আইএইএর দুই পরিদর্শককে ইরানে ঢুকতে দেওয়া হয়নি
আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) দুজন পরিদর্শককে দেশে ঢুকতে দেয়নি ইরান। দেশটির একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা গতকাল এ কথা জানিয়েছেন। এর ফলে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আবার আন্তর্জাতিক বিতর্কের সৃষ্টি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ইরানের আণবিক শক্তি সংস্থার প্রধান আলি আকবর সালেহি বলেছেন, ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আইএইএর পক্ষে ‘অসত্য’ প্রতিবেদন তৈরির জন্য এ দুই ব্যক্তিকে তেহরানে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। তবে তিনি ওই দুই কর্মকর্তার নাম প্রকাশ করেননি। এমনকি প্রতিবেদনের কোন অংশে ইরানের আপত্তি রয়েছে সে সম্পর্কেও কিছু জানাননি। গত মে মাসের শেষের দিকে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
আইএইএর ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উচ্চমাত্রায় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার জন্য ইরান অতিরিক্ত যন্ত্রপাতি সংগ্রহের প্রস্তুতি নিচ্ছে। পরমাণু সরঞ্জাম সংগ্রহ অব্যাহত রেখেছে তেহরান।
নয় পৃষ্ঠার ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘ইরান উচ্চমাত্রায় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের পথে এগোচ্ছে। পরমাণু কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সম্ভাব্য সামরিক প্রস্তুতি সম্পর্কে আইএইএর প্রশ্নেরও সদুত্তর দেয়নি তেহরান। তা ছাড়া পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে সৃষ্ট উদ্বেগও তারা দূর করতে পারেনি।’
ওয়াশিংটন এই প্রতিবেদন প্রকাশের সময় বলেছিল, পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আন্তর্জাতিক বিশ্বের সঙ্গে সম্ভাব্য আলোচনার প্রস্তাব ইরান প্রত্যাখ্যান করেছে বলে আইএইএর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
আলি আকবর সালেহি বলেন, ‘আইএইএর ওই দুই কর্মকর্তার তৈরি প্রতিবেদনটি ছিল ডাহা মিথ্যা। এ কারণে আমরা আইএইএর কাছে আবেদন করেছিলাম, তারা যেন এ দুই কর্মকর্তাকে কখনো ইরানে না পাঠায়। তাদের পরিবর্তে অন্য কাউকে পাঠানোর কথা বলা হয়েছিল।’ তিনি বলেন, ‘যদি কোনো পরিদর্শক বাস্তবের বিপরীত প্রতিবেদন তৈরি করেন তাহলে তাঁর ব্যাপারে প্রতিবাদ জানানোর অধিকার আমাদের আছে।
ইরানের আণবিক শক্তি সংস্থার প্রধান আলি আকবর সালেহি বলেছেন, ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আইএইএর পক্ষে ‘অসত্য’ প্রতিবেদন তৈরির জন্য এ দুই ব্যক্তিকে তেহরানে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। তবে তিনি ওই দুই কর্মকর্তার নাম প্রকাশ করেননি। এমনকি প্রতিবেদনের কোন অংশে ইরানের আপত্তি রয়েছে সে সম্পর্কেও কিছু জানাননি। গত মে মাসের শেষের দিকে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
আইএইএর ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উচ্চমাত্রায় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার জন্য ইরান অতিরিক্ত যন্ত্রপাতি সংগ্রহের প্রস্তুতি নিচ্ছে। পরমাণু সরঞ্জাম সংগ্রহ অব্যাহত রেখেছে তেহরান।
নয় পৃষ্ঠার ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘ইরান উচ্চমাত্রায় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের পথে এগোচ্ছে। পরমাণু কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সম্ভাব্য সামরিক প্রস্তুতি সম্পর্কে আইএইএর প্রশ্নেরও সদুত্তর দেয়নি তেহরান। তা ছাড়া পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে সৃষ্ট উদ্বেগও তারা দূর করতে পারেনি।’
ওয়াশিংটন এই প্রতিবেদন প্রকাশের সময় বলেছিল, পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আন্তর্জাতিক বিশ্বের সঙ্গে সম্ভাব্য আলোচনার প্রস্তাব ইরান প্রত্যাখ্যান করেছে বলে আইএইএর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
আলি আকবর সালেহি বলেন, ‘আইএইএর ওই দুই কর্মকর্তার তৈরি প্রতিবেদনটি ছিল ডাহা মিথ্যা। এ কারণে আমরা আইএইএর কাছে আবেদন করেছিলাম, তারা যেন এ দুই কর্মকর্তাকে কখনো ইরানে না পাঠায়। তাদের পরিবর্তে অন্য কাউকে পাঠানোর কথা বলা হয়েছিল।’ তিনি বলেন, ‘যদি কোনো পরিদর্শক বাস্তবের বিপরীত প্রতিবেদন তৈরি করেন তাহলে তাঁর ব্যাপারে প্রতিবাদ জানানোর অধিকার আমাদের আছে।
No comments