হাওয়ার্ডের ইচ্ছা অপূর্ণই থাকল
এই যাত্রায় আইসিসির সভাপতি হওয়া হলো না অস্ট্রেলিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জন হাওয়ার্ডের। গতকাল সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত আইসিসির নির্বাহী কমিটির সভায় বাতিল হয়ে গেছে হাওয়ার্ডকে আইসিসির সহসভাপতি করতে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের যৌথ প্রস্তাব। অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডকে ৩১ আগস্টের মধ্যে দিতে বলা হয়েছে তাদের নতুন প্রার্থীর নাম। এবার সহসভাপতি হলে শারদ পাওয়ারের দুই বছরের মেয়াদ শেষে ২০১২ সালে আইসিসির সভাপতি হতেন হাওয়ার্ড।
সহসভাপতি হতে হলে আইসিসির পূর্ণ সদস্য ১০টি দেশের মধ্যে অন্তত সাতটির সমর্থন পেতে হতো হাওয়ার্ডকে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ছাড়া তাঁর পাশে ছিল কেবল ইংল্যান্ড। ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও দক্ষিণ আফ্রিকা হাওয়ার্ডের মনোনয়নের বিপক্ষে যৌথ বিবৃতি দিলে ভোটাভুটি ছাড়াই বাতিল হয়ে যায় হাওয়ার্ডের প্রার্থিতা। ভারত শুরুতে হাওয়ার্ডের পক্ষে কথা বললেও শেষ পর্যন্ত সরে এসেছে সে অবস্থান থেকে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর না করলেও জিম্বাবুয়ের অবস্থানও হাওয়ার্ডের বিপক্ষেই ছিল। থাকাটা স্বাভাবিকও। ২০০৭ সালে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের অস্ট্রেলিয়া সফরের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারিতে হাওয়ার্ডের ভূমিকা ছিল। রবার্ট মুগাবের সরকারেরও একজন কট্টর সমালোচক তিনি।
সহসভাপতি হতে হলে আইসিসির পূর্ণ সদস্য ১০টি দেশের মধ্যে অন্তত সাতটির সমর্থন পেতে হতো হাওয়ার্ডকে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ছাড়া তাঁর পাশে ছিল কেবল ইংল্যান্ড। ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও দক্ষিণ আফ্রিকা হাওয়ার্ডের মনোনয়নের বিপক্ষে যৌথ বিবৃতি দিলে ভোটাভুটি ছাড়াই বাতিল হয়ে যায় হাওয়ার্ডের প্রার্থিতা। ভারত শুরুতে হাওয়ার্ডের পক্ষে কথা বললেও শেষ পর্যন্ত সরে এসেছে সে অবস্থান থেকে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর না করলেও জিম্বাবুয়ের অবস্থানও হাওয়ার্ডের বিপক্ষেই ছিল। থাকাটা স্বাভাবিকও। ২০০৭ সালে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের অস্ট্রেলিয়া সফরের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারিতে হাওয়ার্ডের ভূমিকা ছিল। রবার্ট মুগাবের সরকারেরও একজন কট্টর সমালোচক তিনি।
No comments