বন্দীদের নিশ্চিহ্ন করার নীতি নিয়েছে সিরিয়া : জাতিসংঘ
জাতিসংঘের
একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিরিয় সরকারের হাতে আটক বন্দীরা বিপুল
সংখ্যায় মারা যাচ্ছে। সংস্থাটি বলছে, এটি বন্দিদের নিশ্চিহ্ন করে দেয়ার
একটি রাষ্ট্রীয় নীতি এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের শামিল।
জাতিসংঘের তদন্তকারীরা বলছে, বিদ্রোহীদের সমর্থন দেয়া এবং অনানুগত্যের অভিযোগে হাজার হাজার বেসামরিক নাগরিককে বন্দী করে রাখা হয়েছে। প্রতিবেদনে বিদ্রোহী গোষ্ঠিগুলোর বিরুদ্ধেও বিনা বিচারে সিরিয় সেনাদের হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে সরকারের অনুগত এবং সরকারবিরোধী উভয় পক্ষই সম্ভাব্য যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত করেছে। অনেক বন্দী নির্যাতিত হয়েছেন, অনেককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে এবং অন্যরা খাদ্য, পানি কিংবা চিকিৎসার অভাবে মারা গেছেন।
শত-শত প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে এবং ২০১১ সালের মার্চে সিরিয়ায় বিক্ষোভের সময়কাল থেকে শুরু করে এই প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।
জাতিসংঘের তদন্তকারীরা বলছে, বিদ্রোহীদের সমর্থন দেয়া এবং অনানুগত্যের অভিযোগে হাজার হাজার বেসামরিক নাগরিককে বন্দী করে রাখা হয়েছে। প্রতিবেদনে বিদ্রোহী গোষ্ঠিগুলোর বিরুদ্ধেও বিনা বিচারে সিরিয় সেনাদের হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে সরকারের অনুগত এবং সরকারবিরোধী উভয় পক্ষই সম্ভাব্য যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত করেছে। অনেক বন্দী নির্যাতিত হয়েছেন, অনেককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে এবং অন্যরা খাদ্য, পানি কিংবা চিকিৎসার অভাবে মারা গেছেন।
শত-শত প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে এবং ২০১১ সালের মার্চে সিরিয়ায় বিক্ষোভের সময়কাল থেকে শুরু করে এই প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।
জাতিসংঘের
তদন্তকারীরা বলছেন, যেকোন সময়ে সিরিয়া সরকারের হাতে হাজার-হাজার
বেসামরিক নাগরিক বন্দী থাকছে অনানুগত্য কিংবা বিদ্রোহীদের সমর্থনের কারণে।
প্রতিবেদনে বন্দীদের অবস্থাকে ‘জরুরী এবং বড় আকারে মানবাধিকার রক্ষার
সংকট’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
জাতিসংঘ বলছে, যুদ্ধের পুরো সময়টাতে হাজার হাজার বন্দী দুই পক্ষের হাতেই নিহত হয়েছে। ধারণা করা হয় সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে এখনো পর্যন্ত আড়াই লাখ মানুষ জীবন হারিয়েছেন। দেশটি থেকে প্রায় ৪৬ লাখ মানুষ পালিয়ে গেছেন। বলা হচ্ছে, দেশটির অভ্যন্তরেও ১ কোটি ৩০ লাখ মানুষের জন্য জরুরি ভিত্তিতে মানবিক সাহায্য প্রয়োজন।
জাতিসংঘ বলছে, যুদ্ধের পুরো সময়টাতে হাজার হাজার বন্দী দুই পক্ষের হাতেই নিহত হয়েছে। ধারণা করা হয় সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে এখনো পর্যন্ত আড়াই লাখ মানুষ জীবন হারিয়েছেন। দেশটি থেকে প্রায় ৪৬ লাখ মানুষ পালিয়ে গেছেন। বলা হচ্ছে, দেশটির অভ্যন্তরেও ১ কোটি ৩০ লাখ মানুষের জন্য জরুরি ভিত্তিতে মানবিক সাহায্য প্রয়োজন।
No comments