী। বিশ্ব-ঐতিহ্য সুন্দরবন রক্ষায় দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
তিনি বলেন, সুন্দরবন দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের রক্ষাবর্ম। আইলা-সিডরসহ অতীতের অনেক বড় বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে মানুষকে বাঁচিয়েছে। সেই সুন্দরবনের পাশে ইতোমধ্যে গড়ে ওঠা স্থাপনার কারণে সেটি ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে। সুন্দরবন এর পাশে কয়লাভিত্তিক প্রকল্প নিয়ে ইতোমধ্যে জাতিসংঘ ও রামসার উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
সমুদ্রের গ্যাস-তেল উত্তোলনে শতভাগ মালিকানা নিশ্চিত করে, প্রয়োজনে কন্ট্রাকটার নিয়োগ করে দেশি প্রতিষ্ঠান এর মাধ্যমে পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে সভায় অন্যান্য বক্তারা বলেন, সরকার এ কাজ না করে বিদেশী কোম্পানীর স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে গ্যাস ব্লক ইজারা দিচ্ছে।
বক্তারা বলেন, আমরা বিদ্যুৎ চাই। বিদ্যুৎ উৎপাদনের অনেক বিকল্প স্থান ও পথ আছে কিন্তু সুন্দরবনের বিকল্প নেই।
তারা দেশের গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকট সমাধানে জাতীয় কমিটির ৭ দফা বাস্তবায়ন ও সুন্দরবন রক্ষায় আগামী ১০ থেকে ১৫ মার্চ সারাদেশে থেকে সুন্দরবমুখী জনযাত্রা সফল করার আহ্বান জানান।
আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন মহানগরের আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর আলম ফজলু। এতে অন্যদের মধ্যে অধ্যাপক তানজিক উদ্দিন খান, অধ্যাপক মোশাহিদা সুলতানা, রুহিন হোসেন প্রিন্স, বজলুর রশীদ ফিরোজ, অধ্যাপক আব্দুস সাত্তার, কিশোর রায়, প্রকৌশলী ম. ইনামুল হক, মানষ নন্দী, মহিন উদ্দিন চৌধুরী লিটন। সভা পরিচালনা করেন তৈমুর খান অপু।
তোপখানা রোডস্থ শিশু কল্যাণ ফেডারেশন মিলনায়তনে জাতীয় কমিটি ঢাকা মহানগর আয়োজিত এই আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আনু মুহাম্মদ বলেন, দেশপ্রেমিক বিশেষজ্ঞ ও জনমত উপেক্ষা করে সরকার যদি রামপাল-ওরিয়ন এর কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প অব্যাহত রাখে তা হবে দেশের জন্য আত্মঘাতী। বিশ্ব-ঐতিহ্য সুন্দরবন রক্ষায় দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
তিনি বলেন, সুন্দরবন দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের রক্ষাবর্ম। আইলা-সিডরসহ অতীতের অনেক বড় বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে মানুষকে বাঁচিয়েছে। সেই সুন্দরবনের পাশে ইতোমধ্যে গড়ে ওঠা স্থাপনার কারণে সেটি ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে। সুন্দরবন এর পাশে কয়লাভিত্তিক প্রকল্প নিয়ে ইতোমধ্যে জাতিসংঘ ও রামসার উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
সমুদ্রের গ্যাস-তেল উত্তোলনে শতভাগ মালিকানা নিশ্চিত করে, প্রয়োজনে কন্ট্রাকটার নিয়োগ করে দেশি প্রতিষ্ঠান এর মাধ্যমে পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে সভায় অন্যান্য বক্তারা বলেন, সরকার এ কাজ না করে বিদেশী কোম্পানীর স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে গ্যাস ব্লক ইজারা দিচ্ছে।
বক্তারা বলেন, আমরা বিদ্যুৎ চাই। বিদ্যুৎ উৎপাদনের অনেক বিকল্প স্থান ও পথ আছে কিন্তু সুন্দরবনের বিকল্প নেই।
তারা দেশের গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকট সমাধানে জাতীয় কমিটির ৭ দফা বাস্তবায়ন ও সুন্দরবন রক্ষায় আগামী ১০ থেকে ১৫ মার্চ সারাদেশে থেকে সুন্দরবমুখী জনযাত্রা সফল করার আহ্বান জানান।
আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন মহানগরের আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর আলম ফজলু। এতে অন্যদের মধ্যে অধ্যাপক তানজিক উদ্দিন খান, অধ্যাপক মোশাহিদা সুলতানা, রুহিন হোসেন প্রিন্স, বজলুর রশীদ ফিরোজ, অধ্যাপক আব্দুস সাত্তার, কিশোর রায়, প্রকৌশলী ম. ইনামুল হক, মানষ নন্দী, মহিন উদ্দিন চৌধুরী লিটন। সভা পরিচালনা করেন তৈমুর খান অপু।
No comments