হুর সফরের প্রতিবাদে হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভ
চীনা প্রেসিডেন্ট হু জিনতাওয়ের সম্মানে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা গত মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসে বিশেষ এক নৈশভোজের আয়োজন করেছেন। এর মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শুরু হয়েছে চীনা প্রেসিডেন্টের। গতকাল বুধবার মার্কিন প্রেসিডেন্টের ওভাল অফিসে দুই নেতার বৈঠক হওয়ার কথা। হুর সফরের প্রতিবাদে হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভ হয়েছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, গত তিন দশকের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে কোনো শীর্ষ চীনা নেতার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সফর এটি।
তাইওয়ান, মানবাধিকার, বাণিজ্য ঘাটতি ও মুদ্রার বিনিময় হার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দুই দেশের সম্পর্কে টানাপোড়েন রয়েছে। এই সফরে এসব বিষয় ছাড়াও উত্তর কোরিয়ার পরমাণু কর্মসূচির বিষয়টিও স্থান পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
চীনের প্রেসিডেন্টের যুক্তরাষ্ট্র সফর উপলক্ষে মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভ হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা চীনের তিব্বতনীতির বিরুদ্ধে স্লোগান দেন এবং প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন। মানবাধিকার প্রসঙ্গে চীনের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য বারাক ওবামার প্রতি আহ্বান জানান তাঁরা। বিক্ষোভকারীদের মধ্যে চীনের ভিন্নমতাবলম্বী হিসেবে পরিচিত উইঘুর সম্প্রদায়ের সদস্য ও নির্বাসিত তিব্বতিরা ছিলেন।
চীনা নাগরিকদের অধিকার নিয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজক মার্কিন কংগ্রেসের সদস্য ক্রিস স্মিথ বলেন, ‘এটা অভাবনীয় একটি বিষয় যে বারাক ওবামার মতো একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী নেতা এমন এক নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করছেন, যিনি আরেক নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ব্যক্তিকে কারারুদ্ধ করে রেখেছেন।’ তিনি বলেন, ‘আশা করি, প্রেসিডেন্ট ওবামা ২০০৯ সালে তাঁকে দেওয়া নোবেল পুরস্কারের মর্যাদা রাখবেন।’
বিমানবন্দর থেকে হোয়াইট হাউসে যাওয়ার পথে শ্রমিকেরা যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের পতাকা প্রদর্শন করেন। নৈশভোজে চীনা ও মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা টম ডনিলন ও চীনা প্রতিনিধিদলের দুজন সদস্য অংশ নেন। হোয়াইট হাউসের ওল্ড ফ্যামিলি ডাইনিং রুমে আয়োজিত এই বিশেষ নৈশভোজ সম্পর্কে কর্মকর্তারা বিস্তারিত কিছু জানাননি।
তাইওয়ান, মানবাধিকার, বাণিজ্য ঘাটতি ও মুদ্রার বিনিময় হার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দুই দেশের সম্পর্কে টানাপোড়েন রয়েছে। এই সফরে এসব বিষয় ছাড়াও উত্তর কোরিয়ার পরমাণু কর্মসূচির বিষয়টিও স্থান পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
চীনের প্রেসিডেন্টের যুক্তরাষ্ট্র সফর উপলক্ষে মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভ হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা চীনের তিব্বতনীতির বিরুদ্ধে স্লোগান দেন এবং প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন। মানবাধিকার প্রসঙ্গে চীনের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য বারাক ওবামার প্রতি আহ্বান জানান তাঁরা। বিক্ষোভকারীদের মধ্যে চীনের ভিন্নমতাবলম্বী হিসেবে পরিচিত উইঘুর সম্প্রদায়ের সদস্য ও নির্বাসিত তিব্বতিরা ছিলেন।
চীনা নাগরিকদের অধিকার নিয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজক মার্কিন কংগ্রেসের সদস্য ক্রিস স্মিথ বলেন, ‘এটা অভাবনীয় একটি বিষয় যে বারাক ওবামার মতো একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী নেতা এমন এক নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করছেন, যিনি আরেক নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ব্যক্তিকে কারারুদ্ধ করে রেখেছেন।’ তিনি বলেন, ‘আশা করি, প্রেসিডেন্ট ওবামা ২০০৯ সালে তাঁকে দেওয়া নোবেল পুরস্কারের মর্যাদা রাখবেন।’
বিমানবন্দর থেকে হোয়াইট হাউসে যাওয়ার পথে শ্রমিকেরা যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের পতাকা প্রদর্শন করেন। নৈশভোজে চীনা ও মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা টম ডনিলন ও চীনা প্রতিনিধিদলের দুজন সদস্য অংশ নেন। হোয়াইট হাউসের ওল্ড ফ্যামিলি ডাইনিং রুমে আয়োজিত এই বিশেষ নৈশভোজ সম্পর্কে কর্মকর্তারা বিস্তারিত কিছু জানাননি।
No comments