তেল ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে খরচ হয়েছে ২০০ কোটি ডলার: বিপি
মেক্সিকো উপসাগরে ক্ষতিগ্রস্ত তেলক্ষেত্র থেকে তেল বেরিয়ে আসা নিয়ন্ত্রণে এ পর্যন্ত ২০০ কোটি মার্কিন ডলার খরচ হয়েছে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ পেট্রোলিয়ামের (বিপি)। গতকাল সোমবার লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে পাঠানো এক বিবৃতিতে প্রতিষ্ঠানটি এ কথা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বিপি বলেছে, তেল বেরিয়ে আসা নিয়ন্ত্রণ, বিকল্প কূপ খনন, মেক্সিকো উপসাগরের উপকূলবর্তী অঙ্গরাজ্যগুলোকে ক্ষতিপূরণ পরিশোধ, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ক্ষতিপূরণ বাবদ এই অর্থ খরচ হয়েছে। হোয়াইট হাউসের চাপের মুখে তেলক্ষেত্রে দুর্ঘটনার ক্ষতিপূরণ ও উপসাগরে ছড়িয়ে পড়া তেল অপসারণে দুই হাজার কোটি ডলারের একটি তহবিল গঠনের ব্যাপারে বিপির সম্মতির এক সপ্তাহ পর এই ঘোষণা এল।
এদিকে গত রোববার কোম্পানির নিজস্ব প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, এর আগে ক্ষতিগ্রস্ত তেলক্ষেত্র থেকে তেল বেরিয়ে আসার পরিমাণ সম্পর্কে কোম্পানিটি যে ধারণার কথা জানিয়েছিল, সম্ভবত তার চেয়ে ২০ গুণ বেশি তেল বেরিয়ে আসছে। এতে মার্কিন নাগরিকদের ক্ষোভ আরও বেড়েছে। এ ছাড়া বিপির প্রধান নির্বাহী টনি হেওয়ার্ডের ইয়ট প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার খবরেও ক্ষুব্ধ হয়েছে মার্কিন নাগরিকেরা।
তেল বেরিয়ে আসাসংক্রান্ত বিপির প্রতিবেদনের ব্যাপারে ক্ষোভ জানিয়ে মার্কিন কংগ্রেস সদস্য এড মার্কি বলেন, ‘প্রথমে তারা বলেছিল মাত্র এক হাজার ব্যারেল, এরপর বলল পাঁচ হাজার ব্যারেল, এখন বলছে এক লাখ ব্যারেল পর্যন্ত তেল বেরিয়ে সাগরে মিশছে।’
তবে এড মার্কির এই বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে বিপির কর্মকর্তারা বলেছেন, ‘আমরা যা বলেছি তার সম্পূর্ণ ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। আমরা বলেছি, দুটো ভুল একসঙ্গে ঘটলে এক লাখ ব্যারেল পর্যন্ত তেল বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা ছিল। বর্তমানে যে পরিমাণ তেল বেরিয়ে আসছে, তার সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই।’
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি হিসাব অনুযায়ী, এখন দিনে ৩০ থেকে ৬৫ হাজার ব্যারেল পর্যন্ত তেল বেরিয়ে সাগরে মিশছে। গত এপ্রিল মাসে যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা অঙ্গরাজ্যের কাছে মেক্সিকো উপসাগরে ওই তেলক্ষেত্রে বিস্ফোরণ হয়। এরপর থেকে তেলক্ষেত্রের ক্ষতিগ্রস্ত পাইপ দিয়ে অনবরত তেল বেরিয়ে সাগরের পানিতে মিশছে।
বিবৃতিতে বিপি বলেছে, তেল বেরিয়ে আসা নিয়ন্ত্রণ, বিকল্প কূপ খনন, মেক্সিকো উপসাগরের উপকূলবর্তী অঙ্গরাজ্যগুলোকে ক্ষতিপূরণ পরিশোধ, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ক্ষতিপূরণ বাবদ এই অর্থ খরচ হয়েছে। হোয়াইট হাউসের চাপের মুখে তেলক্ষেত্রে দুর্ঘটনার ক্ষতিপূরণ ও উপসাগরে ছড়িয়ে পড়া তেল অপসারণে দুই হাজার কোটি ডলারের একটি তহবিল গঠনের ব্যাপারে বিপির সম্মতির এক সপ্তাহ পর এই ঘোষণা এল।
এদিকে গত রোববার কোম্পানির নিজস্ব প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, এর আগে ক্ষতিগ্রস্ত তেলক্ষেত্র থেকে তেল বেরিয়ে আসার পরিমাণ সম্পর্কে কোম্পানিটি যে ধারণার কথা জানিয়েছিল, সম্ভবত তার চেয়ে ২০ গুণ বেশি তেল বেরিয়ে আসছে। এতে মার্কিন নাগরিকদের ক্ষোভ আরও বেড়েছে। এ ছাড়া বিপির প্রধান নির্বাহী টনি হেওয়ার্ডের ইয়ট প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার খবরেও ক্ষুব্ধ হয়েছে মার্কিন নাগরিকেরা।
তেল বেরিয়ে আসাসংক্রান্ত বিপির প্রতিবেদনের ব্যাপারে ক্ষোভ জানিয়ে মার্কিন কংগ্রেস সদস্য এড মার্কি বলেন, ‘প্রথমে তারা বলেছিল মাত্র এক হাজার ব্যারেল, এরপর বলল পাঁচ হাজার ব্যারেল, এখন বলছে এক লাখ ব্যারেল পর্যন্ত তেল বেরিয়ে সাগরে মিশছে।’
তবে এড মার্কির এই বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে বিপির কর্মকর্তারা বলেছেন, ‘আমরা যা বলেছি তার সম্পূর্ণ ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। আমরা বলেছি, দুটো ভুল একসঙ্গে ঘটলে এক লাখ ব্যারেল পর্যন্ত তেল বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা ছিল। বর্তমানে যে পরিমাণ তেল বেরিয়ে আসছে, তার সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই।’
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি হিসাব অনুযায়ী, এখন দিনে ৩০ থেকে ৬৫ হাজার ব্যারেল পর্যন্ত তেল বেরিয়ে সাগরে মিশছে। গত এপ্রিল মাসে যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা অঙ্গরাজ্যের কাছে মেক্সিকো উপসাগরে ওই তেলক্ষেত্রে বিস্ফোরণ হয়। এরপর থেকে তেলক্ষেত্রের ক্ষতিগ্রস্ত পাইপ দিয়ে অনবরত তেল বেরিয়ে সাগরের পানিতে মিশছে।
No comments