পাকিস্তানের কাছে যুদ্ধবিমান বিক্রির প্রস্তুতি যুক্তরাষ্ট্রের- হোয়াইট হাউসে ওবামা–নওয়াজ বৈঠক
পাকিস্তানের
কাছে আটটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিক্রির প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময়ে মার্কিন
দৈনিক নিউইয়র্ক টাইমস এক প্রতিবেদনে এ কথা জানিয়েছে। খবর রয়টার্সের।
যুক্তরাষ্ট্র সফররত নওয়াজের গতকাল বৃহস্পতিবারই হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে বৈঠক করার কথা। খবর পাওয়া গেছে, পাকিস্তানের কর্মকর্তারা বৈঠকে নওয়াজ ওবামাকে জানাবেন, পাকিস্তান কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি সীমিত করার বিষয়টি মানবে না।
নিউইয়র্ক টাইমস-এর বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক আরও জোরদার করার স্বার্থেই যুক্তরাষ্ট্র আটটি যুদ্ধবিমান পাকিস্তানের কাছে বিক্রি করার প্রস্তুতি নিয়েছে। যদিও পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যাপারে কিছুটা উদ্বেগ রয়েছে ওয়াশিংটনের। পাকিস্তানের কাছে যুদ্ধবিমান বিক্রির প্রস্তাবটি কয়েক দিন আগে মার্কিন কংগ্রেসকে জানানো হয়।
যুক্তরাষ্ট্র নওয়াজের সফরের সময়ই যুদ্ধবিমানগুলো বিক্রির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবে কি না, তা নিশ্চিত নয়। মার্কিন কংগ্রেসের অনেক সদস্যই উদ্বিগ্ন যে যুদ্ধবিমানগুলো পাকিস্তানের সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের চেয়ে ভারতের সঙ্গে চলে আসা দীর্ঘদিনের সংঘর্ষমূলক পরিস্থিতিতেই কাজে লাগানো হতে পারে।
পাকিস্তানের ডন পত্রিকার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছর মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানকে যুদ্ধে ব্যবহৃত ১৪টি উড়োজাহাজ, সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য ৫৯টি যুদ্ধবিমান ও ৩৭৪টি সাঁজোয়া যান দিয়েছে।
পাকিস্তানের কর্মকর্তারা গতকাল জানিয়েছেন, ওবামার সঙ্গে বৈঠকে নওয়াজ তাঁর দেশ যে পারমাণবিক অস্ত্র সীমিত করার বিষয়টি মানবে না—সেই বার্তা তুলে ধরবেন। পাকিস্তানের নিরাপত্তাবিষয়ক একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা কী ধরনের অস্ত্র তৈরি করব বা ব্যবহার করব, সে নির্দেশনা অন্য কেউ দিতে পারে না।’ পাকিস্তান যে পারমাণবিক ডুবোজাহাজ তৈরি করছে, তা-ও উল্লেখ করেন ওই কর্মকর্তা। এর বাইরে ওবামা-নওয়াজ আলোচনায় পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রসঙ্গটিও থাকবে। হোয়াইট হাউস জানায়, আলোচনায় দুই দেশের সম্পর্ক, পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোতে সহযোগিতা জোরদার, অর্থনীতি, বাণিজ্য, পারমাণবিক নিরাপত্তা, সন্ত্রাসবাদ দমন, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাসহ বিভিন্ন বিষয় স্থান পাবে।
ওবামার সঙ্গে বৈঠকের আগে নওয়াজ শরিফ গত বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির সঙ্গে বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আরও কার্যকর ভূমিকা রাখার প্রয়োজনের বিষয়টি আলোচনা করেন তাঁরা।
যুক্তরাষ্ট্র সফররত নওয়াজের গতকাল বৃহস্পতিবারই হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে বৈঠক করার কথা। খবর পাওয়া গেছে, পাকিস্তানের কর্মকর্তারা বৈঠকে নওয়াজ ওবামাকে জানাবেন, পাকিস্তান কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি সীমিত করার বিষয়টি মানবে না।
নিউইয়র্ক টাইমস-এর বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক আরও জোরদার করার স্বার্থেই যুক্তরাষ্ট্র আটটি যুদ্ধবিমান পাকিস্তানের কাছে বিক্রি করার প্রস্তুতি নিয়েছে। যদিও পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যাপারে কিছুটা উদ্বেগ রয়েছে ওয়াশিংটনের। পাকিস্তানের কাছে যুদ্ধবিমান বিক্রির প্রস্তাবটি কয়েক দিন আগে মার্কিন কংগ্রেসকে জানানো হয়।
যুক্তরাষ্ট্র নওয়াজের সফরের সময়ই যুদ্ধবিমানগুলো বিক্রির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবে কি না, তা নিশ্চিত নয়। মার্কিন কংগ্রেসের অনেক সদস্যই উদ্বিগ্ন যে যুদ্ধবিমানগুলো পাকিস্তানের সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের চেয়ে ভারতের সঙ্গে চলে আসা দীর্ঘদিনের সংঘর্ষমূলক পরিস্থিতিতেই কাজে লাগানো হতে পারে।
পাকিস্তানের ডন পত্রিকার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছর মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানকে যুদ্ধে ব্যবহৃত ১৪টি উড়োজাহাজ, সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য ৫৯টি যুদ্ধবিমান ও ৩৭৪টি সাঁজোয়া যান দিয়েছে।
পাকিস্তানের কর্মকর্তারা গতকাল জানিয়েছেন, ওবামার সঙ্গে বৈঠকে নওয়াজ তাঁর দেশ যে পারমাণবিক অস্ত্র সীমিত করার বিষয়টি মানবে না—সেই বার্তা তুলে ধরবেন। পাকিস্তানের নিরাপত্তাবিষয়ক একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা কী ধরনের অস্ত্র তৈরি করব বা ব্যবহার করব, সে নির্দেশনা অন্য কেউ দিতে পারে না।’ পাকিস্তান যে পারমাণবিক ডুবোজাহাজ তৈরি করছে, তা-ও উল্লেখ করেন ওই কর্মকর্তা। এর বাইরে ওবামা-নওয়াজ আলোচনায় পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রসঙ্গটিও থাকবে। হোয়াইট হাউস জানায়, আলোচনায় দুই দেশের সম্পর্ক, পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোতে সহযোগিতা জোরদার, অর্থনীতি, বাণিজ্য, পারমাণবিক নিরাপত্তা, সন্ত্রাসবাদ দমন, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাসহ বিভিন্ন বিষয় স্থান পাবে।
ওবামার সঙ্গে বৈঠকের আগে নওয়াজ শরিফ গত বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির সঙ্গে বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আরও কার্যকর ভূমিকা রাখার প্রয়োজনের বিষয়টি আলোচনা করেন তাঁরা।
No comments