বাটা সু কোম্পানির ২২০% লভ্যাংশ অনুমোদন
বাটা সু কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেডের ৩৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা সম্প্রতি কোম্পানির চেয়ারম্যান ফার্নান্দো পার্সিয়ার সভাপতিত্বে ধামরাইতে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় কোম্পানির ২০০৯ সালের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০৫ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়।
এর আগে কোম্পানি ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে ১১৫ শতাংশ অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ প্রদান করে। ফলে কোম্পানির ২০০৯ সালের মোট লভ্যাংশের পরিমাণ দাঁড়ায় ২২০ শতাংশ।
ফার্নান্দো গার্সিয়া সভায় বলেন, সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা এবং বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এর বিরূপ প্রভাব থাকা সত্ত্বেও ২০০৯ সালে কোম্পানির বিক্রয় ২০০৮ সালের তুলনায় আট শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
কোম্পানি ২০০৯ সালে ৪৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা মুনাফা অর্জন করেছে এবং রাষ্ট্রীয় কোষাগারে করপোরেট ট্যাক্স, ভ্যাট, কাস্টম ডিউটি ইত্যাদি বাবদ ১১৯ কোটি ৫০ লাখ টাকা জমা দিয়েছে।
জনাব গার্সিয়া আরও জানান, ২০০৯ সালে সারা দেশে কোম্পানির নিজস্ব খুচরা বিক্রয়কেন্দ্রের সংখ্যা দাঁড়ায় ২৫৭টি।
তা ছাড়া কোম্পানির ৩৭২টি রেজিস্টার্ড হোলসেল ডিলার ও ৫১৯টি ডিলার বিক্রয়কেন্দ্র রয়েছে।
সভায় কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাজীব গোপালাকৃষনানসহ অন্যান্য পরিচালক উপস্থিত ছিলেন।
সভায় কোম্পানির ২০০৯ সালের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০৫ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়।
এর আগে কোম্পানি ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে ১১৫ শতাংশ অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ প্রদান করে। ফলে কোম্পানির ২০০৯ সালের মোট লভ্যাংশের পরিমাণ দাঁড়ায় ২২০ শতাংশ।
ফার্নান্দো গার্সিয়া সভায় বলেন, সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা এবং বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এর বিরূপ প্রভাব থাকা সত্ত্বেও ২০০৯ সালে কোম্পানির বিক্রয় ২০০৮ সালের তুলনায় আট শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
কোম্পানি ২০০৯ সালে ৪৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা মুনাফা অর্জন করেছে এবং রাষ্ট্রীয় কোষাগারে করপোরেট ট্যাক্স, ভ্যাট, কাস্টম ডিউটি ইত্যাদি বাবদ ১১৯ কোটি ৫০ লাখ টাকা জমা দিয়েছে।
জনাব গার্সিয়া আরও জানান, ২০০৯ সালে সারা দেশে কোম্পানির নিজস্ব খুচরা বিক্রয়কেন্দ্রের সংখ্যা দাঁড়ায় ২৫৭টি।
তা ছাড়া কোম্পানির ৩৭২টি রেজিস্টার্ড হোলসেল ডিলার ও ৫১৯টি ডিলার বিক্রয়কেন্দ্র রয়েছে।
সভায় কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাজীব গোপালাকৃষনানসহ অন্যান্য পরিচালক উপস্থিত ছিলেন।
No comments