৪৩ জনের সমন্বয়ে গঠিত হলো এফবিসিসিআইয়ের পরিচালনা পর্ষদ
দেশের ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) নির্বাচনে বিজয়ী ২৮ জন এবং ইতিমধ্যে মনোনীত ১৫ জন পরিচালকসহ মোট ৪৩ জন গতকাল সোমবার সভাপতি ও সহসভাপতি নির্বাচন করেছেন।
একে আজাদ সভাপতি, মো. জসিমউদ্দিন প্রথম সহ-সভাপতি ও মোস্তফা আজাদ চৌধুরী সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।
এর ফলে ৪৩ জনের সমন্বয়ে পরিচালনা পর্ষদ গঠিত হয়েছে। বরিশাল চেম্বারের মনোনীত পরিচালকের কাউকে নির্বাচন করা হয়নি। এ পদের নির্বাচন স্থগিত রয়েছে।
এর আগে গত শনিবার পরিচালক পদে ভোট নেওয়া হয়। আর নির্বাচনী বোর্ড গত রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করে।
নির্বাচন কমিশনের ফলাফল অনুসারে এ কে আজাদ-মো. জসিম উদ্দিন পরিষদের চেম্বার গ্রুপের বিজয়ী অন্য প্রার্থীরা হলেন: রংপুর চেম্বারের মোস্তফা আজাদ চৌধুরী (২৯১), ফরিদপুর চেম্বারের আহমেদ জামাল (২৭৭), নওগাঁ চেম্বারের আলহাজ শামসুল হক (২৭৩), সুনামগঞ্জ চেম্বারের নুরুল হুদা (২৬৬), কিশোরগঞ্জ চেম্বারের আবদুস শহীদ (২৫১), লালমনিরহাট চেম্বারের সিরাজুল হক (২৪৫), মাদারীপুর চেম্বারের জালাল উদ্দিন আহমেদ (২৪৪), চট্টগ্রাম উইমেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির মনোয়ারা হাকিম আলী (২৩৮), চাঁদপুর চেম্বারের জাহাঙ্গীর আকন্দ (২২৪), রাজবাড়ী চেম্বারের নজিবর রহমান (২১৯), পটুয়াখালী চেম্বারের গোলাম মোস্তফা তালুকদার (২০৭) এবং নেত্রকোনা চেম্বারের নাগিবুল ইসলাম (২০৪)। বাকি একটি পদে বিজয়ী হয়েছেন ময়মনসিংহ চেম্বারের আমিনুল হক। তাঁর প্রাপ্ত ভোট ২১৭।
আজাদ-জসিম প্যানেলে অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপের বিজয়ী ব্যক্তিরা হলেন—বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির মো. জসিম উদ্দিন (৭১২), বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির খন্দকার রুহুল আমিন (৬২৪), বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প মালিক সমিতির আবদুর রাজ্জাক (৫৮৯), বাংলাদেশ গ্রে অ্যান্ড ফিনিশড ফেব্রিক্স মিলস অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের হারুন উর রশীদ (৫৮৮), মেইজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের হেলাল উদ্দিন (৫৬৩), বাংলাদেশ ফার্নিচার শিল্প মালিক সমিতির কে এম আকতারুজ্জামান (৫৩৯) এবং কালি প্রস্তুতকারক মালিক সমিতির এম এ মোমেন (৫০১)।
অন্যদিকে আবু আলম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক পরিষদের বিজয়ী অন্য ব্যক্তিরা হলেন: বাংলাদেশ সুইং থ্রেড ম্যানুফেকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের আবদুল হক (৬০৮), বাংলাদেশ অ্যালুমিনিয়াম ম্যানুফেকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের ওবায়দুর রহমান (৫৯৮), বাংলাদেশ ব্রেড বিস্কুট ও কনফেকশনারি প্রস্তুতকারক সমিতির মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন (৫৪৯), বাংলাদেশ জুয়েলারি ম্যানুফেকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের মো. আনোয়ার হোসেন (৫২৬) এবং বাংলাদেশ মুদ্রণ শিল্প সমিতির মো. রাব্বানী জব্বার (৫১৭)।
এ ছাড়া চেম্বার থেকে মনোনীত পরিচালকেরা হলেন: বাংলাদেশ চেম্বার থেকে এ কে আজাদ, বরিশাল থেকে শেখ আবদুর রহিম, চট্টগ্রাম থেকে এস এম নুরুল হক, ঢাকা চেম্বার থেকে হোসেন খালেদ, খুলনা থেকে সাহারুজ্জামান মোর্তজা, মেট্রো চেম্বার থেকে গোলাম মাঈনুদ্দিন, রাজশাহী থেকে মো. হাসেন আলী ও সিলেট থেকে হাসীন আলী।
অন্যদিকে অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপে মনোনীত পরিচালকেরা হলেন: ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন থেকে এ কে এম নুরুল ফজল বুলবুল, ওষুধ শিল্প সমিতির আবদুল মুকতাদির, টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের আবদুল হাই সরকার, বিজিএমইএ থেকে কে এম জামান, বিকেএমইএ থেকে ফজলুল হক, ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন থেকে নিজামউদ্দিন আহমেদ, হিমায়িত খাদ্য রপ্তানিকারক সমিতির মাকসুদুর রহমান এবং বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশন থেকে নাজমুল হক।
একে আজাদ সভাপতি, মো. জসিমউদ্দিন প্রথম সহ-সভাপতি ও মোস্তফা আজাদ চৌধুরী সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।
এর ফলে ৪৩ জনের সমন্বয়ে পরিচালনা পর্ষদ গঠিত হয়েছে। বরিশাল চেম্বারের মনোনীত পরিচালকের কাউকে নির্বাচন করা হয়নি। এ পদের নির্বাচন স্থগিত রয়েছে।
এর আগে গত শনিবার পরিচালক পদে ভোট নেওয়া হয়। আর নির্বাচনী বোর্ড গত রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করে।
নির্বাচন কমিশনের ফলাফল অনুসারে এ কে আজাদ-মো. জসিম উদ্দিন পরিষদের চেম্বার গ্রুপের বিজয়ী অন্য প্রার্থীরা হলেন: রংপুর চেম্বারের মোস্তফা আজাদ চৌধুরী (২৯১), ফরিদপুর চেম্বারের আহমেদ জামাল (২৭৭), নওগাঁ চেম্বারের আলহাজ শামসুল হক (২৭৩), সুনামগঞ্জ চেম্বারের নুরুল হুদা (২৬৬), কিশোরগঞ্জ চেম্বারের আবদুস শহীদ (২৫১), লালমনিরহাট চেম্বারের সিরাজুল হক (২৪৫), মাদারীপুর চেম্বারের জালাল উদ্দিন আহমেদ (২৪৪), চট্টগ্রাম উইমেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির মনোয়ারা হাকিম আলী (২৩৮), চাঁদপুর চেম্বারের জাহাঙ্গীর আকন্দ (২২৪), রাজবাড়ী চেম্বারের নজিবর রহমান (২১৯), পটুয়াখালী চেম্বারের গোলাম মোস্তফা তালুকদার (২০৭) এবং নেত্রকোনা চেম্বারের নাগিবুল ইসলাম (২০৪)। বাকি একটি পদে বিজয়ী হয়েছেন ময়মনসিংহ চেম্বারের আমিনুল হক। তাঁর প্রাপ্ত ভোট ২১৭।
আজাদ-জসিম প্যানেলে অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপের বিজয়ী ব্যক্তিরা হলেন—বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির মো. জসিম উদ্দিন (৭১২), বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির খন্দকার রুহুল আমিন (৬২৪), বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প মালিক সমিতির আবদুর রাজ্জাক (৫৮৯), বাংলাদেশ গ্রে অ্যান্ড ফিনিশড ফেব্রিক্স মিলস অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের হারুন উর রশীদ (৫৮৮), মেইজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের হেলাল উদ্দিন (৫৬৩), বাংলাদেশ ফার্নিচার শিল্প মালিক সমিতির কে এম আকতারুজ্জামান (৫৩৯) এবং কালি প্রস্তুতকারক মালিক সমিতির এম এ মোমেন (৫০১)।
অন্যদিকে আবু আলম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক পরিষদের বিজয়ী অন্য ব্যক্তিরা হলেন: বাংলাদেশ সুইং থ্রেড ম্যানুফেকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের আবদুল হক (৬০৮), বাংলাদেশ অ্যালুমিনিয়াম ম্যানুফেকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের ওবায়দুর রহমান (৫৯৮), বাংলাদেশ ব্রেড বিস্কুট ও কনফেকশনারি প্রস্তুতকারক সমিতির মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন (৫৪৯), বাংলাদেশ জুয়েলারি ম্যানুফেকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের মো. আনোয়ার হোসেন (৫২৬) এবং বাংলাদেশ মুদ্রণ শিল্প সমিতির মো. রাব্বানী জব্বার (৫১৭)।
এ ছাড়া চেম্বার থেকে মনোনীত পরিচালকেরা হলেন: বাংলাদেশ চেম্বার থেকে এ কে আজাদ, বরিশাল থেকে শেখ আবদুর রহিম, চট্টগ্রাম থেকে এস এম নুরুল হক, ঢাকা চেম্বার থেকে হোসেন খালেদ, খুলনা থেকে সাহারুজ্জামান মোর্তজা, মেট্রো চেম্বার থেকে গোলাম মাঈনুদ্দিন, রাজশাহী থেকে মো. হাসেন আলী ও সিলেট থেকে হাসীন আলী।
অন্যদিকে অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপে মনোনীত পরিচালকেরা হলেন: ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন থেকে এ কে এম নুরুল ফজল বুলবুল, ওষুধ শিল্প সমিতির আবদুল মুকতাদির, টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের আবদুল হাই সরকার, বিজিএমইএ থেকে কে এম জামান, বিকেএমইএ থেকে ফজলুল হক, ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন থেকে নিজামউদ্দিন আহমেদ, হিমায়িত খাদ্য রপ্তানিকারক সমিতির মাকসুদুর রহমান এবং বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশন থেকে নাজমুল হক।
No comments