বিদায়ী বছরে চীনের প্রবৃদ্ধি ১০.৩ শতাংশ
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি চীনে মোট দেশজ উত্পাদন (জিডিপি) প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুত বেড়েছে। ২০১০ সালে দেশটির জিডিপি বেড়েছে ১০ দশমিক তিন শতাংশ। চীনের সরকারি পরিসংখ্যানে এ তথ্য উঠে এসেছে।
বিদায়ী ২০১০ সালের চতুর্থ প্রান্তিকে চীনের মোট দেশজ উত্পাদন প্রত্যাশার চেয়ে অনেক কম হয়েছিল। ওই সময়ে প্রাক্কলিত জিডিপি নয় দশমিক আট শতাংশ হলেও অর্জিত হয় নয় দশমিক ছয় শতাংশ। তবে, মুদ্রাস্ফীতি গত বছর চীনে যথেষ্ট চিন্তার কারণ হয়ে দেখা দিয়েছিল। ওই চীনের মুদ্রাস্ফীতির পরিমাণ ছিল তিন দশমিক তিন শতাংশ।
সিঙ্গাপুরের ওসিবিসি ব্যাংকের অন্যতম শীর্ষ কর্মকর্তা ডগমিং জি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, চীনে এ বছরও প্রবৃদ্ধির হার শক্তিশালী থাকবে। তবে মুদ্রাস্ফীতি এ বছর চীনে চিন্তার কারণ হয়ে দেখা দিতে পারে। চীনের এ বছরের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মুদ্রাস্ফীতিকে নিয়ন্ত্রণে রাখা। তিনি আরও বলেন, গত ডিসেম্বরে, যতটা আশা করা হয়েছিল তাঁর চেয়েও মুদ্রাস্ফীতি অনেকটাই বেড়েছে। জানুয়ারি মাসেও চীনে খাদ্যদ্রব্যের দাম অনেকটাই বেড়েছে।
বিদায়ী ২০১০ সালের চতুর্থ প্রান্তিকে চীনের মোট দেশজ উত্পাদন প্রত্যাশার চেয়ে অনেক কম হয়েছিল। ওই সময়ে প্রাক্কলিত জিডিপি নয় দশমিক আট শতাংশ হলেও অর্জিত হয় নয় দশমিক ছয় শতাংশ। তবে, মুদ্রাস্ফীতি গত বছর চীনে যথেষ্ট চিন্তার কারণ হয়ে দেখা দিয়েছিল। ওই চীনের মুদ্রাস্ফীতির পরিমাণ ছিল তিন দশমিক তিন শতাংশ।
সিঙ্গাপুরের ওসিবিসি ব্যাংকের অন্যতম শীর্ষ কর্মকর্তা ডগমিং জি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, চীনে এ বছরও প্রবৃদ্ধির হার শক্তিশালী থাকবে। তবে মুদ্রাস্ফীতি এ বছর চীনে চিন্তার কারণ হয়ে দেখা দিতে পারে। চীনের এ বছরের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মুদ্রাস্ফীতিকে নিয়ন্ত্রণে রাখা। তিনি আরও বলেন, গত ডিসেম্বরে, যতটা আশা করা হয়েছিল তাঁর চেয়েও মুদ্রাস্ফীতি অনেকটাই বেড়েছে। জানুয়ারি মাসেও চীনে খাদ্যদ্রব্যের দাম অনেকটাই বেড়েছে।
No comments