দেশের মোট রপ্তানির ৩% সার্কে
চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে সার্কজোটভুক্ত দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে বাংলাদেশ মাত্র ৩৪ কোটি ৮১ লাখ ডলারের পণ্যসামগ্রী রপ্তানি করেছে।
অথচ এই সময়কালে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল এক হাজার ১১৫ কোটি ডলার।
তার মানে, বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ের মাত্র তিন শতাংশ আসছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো থেকে। বার্তা সংস্থা ইউএনবি পরিবেশিত খবরে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর পরিসংখ্যান উদ্ধৃত করে এতে আরও বলা হয়েছে, সার্ক দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি রপ্তানি প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে বাংলাদেশ ভারতে ২৫ কোটি ৭৪ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে। এই রপ্তানি সার্ক দেশগুলোয় মোট রপ্তানির প্রায ৭৪ শতাংশ।
আলোচ্য সময়কালে বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তানে ছয় কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করা হয়েছে। এই সময়কালে শ্রীলঙ্কা ও নেপালে পণ্য রপ্তানির বিপরীতে আয় হয়েছে যথাক্রমে এক কোটি ৮০ লাখ ডলার ও ৬৬ লাখ ডলার।
এ ছাড়া বাংলাদেশ ২০০৯-১০ অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে ভুটান, আফগানিস্তান ও মালদ্বীপে যথাক্রমে ১৮ লাখ, ১৯ লাখ ও সাড়ে চার লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, ২০০৭-০৮ অর্থবছরে সার্ক দেশগুলোয় বাংলাদেশের মোট রপ্তানি ছিল ৪৫ কোটি ৯৩ লাখ ডলার। এটিই কোনো অর্থবছরে সার্কে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি রপ্তানি। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে সার্কে মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩৮ কোটি ৩৯ লাখ ডলার। আর ২০০৬-০৭ অর্থবছরে এই অঙ্ক ছিল ৩৬ কোটি ৮৫ লাখ ডলার।
এ ছাড়া সার্কভুক্ত দেশগুলোতে ২০০২-০৩ অর্থবছরে ১৪ কোটি ৯৫ লাখ ডলার, ২০০৩-০৪ অর্থবছরে ১৫ কোটি ৭৪ লাখ ডলার, ২০০৪-০৫ অর্থবছরে ২৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার ও ২০০৫-০৬ অর্থবছরে ৩৪ কোটি ৭৪ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করা হয়েছে।
সার্ক দেশগুলোতে বাংলাদেশে কম রপ্তানি করলেও সার্কভুক্ত দেশগুলো থেকে আমদানি অনেক বেশি।
বিশেষ করে ভারত থেকে সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি করা হয়। চীনের পর ভারতই বাংলাদেশের আমদানির দ্বিতীয় প্রধান উৎস।
সার্বিকভাবে সার্কের প্রায় সব দেশের সঙ্গেই পণ্য বাণিজ্যে বাংলাদেশের ঘাটতি রয়েছে। বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সংকলিত পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, ২০০৮-০৯ অর্থবছরের সার্ক দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্যে সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৮৬ কোটি ৮৬ লাখ ডলার।
এই অর্থবছরে সার্ক থেকে বাংলাদেশ মোট ৩২৫ কোটি ২৬ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করেছে।
অথচ এই সময়কালে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল এক হাজার ১১৫ কোটি ডলার।
তার মানে, বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ের মাত্র তিন শতাংশ আসছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো থেকে। বার্তা সংস্থা ইউএনবি পরিবেশিত খবরে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর পরিসংখ্যান উদ্ধৃত করে এতে আরও বলা হয়েছে, সার্ক দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি রপ্তানি প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে বাংলাদেশ ভারতে ২৫ কোটি ৭৪ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে। এই রপ্তানি সার্ক দেশগুলোয় মোট রপ্তানির প্রায ৭৪ শতাংশ।
আলোচ্য সময়কালে বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তানে ছয় কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করা হয়েছে। এই সময়কালে শ্রীলঙ্কা ও নেপালে পণ্য রপ্তানির বিপরীতে আয় হয়েছে যথাক্রমে এক কোটি ৮০ লাখ ডলার ও ৬৬ লাখ ডলার।
এ ছাড়া বাংলাদেশ ২০০৯-১০ অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে ভুটান, আফগানিস্তান ও মালদ্বীপে যথাক্রমে ১৮ লাখ, ১৯ লাখ ও সাড়ে চার লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, ২০০৭-০৮ অর্থবছরে সার্ক দেশগুলোয় বাংলাদেশের মোট রপ্তানি ছিল ৪৫ কোটি ৯৩ লাখ ডলার। এটিই কোনো অর্থবছরে সার্কে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি রপ্তানি। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে সার্কে মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩৮ কোটি ৩৯ লাখ ডলার। আর ২০০৬-০৭ অর্থবছরে এই অঙ্ক ছিল ৩৬ কোটি ৮৫ লাখ ডলার।
এ ছাড়া সার্কভুক্ত দেশগুলোতে ২০০২-০৩ অর্থবছরে ১৪ কোটি ৯৫ লাখ ডলার, ২০০৩-০৪ অর্থবছরে ১৫ কোটি ৭৪ লাখ ডলার, ২০০৪-০৫ অর্থবছরে ২৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার ও ২০০৫-০৬ অর্থবছরে ৩৪ কোটি ৭৪ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করা হয়েছে।
সার্ক দেশগুলোতে বাংলাদেশে কম রপ্তানি করলেও সার্কভুক্ত দেশগুলো থেকে আমদানি অনেক বেশি।
বিশেষ করে ভারত থেকে সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি করা হয়। চীনের পর ভারতই বাংলাদেশের আমদানির দ্বিতীয় প্রধান উৎস।
সার্বিকভাবে সার্কের প্রায় সব দেশের সঙ্গেই পণ্য বাণিজ্যে বাংলাদেশের ঘাটতি রয়েছে। বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সংকলিত পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, ২০০৮-০৯ অর্থবছরের সার্ক দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্যে সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৮৬ কোটি ৮৬ লাখ ডলার।
এই অর্থবছরে সার্ক থেকে বাংলাদেশ মোট ৩২৫ কোটি ২৬ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করেছে।
No comments