সরকার থেকে বেন আলীর সহযোগীদের বহিষ্কারের দাবি
তুমুল আন্দোলন ও উত্তেজনার মধ্যে তিউনিসিয়ার সদ্য গঠিত ঐকমত্যের সরকারের মন্ত্রিসভা প্রথমবারের মতো আজ বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসতে যাচ্ছে। দেশটির আঞ্চলিক উন্নয়ন মন্ত্রী নেজিব চেব্বি এ কথা জানিয়েছেন। অবশ্য প্রধানমন্ত্রী বৈঠকের দিনক্ষণের বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলেননি।
সংবাদমাধ্যম জানায়, ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট জয়নুল আবেদিন বেন আলীর দল আরসিডির কয়েকজন নেতা এখনো মন্ত্রিসভায় থাকার কারণে রাজধানী তিউনিসে ব্যাপক বিক্ষোভ হচ্ছে। তারা আরসিডিকে বিলুপ্ত করে প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মাদ ঘানুচি ছাড়া ওই দলটির বাকি সব নেতাকে মন্ত্রিসভা থেকে বহিষ্কার করার দাবি জানিয়েছে। পাশাপাশি আরসিডিকে পুরোপুরি বিলুপ্ত করারও দাবি জানিয়েছে তারা।
সদ্য গঠিত ঐক্যের সরকারের চারজন মন্ত্রী গত মঙ্গলবার আরসিডির নেতাদের মন্ত্রিসভা থেকে বহিষ্কারের দাবিতে পদত্যাগ করেছেন। বিক্ষোভের মুখে অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট ফুয়াদ মেবাজা এবং প্রধানমন্ত্রী ঘানুচি আরসিডি থেকে পদত্যাগ করেছেন। তবে বিরোধী নেতারা বলেছেন, এ দুজন পদত্যাগ করলেও তাতে জনরোষ কমছে না। সাধারণ মানুষ ‘উৎপীড়ক’ বেন আলী সরকারের কোনো মন্ত্রীকে অন্তর্বর্তী সরকারে দেখতে চায় না।
গত সোমবার গঠিত ঐক্যের সরকারে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে ক্ষমতাচ্যুত সরকারের সাবেক মন্ত্রীদের বহাল রাখা হয়।
বিশ্লেষকেরা বলেন, নতুন করে উত্তেজনা শুরু হওয়ায় দেশটিতে নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া নতুন করে হুমকির মুখে পড়েছে।
জেনারেল ইউনিয়ন অব তিউনিসিয়ান ওয়ার্কার্স (ইউজিটিটি) দলের দুজন মন্ত্রী ও একজন প্রতিমন্ত্রী নতুন মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেছেন। ওই দলের সংগঠক আবিদ আল ব্রিকি সাংবাদিকদের বলেছেন, আরসিডির নেতাদের মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে দেওয়ার দাবিতে সাধারণ লোকজন রাস্তায় নেমে এসেছে।
বিরোধী এফডিএলটি দলের নেতা ও ঐকমত্যের সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী মুস্তাফা বিন জাফর বলেছেন, বেন আলীর আমলের লোকজন গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে যতক্ষণ আসীন থাকবেন, ততক্ষণ তিনি দায়িত্ব পালন করবেন না।
প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মাদ ঘানুচি বলেন, জাতীয় স্বার্থে সাবেক সরকারের মন্ত্রীদের বহাল রাখা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘তাদের রাখা হয়েছে, কারণ এ মুহূর্তে তাঁদের প্রয়োজন রয়েছে।’
বেন আলীর কট্টর সমালোচক ও বিরোধী সিপিআর পার্টির নেতা মোনসেফ মারজুকি প্রায় দুই যুগ প্যারিসে নির্বাসিত থাকার পর গত মঙ্গলবার দেশে ফিরেছেন। তিনিও নতুন সরকারে বেন আলীর কোনো সহযোগীর উপস্থিতি দেখতে চান না বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
সংবাদমাধ্যম জানায়, ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট জয়নুল আবেদিন বেন আলীর দল আরসিডির কয়েকজন নেতা এখনো মন্ত্রিসভায় থাকার কারণে রাজধানী তিউনিসে ব্যাপক বিক্ষোভ হচ্ছে। তারা আরসিডিকে বিলুপ্ত করে প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মাদ ঘানুচি ছাড়া ওই দলটির বাকি সব নেতাকে মন্ত্রিসভা থেকে বহিষ্কার করার দাবি জানিয়েছে। পাশাপাশি আরসিডিকে পুরোপুরি বিলুপ্ত করারও দাবি জানিয়েছে তারা।
সদ্য গঠিত ঐক্যের সরকারের চারজন মন্ত্রী গত মঙ্গলবার আরসিডির নেতাদের মন্ত্রিসভা থেকে বহিষ্কারের দাবিতে পদত্যাগ করেছেন। বিক্ষোভের মুখে অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট ফুয়াদ মেবাজা এবং প্রধানমন্ত্রী ঘানুচি আরসিডি থেকে পদত্যাগ করেছেন। তবে বিরোধী নেতারা বলেছেন, এ দুজন পদত্যাগ করলেও তাতে জনরোষ কমছে না। সাধারণ মানুষ ‘উৎপীড়ক’ বেন আলী সরকারের কোনো মন্ত্রীকে অন্তর্বর্তী সরকারে দেখতে চায় না।
গত সোমবার গঠিত ঐক্যের সরকারে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে ক্ষমতাচ্যুত সরকারের সাবেক মন্ত্রীদের বহাল রাখা হয়।
বিশ্লেষকেরা বলেন, নতুন করে উত্তেজনা শুরু হওয়ায় দেশটিতে নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া নতুন করে হুমকির মুখে পড়েছে।
জেনারেল ইউনিয়ন অব তিউনিসিয়ান ওয়ার্কার্স (ইউজিটিটি) দলের দুজন মন্ত্রী ও একজন প্রতিমন্ত্রী নতুন মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেছেন। ওই দলের সংগঠক আবিদ আল ব্রিকি সাংবাদিকদের বলেছেন, আরসিডির নেতাদের মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে দেওয়ার দাবিতে সাধারণ লোকজন রাস্তায় নেমে এসেছে।
বিরোধী এফডিএলটি দলের নেতা ও ঐকমত্যের সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী মুস্তাফা বিন জাফর বলেছেন, বেন আলীর আমলের লোকজন গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে যতক্ষণ আসীন থাকবেন, ততক্ষণ তিনি দায়িত্ব পালন করবেন না।
প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মাদ ঘানুচি বলেন, জাতীয় স্বার্থে সাবেক সরকারের মন্ত্রীদের বহাল রাখা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘তাদের রাখা হয়েছে, কারণ এ মুহূর্তে তাঁদের প্রয়োজন রয়েছে।’
বেন আলীর কট্টর সমালোচক ও বিরোধী সিপিআর পার্টির নেতা মোনসেফ মারজুকি প্রায় দুই যুগ প্যারিসে নির্বাসিত থাকার পর গত মঙ্গলবার দেশে ফিরেছেন। তিনিও নতুন সরকারে বেন আলীর কোনো সহযোগীর উপস্থিতি দেখতে চান না বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
No comments