যুদ্ধাপরাধ তদন্ত প্যানেল ঘোষণার উদ্যোগে অসন্তুষ্ট শ্রীলঙ্কা
শ্রীলঙ্কায় গত বছরের গৃহযুদ্ধে কোনো যুদ্ধাপরাধ হয়েছে কি না, তা তদন্তে জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনের একটি তদন্ত প্যানেলের নাম ঘোষণা করার উদ্যোগের ব্যাপারে ‘তীব্র অসন্তোষ’ জানিয়েছে শ্রীলঙ্কার সরকার। গতকাল সোমবার শ্রীলঙ্কার এক কর্মকর্তা এ কথা জানান।
গতকাল তদন্ত প্যানেলের তিনজন সদস্যের নাম ঘোষণা করার কথা বান কি মুনের। এই তদন্ত প্যানেল গৃহযুদ্ধের শেষের মাসগুলোতে কোনো যুদ্ধাপরাধ হয়েছিল কি না, তা জানতে জাতিসংঘের মহাসচিবকে সহায়তা করবে।
শ্রীলঙ্কার সরকারের ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘এই প্যানেলকে অন্যায্য ও অনাকাঙ্ক্ষিত অভিহিত করে এর বিরুদ্ধে গত মার্চে প্রেসিডেন্ট রাজাপক্ষে যে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন, কলম্বো তা পুনর্ব্যক্ত করছে। এই প্যানেলের নিয়োগে সরকার খুবই অসন্তুষ্ট। সরকার জাতিসংঘের মহাসচিব ও জাতিসংঘের অন্য প্রতিনিধিদের স্পষ্ট জানাতে চায়, এটা অন্যায্য ও অনাকাঙ্ক্ষিত।’
প্যানেলের মূল কাজ কী, তা পরিষ্কার নয়। তবে কূটনীতিকেরা বলছেন, একটি পুরোদস্তুর যুদ্ধাপরাধ তদন্ত শুরুর পূর্বপদক্ষেপ এই প্যানেল গঠন করা হতে পারে।
জাতিসংঘের হিসাবে, শ্রীলঙ্কার সরকারি বাহিনী জয় দাবি করার আগে গত বছরের প্রথম চার মাসে গৃহযুদ্ধে সাত হাজার তামিল বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। শ্রীলঙ্কার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, আত্মসমর্পণকারী তামিল বিদ্রোহীদের ফাঁসিতে হত্যা করা হয়েছে। তবে শ্রীলঙ্কার সরকারের দাবি, তাদের সেনারা কোনো বেসামরিক তামিলকে হত্যা করেনি। যুদ্ধাপরাধ তদন্তের আন্তর্জাতিক দাবিও প্রত্যাখ্যান করেছে তারা।
গতকাল তদন্ত প্যানেলের তিনজন সদস্যের নাম ঘোষণা করার কথা বান কি মুনের। এই তদন্ত প্যানেল গৃহযুদ্ধের শেষের মাসগুলোতে কোনো যুদ্ধাপরাধ হয়েছিল কি না, তা জানতে জাতিসংঘের মহাসচিবকে সহায়তা করবে।
শ্রীলঙ্কার সরকারের ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘এই প্যানেলকে অন্যায্য ও অনাকাঙ্ক্ষিত অভিহিত করে এর বিরুদ্ধে গত মার্চে প্রেসিডেন্ট রাজাপক্ষে যে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন, কলম্বো তা পুনর্ব্যক্ত করছে। এই প্যানেলের নিয়োগে সরকার খুবই অসন্তুষ্ট। সরকার জাতিসংঘের মহাসচিব ও জাতিসংঘের অন্য প্রতিনিধিদের স্পষ্ট জানাতে চায়, এটা অন্যায্য ও অনাকাঙ্ক্ষিত।’
প্যানেলের মূল কাজ কী, তা পরিষ্কার নয়। তবে কূটনীতিকেরা বলছেন, একটি পুরোদস্তুর যুদ্ধাপরাধ তদন্ত শুরুর পূর্বপদক্ষেপ এই প্যানেল গঠন করা হতে পারে।
জাতিসংঘের হিসাবে, শ্রীলঙ্কার সরকারি বাহিনী জয় দাবি করার আগে গত বছরের প্রথম চার মাসে গৃহযুদ্ধে সাত হাজার তামিল বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। শ্রীলঙ্কার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, আত্মসমর্পণকারী তামিল বিদ্রোহীদের ফাঁসিতে হত্যা করা হয়েছে। তবে শ্রীলঙ্কার সরকারের দাবি, তাদের সেনারা কোনো বেসামরিক তামিলকে হত্যা করেনি। যুদ্ধাপরাধ তদন্তের আন্তর্জাতিক দাবিও প্রত্যাখ্যান করেছে তারা।
No comments