ক্ষমতায়ন-ভারত-পাকিস্তান আমাদের প্রতিবেশী। দক্ষিণ এশিয়ার এ দুটি দেশেরই স্পিকার এখন নারী
মীরা কুমার স্পিকার, লোকসভা, ভারত ভারতের লোকসভার স্পিকার হওয়ার আগে নিজেকে একজন আইনজীবী ও কূটনীতিবিদ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মীরা কুমার। ২০০৪ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত সোশ্যাল জাস্টিস অ্যান্ড এমপাওয়ারমেন্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করা মীরা কুমারের জন্ম ১৯৪৫ সালের ২১ মার্চ ভারতের বিহারে। ২০০৯ সালে ভারতের লোকসভার প্রথম নারী স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব নেন মীরা কুমার।
ক্রীড়াবিদ হিসেবেও খ্যাতি ছিল তাঁর। রাইফেল শ্যুটিংয়ে জিতেছিলেন পদক। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী মীরা ১৯৭৩ সালে যোগ দেন ভারতের ফরেন সার্ভিসে। পরবর্তী সময় স্পেন, যুক্তরাজ্য, মরিশাসসহ বিভিন্ন দেশে ভারতের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
ভারতের সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী জগজীবন রামের মেয়ে মীরা কুমার ১৯৮৫ সালে উত্তর প্রদেশ থেকে লোকসভার সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন।শুরু হয় তাঁর রাজনৈতিক জীবন। ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসের হয়ে পাঁচবার সাংসদ হয়েছেন তিনি। মীরা কুমার তিন সন্তানের মা।তাঁর স্বামী মঞ্জুল কুমার ভারতের সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।
ফাহমিদা মির্জা
স্পিকার, জাতীয় সংসদ, পাকিস্তান
পেশায় চিকিৎসক হলেও দাদা-বাবার মতোই রাজনীতির মাঠে হেঁটেছেন ফাহমিদা মির্জা। তাঁর দাদা কাজি আব্দুল কাইয়ুম হায়দরাবাদ সিন্ধু পৌরসভার প্রথম মুসলিম প্রেসিডেন্ট আর বাবা কাজি আব্দুল মাজিদ আবিদ (কাজি আবিদ) পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ছিলেন।১৯৫৬ সালের ২০ ডিসেম্বর পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশে জন্ম নেওয়া ফাহমিদা মির্জা রাজনীতিতে প্রবেশের আগে বিজ্ঞাপনী সংস্থা দিয়ে শুরু করেছিলেন ব্যবসা। সিন্ধু থেকে দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন বেনজির ভুট্টো। আর এ এলাকার নারী ফাহমিদা মির্জা হলেন পাকিস্তানের প্রথম নারী স্পিকার। ২০০৮ সালের ১৯ মার্চ প্রথম নারী হিসেবে পাকিস্তানের জাতীয় সংসদের স্পিকারের দায়িত্ব নেন। শুধু পাকিস্তানেরই নন, মুসলিম বিশ্বের কোনো দেশের প্রথম নারী স্পিকারও তিনি।
একাধারে চিকিৎসক, কৃষিবিদ ও ব্যবসায়ী পরিচয়ে নিজের অবস্থান তৈরি করে নেন শুরুতেই। পাকিস্তান পিপলস পার্টির হয়ে তিনবারের নির্বাচিত সাংসদ ফাহমিদা মির্জার পারিবারিকভাবেই রাজনীতিতে হাতেখড়ি। নিজেদের মির্জা সুগার মিলের প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব পালন করার পাশাপাশি বিভিন্ন অনুন্নত অঞ্চলে নানা ধরনের সামাজিক কার্যক্রমও শুরু করেছেন। ফাহমিদা মির্জার স্বামী জুলফিকার মির্জা বর্তমানে পাকিস্তান পিপলস পার্টির কো-চেয়ারম্যান।
ভারতের সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী জগজীবন রামের মেয়ে মীরা কুমার ১৯৮৫ সালে উত্তর প্রদেশ থেকে লোকসভার সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন।শুরু হয় তাঁর রাজনৈতিক জীবন। ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসের হয়ে পাঁচবার সাংসদ হয়েছেন তিনি। মীরা কুমার তিন সন্তানের মা।তাঁর স্বামী মঞ্জুল কুমার ভারতের সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।
ফাহমিদা মির্জা
স্পিকার, জাতীয় সংসদ, পাকিস্তান
পেশায় চিকিৎসক হলেও দাদা-বাবার মতোই রাজনীতির মাঠে হেঁটেছেন ফাহমিদা মির্জা। তাঁর দাদা কাজি আব্দুল কাইয়ুম হায়দরাবাদ সিন্ধু পৌরসভার প্রথম মুসলিম প্রেসিডেন্ট আর বাবা কাজি আব্দুল মাজিদ আবিদ (কাজি আবিদ) পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ছিলেন।১৯৫৬ সালের ২০ ডিসেম্বর পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশে জন্ম নেওয়া ফাহমিদা মির্জা রাজনীতিতে প্রবেশের আগে বিজ্ঞাপনী সংস্থা দিয়ে শুরু করেছিলেন ব্যবসা। সিন্ধু থেকে দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন বেনজির ভুট্টো। আর এ এলাকার নারী ফাহমিদা মির্জা হলেন পাকিস্তানের প্রথম নারী স্পিকার। ২০০৮ সালের ১৯ মার্চ প্রথম নারী হিসেবে পাকিস্তানের জাতীয় সংসদের স্পিকারের দায়িত্ব নেন। শুধু পাকিস্তানেরই নন, মুসলিম বিশ্বের কোনো দেশের প্রথম নারী স্পিকারও তিনি।
একাধারে চিকিৎসক, কৃষিবিদ ও ব্যবসায়ী পরিচয়ে নিজের অবস্থান তৈরি করে নেন শুরুতেই। পাকিস্তান পিপলস পার্টির হয়ে তিনবারের নির্বাচিত সাংসদ ফাহমিদা মির্জার পারিবারিকভাবেই রাজনীতিতে হাতেখড়ি। নিজেদের মির্জা সুগার মিলের প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব পালন করার পাশাপাশি বিভিন্ন অনুন্নত অঞ্চলে নানা ধরনের সামাজিক কার্যক্রমও শুরু করেছেন। ফাহমিদা মির্জার স্বামী জুলফিকার মির্জা বর্তমানে পাকিস্তান পিপলস পার্টির কো-চেয়ারম্যান।
No comments