রেকর্ড গড়েই সুইসদের হার
৬০ মিনিট ১০ জনের দল নিয়ে খেলা কঠিনই। চিলির কাছে সুইজারল্যান্ডের পরাজয়ে সেটা আরও একবার প্রমাণিত।
হন্ডুরাসের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ১-০। কাল সুইজারল্যান্ডকেও একই ব্যবধানে হারিয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠা উজ্জ্বল হলো চিলির।
সুইসরা অবশ্য একটা রেকর্ড গড়েই হেরেছে এদিন। এত দিন বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি সময় গোল না খাওয়ার রেকর্ড ছিল ইতালির। ১৯৮৬-৯০ বিশ্বকাপে টানা ৫৫০ মিনিট ইতালির পোস্টে বল ঢোকেনি। চিলির বিপক্ষে ৬৭ মিনিট পর্যন্ত গোল না খেয়ে সেই রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে সুইসরা। গত বিশ্বকাপে চার ম্যাচে গোল না খেয়ে দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে বিদায় নেওয়া সুইসরা এবার প্রথম ম্যাচেই পরাশক্তি স্পেনকে হারিয়ে দিয়েছে ১-০ গোলে।
চিলির বিপক্ষে ৩২ মিনিটে ১০ জনের দল হয়ে যায় সুইজারল্যান্ড। বল নিয়ে চিলির বক্সে ঢুকে পড়ার চেষ্টা করছিলেন উইঙ্গার ভালোন বেহরামি। পেছন থেকে তাঁকে টেনে ধরেন প্রতিপক্ষের দুই খেলোয়াড়। শেষের জনকে ছিটকে দিতে কনুইয়ে গুঁতো মারেন, তাঁকে দেখতে হয় লাল কার্ড।
এরপর চিলির সব আক্রমণ সামলে গেছে সুইসরা। গোলরক্ষক ডিয়েগো বেনাগলিও হয়ে দাঁড়ান ‘চীনের প্রাচীর’। কিন্তু ৭৫ মিনিটে খুলে গেল সুইসদের গোলমুখ। বক্সে আসা ক্রসে দারুণ এক হেডে মার্ক গঞ্জালেসের লক্ষ্যভেদ (১-০)। লিভারপুলের সাবেক এই খেলোয়াড় ম্যাচের পর কথা বললেন ওই গোল নিয়ে, ‘এটা দারুণ ব্যাপার। আমরা কঠোর পরিশ্রম করেছি এবং আজ গোল করতে পেরে আমি ভাগ্যবান।’
লাল কার্ডই সুইসদের সর্বনাশ করেছে—রেফারিং নিয়ে ক্ষুব্ধ সুইজারল্যান্ডের কোচ অটমার হিজফিল্ড যেন সেটাই বললেন, ‘সেরা রেফারিদেরই বিশ্বকাপে ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া উচিত। এটা খুবই হতাশাজনক।’ তবে আশা ছাড়েননি দ্বিতীয় রাউন্ডে যাওয়ার ব্যাপারে, ‘এখনো ছয় পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডে যেতে পারি আমরা।’
হন্ডুরাসের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ১-০। কাল সুইজারল্যান্ডকেও একই ব্যবধানে হারিয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠা উজ্জ্বল হলো চিলির।
সুইসরা অবশ্য একটা রেকর্ড গড়েই হেরেছে এদিন। এত দিন বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি সময় গোল না খাওয়ার রেকর্ড ছিল ইতালির। ১৯৮৬-৯০ বিশ্বকাপে টানা ৫৫০ মিনিট ইতালির পোস্টে বল ঢোকেনি। চিলির বিপক্ষে ৬৭ মিনিট পর্যন্ত গোল না খেয়ে সেই রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে সুইসরা। গত বিশ্বকাপে চার ম্যাচে গোল না খেয়ে দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে বিদায় নেওয়া সুইসরা এবার প্রথম ম্যাচেই পরাশক্তি স্পেনকে হারিয়ে দিয়েছে ১-০ গোলে।
চিলির বিপক্ষে ৩২ মিনিটে ১০ জনের দল হয়ে যায় সুইজারল্যান্ড। বল নিয়ে চিলির বক্সে ঢুকে পড়ার চেষ্টা করছিলেন উইঙ্গার ভালোন বেহরামি। পেছন থেকে তাঁকে টেনে ধরেন প্রতিপক্ষের দুই খেলোয়াড়। শেষের জনকে ছিটকে দিতে কনুইয়ে গুঁতো মারেন, তাঁকে দেখতে হয় লাল কার্ড।
এরপর চিলির সব আক্রমণ সামলে গেছে সুইসরা। গোলরক্ষক ডিয়েগো বেনাগলিও হয়ে দাঁড়ান ‘চীনের প্রাচীর’। কিন্তু ৭৫ মিনিটে খুলে গেল সুইসদের গোলমুখ। বক্সে আসা ক্রসে দারুণ এক হেডে মার্ক গঞ্জালেসের লক্ষ্যভেদ (১-০)। লিভারপুলের সাবেক এই খেলোয়াড় ম্যাচের পর কথা বললেন ওই গোল নিয়ে, ‘এটা দারুণ ব্যাপার। আমরা কঠোর পরিশ্রম করেছি এবং আজ গোল করতে পেরে আমি ভাগ্যবান।’
লাল কার্ডই সুইসদের সর্বনাশ করেছে—রেফারিং নিয়ে ক্ষুব্ধ সুইজারল্যান্ডের কোচ অটমার হিজফিল্ড যেন সেটাই বললেন, ‘সেরা রেফারিদেরই বিশ্বকাপে ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া উচিত। এটা খুবই হতাশাজনক।’ তবে আশা ছাড়েননি দ্বিতীয় রাউন্ডে যাওয়ার ব্যাপারে, ‘এখনো ছয় পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডে যেতে পারি আমরা।’
No comments