২০২৫ সালেই পঞ্চম শক্তিধর দেশ হচ্ছে পাকিস্তান!
২০২৫
সালের মধ্যেই পরমাণু শক্তিধর দেশ হিসেবে প্রথম পাঁচে উঠে আসবে পাকিস্তান।
নিউক্লিয়ার নোটবুকের সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে এমনটাই দাবি করা হয়েছে।
গতকালই পাকিস্তানের বিদেশসচিব আজিজ চৌধুরি পরমাণু অস্ত্র বানানোর কথা স্বীকার করেন। এবং ভারতের কথা মাথায় রেখে তারা যে স্বল্প-দূরত্বের ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছেন তা-ও জানানো হয়। আজিজের এই স্বীকারোক্তির পরপরই নিউক্লিয়ার নোটবুকের সম্প্রতিক রিপোর্ট প্রকাশ্যে আনা হয়েছে।
অ্যাটোমিক সায়েন্টিস্টেদের এই রিপোর্টে জানানো হয়, পাকিস্তানের কাছে এই মুহূর্তে ১১০-১৩০টির মতো পরমাণু অস্ত্র মজুদ রয়েছে। ২০১১ সালে এই পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা ছিল ৯০-১১০ এর মতো। মজুদ বৃদ্ধির এই আঙ্কিক হারের তুলনা করে রিপোর্টে দাবি করা হয়, ২০২৫ সালের মধ্যে পরমাণু শক্তিধর দেশ হিসেবে পাঁচে থাকবে পাকিস্তান। অনুমান, সেসময় পাকিস্তানের কাছে মজুদ পরমাণু অস্ত্র দাঁড়াবে ২২০ থেকে ২৫০-এর মধ্যে।
বিশ্বাসযোগ্যতার দিক থেকে কখনোই নিউক্লিয়ার নোটবুকের এই রিপোর্টকে হালকাভাবে নেওয়া যায় না। এই রিপোর্টে এটাও জানানো হয়, পাকিস্তান তার পরমাণু অস্ত্রের ভাণ্ডার ক্রমশ বাড়িয়েই চলেছে।
ভারতের কথা মাথায় রেখেই যে তারা স্বল্পপাল্লার পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে, এটাও প্রথমবার প্রকাশ্যে ঘোষণা করে পাকিস্তান। এটা যে নেহাত কথার কথা নয়, দুই পরমাণু বিশেষজ্ঞ হান্স ক্রিস্টেনসেন ও রবার্ট নরিসের রিপোর্টেও তার উল্লেখ রয়েছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীকে জবাব দিতেই স্বল্পপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রে জোর দিয়েছে পাকিস্তান।
পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম পাকিস্তানের এই মিসাইলের মধ্যেই রয়েছে বিতর্কিত NASR (Hatf-9), যার পাল্লা হল মাত্র ৬০ কিলোমিটার ( ৩৭ মাইল), এটি সলিড-ফুয়েল মিসাইল। লক্ষ্য যে ভারতই, তা স্পষ্ট। গত বৃহস্পতিবারই এই রিপোর্টটি প্রকাশিত হয়েছে আমেরিকায়।
জানা গিয়েছে, প্রতিবেশী এই দেশটির কাছে এই মুহূর্তে ছয় ধরনের পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম ব্যালিস্টিক মিসাইল রয়েছে। আর দুটি মিসাইলের পরীক্ষা চলছে।
সূত্র : ইকোনোমিক টাইমস
গতকালই পাকিস্তানের বিদেশসচিব আজিজ চৌধুরি পরমাণু অস্ত্র বানানোর কথা স্বীকার করেন। এবং ভারতের কথা মাথায় রেখে তারা যে স্বল্প-দূরত্বের ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছেন তা-ও জানানো হয়। আজিজের এই স্বীকারোক্তির পরপরই নিউক্লিয়ার নোটবুকের সম্প্রতিক রিপোর্ট প্রকাশ্যে আনা হয়েছে।
অ্যাটোমিক সায়েন্টিস্টেদের এই রিপোর্টে জানানো হয়, পাকিস্তানের কাছে এই মুহূর্তে ১১০-১৩০টির মতো পরমাণু অস্ত্র মজুদ রয়েছে। ২০১১ সালে এই পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা ছিল ৯০-১১০ এর মতো। মজুদ বৃদ্ধির এই আঙ্কিক হারের তুলনা করে রিপোর্টে দাবি করা হয়, ২০২৫ সালের মধ্যে পরমাণু শক্তিধর দেশ হিসেবে পাঁচে থাকবে পাকিস্তান। অনুমান, সেসময় পাকিস্তানের কাছে মজুদ পরমাণু অস্ত্র দাঁড়াবে ২২০ থেকে ২৫০-এর মধ্যে।
বিশ্বাসযোগ্যতার দিক থেকে কখনোই নিউক্লিয়ার নোটবুকের এই রিপোর্টকে হালকাভাবে নেওয়া যায় না। এই রিপোর্টে এটাও জানানো হয়, পাকিস্তান তার পরমাণু অস্ত্রের ভাণ্ডার ক্রমশ বাড়িয়েই চলেছে।
ভারতের কথা মাথায় রেখেই যে তারা স্বল্পপাল্লার পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে, এটাও প্রথমবার প্রকাশ্যে ঘোষণা করে পাকিস্তান। এটা যে নেহাত কথার কথা নয়, দুই পরমাণু বিশেষজ্ঞ হান্স ক্রিস্টেনসেন ও রবার্ট নরিসের রিপোর্টেও তার উল্লেখ রয়েছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীকে জবাব দিতেই স্বল্পপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রে জোর দিয়েছে পাকিস্তান।
পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম পাকিস্তানের এই মিসাইলের মধ্যেই রয়েছে বিতর্কিত NASR (Hatf-9), যার পাল্লা হল মাত্র ৬০ কিলোমিটার ( ৩৭ মাইল), এটি সলিড-ফুয়েল মিসাইল। লক্ষ্য যে ভারতই, তা স্পষ্ট। গত বৃহস্পতিবারই এই রিপোর্টটি প্রকাশিত হয়েছে আমেরিকায়।
জানা গিয়েছে, প্রতিবেশী এই দেশটির কাছে এই মুহূর্তে ছয় ধরনের পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম ব্যালিস্টিক মিসাইল রয়েছে। আর দুটি মিসাইলের পরীক্ষা চলছে।
সূত্র : ইকোনোমিক টাইমস
No comments