‘দৃশ্যত ফুরিয়ে গেছেন’ রোনালদো
বিশ্বকাপ শেষ হয়ে গেছে তাঁর। কিন্তু ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা এত সহজে শেষ হওয়ার নয়। মিক্সড জোনে সাংবাদিকদের কাছে, কোচ কার্লোস কুইরোজ সম্পর্কে রাগান্বিত প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে সমালোচনার জন্ম দিয়েছেন। এবার শোনা যাচ্ছে, মাঠ ছেড়ে বের হওয়ার সময় নাকি থুথু ছিটিয়ে দিয়েছিলেন তাঁকে অনুসরণ করতে থাকা টেলিভিশন ক্যামেরাম্যানের দিকে!
ক্যামেরাম্যানের দিকে আক্রমণাত্মক ভঙ্গি করে মাঠ ছেড়েছিলেন ওয়েইন রুনিও। এবার রোনালদো সেই একই কাজ নাকি করেছেন স্পেনের কাছে হেরে মাঠ ছাড়ার সময়। রুনি পরে ক্ষমা চেয়েছিলেন। রোনালদো ক্ষমা চাইবেন কিনা পরের কথা।
তবে ক্ষমা চাইলেও রোনালদো বোধহয় পার পাচ্ছেন না দেশের সংবাদমাধ্যমের কাছে। পর্তুগালের বিদায় এবং রোনালদোর নিষ্প্রভ পারফরম্যান্সে খুব চটেছে পর্তুগিজ সংবাদমাধ্যম। পর্তুগালের এই ‘করুণ’ পরিণতির দায় পুরোটাই এখন চাপছে রোনালদোর কাঁধে।
কোরেইয়ো দা মানহা পত্রিকা লিখেছে, ‘রোনালদো জাতীয় দলের হয়ে তার জীবনের জঘন্যতম ম্যাচটা খেললেন।’ পাবলিকো পত্রিকায় লেখা হয়েছে, ‘এই বিশ্বকাপ রোনালদোকে পরিষ্কার মিস করল। মরিনহো (রিয়াল মাদ্রিদের পর্তুগিজ কোচ) বলেছিলেন, রোনালদো ঘণ্টায় ১০০০ কিলোমিটার গতিতে ছুটলেও পর্তুগাল বিশ্বকাপ জিতবে না। কিন্তু সে তো ক্রুজ শিপের গতিতেও ছুটতে পারল না!’
দিয়ারিও দে নতিসিয়াস (ডিএন) পত্রিকার সম্পাদক লিখেছেন, সাবেক ম্যানইউ তারকা রোনালদো ‘দৃশ্যত ফুরিয়ে গেছেন’। ক্রীড়া দৈনিক আ বোলা প্রায় একই ভাষায় লিখেছে, ‘কোনো ছাপ না রেখেই বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিলেন রোনালদো।’ রেকর্ড পত্রিকা তাদের প্রথম পাতায় হতাশ রোনালদোর বিরাট একটা ছবি ছাপিয়ে হেডিং করেছে, ‘সেরা সময়েই আমাদের ছেঁটে ফেলা হলো।’
তবে সবাই যে দায়টা পুরোপুরি রোনালদোর ওপর চাপাচ্ছেন, তা নয়। কোনো কোনো সংবাদমাধ্যমের বলি হচ্ছেন আবার কোচ কার্লোস কুইরোজ। ডিএন শিরোনাম করেছে, ‘কুইরোজের ভুলে পর্তুগালের বিদায়।’ তারা ভুল বলতে মূলত স্ট্রাইকার হুগো আলমেইদাকে তুলে নেওয়ার কথাই বলছে। পত্রিকাটি কুইরোজকে বলেছে, ‘উচ্চাকাঙ্ক্ষাহীন কোচ’।
আলমেইদাকে তুলে নেওয়ায় কুইরোজের সমালোচনা করেছে কোরেইয়ো দা মানহাও। তারা লিখেছে, ‘৫৮ মিনিটে হুগো আলমেইদাকে তুলে নিয়ে স্পেনের বিপক্ষে পরাজয়ের দুয়ার খুলে দেওয়া হয়েছে।’
তবে কোচ-অধিনায়কের কপালে নিন্দা জুটলেও প্রশংসা পেয়েছেন গোলরক্ষক এদুয়ার্দো। ডিএন লিখেছে, ‘এদুয়ার্দো দৈত্য হয়ে না দাঁড়ালে পরাজয়টা আরও বড় হতে পারত।’ কোরেইয়ো দা মানহা লিখেছে, ‘খুবই নিশ্চিত করে বলা যায়, এদুয়ার্দোর এই পরাজয় প্রাপ্য না।
ক্যামেরাম্যানের দিকে আক্রমণাত্মক ভঙ্গি করে মাঠ ছেড়েছিলেন ওয়েইন রুনিও। এবার রোনালদো সেই একই কাজ নাকি করেছেন স্পেনের কাছে হেরে মাঠ ছাড়ার সময়। রুনি পরে ক্ষমা চেয়েছিলেন। রোনালদো ক্ষমা চাইবেন কিনা পরের কথা।
তবে ক্ষমা চাইলেও রোনালদো বোধহয় পার পাচ্ছেন না দেশের সংবাদমাধ্যমের কাছে। পর্তুগালের বিদায় এবং রোনালদোর নিষ্প্রভ পারফরম্যান্সে খুব চটেছে পর্তুগিজ সংবাদমাধ্যম। পর্তুগালের এই ‘করুণ’ পরিণতির দায় পুরোটাই এখন চাপছে রোনালদোর কাঁধে।
কোরেইয়ো দা মানহা পত্রিকা লিখেছে, ‘রোনালদো জাতীয় দলের হয়ে তার জীবনের জঘন্যতম ম্যাচটা খেললেন।’ পাবলিকো পত্রিকায় লেখা হয়েছে, ‘এই বিশ্বকাপ রোনালদোকে পরিষ্কার মিস করল। মরিনহো (রিয়াল মাদ্রিদের পর্তুগিজ কোচ) বলেছিলেন, রোনালদো ঘণ্টায় ১০০০ কিলোমিটার গতিতে ছুটলেও পর্তুগাল বিশ্বকাপ জিতবে না। কিন্তু সে তো ক্রুজ শিপের গতিতেও ছুটতে পারল না!’
দিয়ারিও দে নতিসিয়াস (ডিএন) পত্রিকার সম্পাদক লিখেছেন, সাবেক ম্যানইউ তারকা রোনালদো ‘দৃশ্যত ফুরিয়ে গেছেন’। ক্রীড়া দৈনিক আ বোলা প্রায় একই ভাষায় লিখেছে, ‘কোনো ছাপ না রেখেই বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিলেন রোনালদো।’ রেকর্ড পত্রিকা তাদের প্রথম পাতায় হতাশ রোনালদোর বিরাট একটা ছবি ছাপিয়ে হেডিং করেছে, ‘সেরা সময়েই আমাদের ছেঁটে ফেলা হলো।’
তবে সবাই যে দায়টা পুরোপুরি রোনালদোর ওপর চাপাচ্ছেন, তা নয়। কোনো কোনো সংবাদমাধ্যমের বলি হচ্ছেন আবার কোচ কার্লোস কুইরোজ। ডিএন শিরোনাম করেছে, ‘কুইরোজের ভুলে পর্তুগালের বিদায়।’ তারা ভুল বলতে মূলত স্ট্রাইকার হুগো আলমেইদাকে তুলে নেওয়ার কথাই বলছে। পত্রিকাটি কুইরোজকে বলেছে, ‘উচ্চাকাঙ্ক্ষাহীন কোচ’।
আলমেইদাকে তুলে নেওয়ায় কুইরোজের সমালোচনা করেছে কোরেইয়ো দা মানহাও। তারা লিখেছে, ‘৫৮ মিনিটে হুগো আলমেইদাকে তুলে নিয়ে স্পেনের বিপক্ষে পরাজয়ের দুয়ার খুলে দেওয়া হয়েছে।’
তবে কোচ-অধিনায়কের কপালে নিন্দা জুটলেও প্রশংসা পেয়েছেন গোলরক্ষক এদুয়ার্দো। ডিএন লিখেছে, ‘এদুয়ার্দো দৈত্য হয়ে না দাঁড়ালে পরাজয়টা আরও বড় হতে পারত।’ কোরেইয়ো দা মানহা লিখেছে, ‘খুবই নিশ্চিত করে বলা যায়, এদুয়ার্দোর এই পরাজয় প্রাপ্য না।
No comments