জাপান-কোরিয়ায় উৎসব
প্যারাগুয়ের কাছে টাইব্রেকারে হেরে দ্বিতীয় রাউন্ড থেকেই বিশ্বকাপ-বিদায় হয়ে গেছে জাপানের। প্রথমবারের মতো কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠার ইতিহাস গড়ার আনন্দে প্যারাগুয়েতে চলছে উৎসব। লোকজন ঢাকঢোল নিয়ে নেমে এসেছে রাস্তায়। উৎসবের রংটা একটু এদিক-সেদিক হতে পারে, তবে রাস্তায় নেমে উৎসবে মেতেছে জাপানিরাও!
জাপানিরা বৃষ্টি পর্যন্ত মানেনি! রাতে খেলা দেখার পর সাতসকালে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মধ্যেই হাজারখানেক সমর্থক রাস্তায়। জাপানের ‘নীল জার্সি’ পরে নেচেগেয়ে উৎসব করেছে তারা। প্যারাগুয়ের বিপক্ষে দলের প্রাণপণ লড়াইয়ে খুশি জাপানি প্রধানমন্ত্রী নাওতো কানও। ম্যাচ শেষে উল্লসিত কণ্ঠে বলেছেন, ‘একটি দল হিসেবে খেলে তারা (খেলোয়াড়েরা) বিশ্বকে জাপানি ফুটবলের সম্ভাবনাটা দেখিয়ে দিয়েছে। আমি এই চেষ্টার জন্য তাদের অভিনন্দন জানাই।’
শুধু জাপানিরাই কেন? দলের পারফরম্যান্স উদ্যাপনে উৎসব করেছে এশিয়ার অন্য দুই দল উত্তর এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মানুষও। বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে গত পরশু দেশে ফিরে দুই দলের ফুটবলাররাই বিমানবন্দরে অভিনন্দন পেয়েছেন পরিবার-পরিজন আর দেশবাসীর।
দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠা দক্ষিণ কোরিয়া দলকে বরণ করতে বিমানবন্দরে ছুটে গিয়েছিল প্রায় ১৫ হাজার মানুষ। তাদের অনেকের হাতেই ছিল খেলোয়াড়দের নাম লেখা ব্যানার। পার্ক জি-সুং এবং তাঁর দল পেল উষ্ণ সংবর্ধনাই। ব্যতিক্রম হয়নি উত্তর কোরিয়ার বেলায়ও। ৪৪ বছর আগের বিশ্বকাপের স্মৃতি ফিরিয়ে আনতে পারেনি, তিন ম্যাচের তিনটিতেই হার। তার পরও জং তায়ে-সেদের বরণ করে নিতে বিমানবন্দরে শুভাকাঙ্ক্ষীদের কমতি ছিল না।
এত গেল অভিনন্দন আর শুভেচ্ছা জানানোর কথা। গ্রিস, নাইজেরিয়ার মতো দলকে পেছনে ঠেলে দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠার পুরস্কার হিসেবে দক্ষিণ কোরিয়ার খেলোয়াড়েরা প্রত্যেকে পেতে পারেন ১ লাখ ৪৩ হাজার ডলার করে।
জাপানিরা বৃষ্টি পর্যন্ত মানেনি! রাতে খেলা দেখার পর সাতসকালে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মধ্যেই হাজারখানেক সমর্থক রাস্তায়। জাপানের ‘নীল জার্সি’ পরে নেচেগেয়ে উৎসব করেছে তারা। প্যারাগুয়ের বিপক্ষে দলের প্রাণপণ লড়াইয়ে খুশি জাপানি প্রধানমন্ত্রী নাওতো কানও। ম্যাচ শেষে উল্লসিত কণ্ঠে বলেছেন, ‘একটি দল হিসেবে খেলে তারা (খেলোয়াড়েরা) বিশ্বকে জাপানি ফুটবলের সম্ভাবনাটা দেখিয়ে দিয়েছে। আমি এই চেষ্টার জন্য তাদের অভিনন্দন জানাই।’
শুধু জাপানিরাই কেন? দলের পারফরম্যান্স উদ্যাপনে উৎসব করেছে এশিয়ার অন্য দুই দল উত্তর এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মানুষও। বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে গত পরশু দেশে ফিরে দুই দলের ফুটবলাররাই বিমানবন্দরে অভিনন্দন পেয়েছেন পরিবার-পরিজন আর দেশবাসীর।
দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠা দক্ষিণ কোরিয়া দলকে বরণ করতে বিমানবন্দরে ছুটে গিয়েছিল প্রায় ১৫ হাজার মানুষ। তাদের অনেকের হাতেই ছিল খেলোয়াড়দের নাম লেখা ব্যানার। পার্ক জি-সুং এবং তাঁর দল পেল উষ্ণ সংবর্ধনাই। ব্যতিক্রম হয়নি উত্তর কোরিয়ার বেলায়ও। ৪৪ বছর আগের বিশ্বকাপের স্মৃতি ফিরিয়ে আনতে পারেনি, তিন ম্যাচের তিনটিতেই হার। তার পরও জং তায়ে-সেদের বরণ করে নিতে বিমানবন্দরে শুভাকাঙ্ক্ষীদের কমতি ছিল না।
এত গেল অভিনন্দন আর শুভেচ্ছা জানানোর কথা। গ্রিস, নাইজেরিয়ার মতো দলকে পেছনে ঠেলে দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠার পুরস্কার হিসেবে দক্ষিণ কোরিয়ার খেলোয়াড়েরা প্রত্যেকে পেতে পারেন ১ লাখ ৪৩ হাজার ডলার করে।
No comments