বিচারের মুখোমুখি সুইস ব্যাংকের সাবেক কর্মকর্তা
ব্যাংকিং আইন ও গোপনীয়তা ভেঙে উইকিলিকসকে তথ্য দেওয়ার অভিযোগে সুইজ্যারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় সুইস ব্যাংকের সাবেক কর্মকর্তা এখন বিচারের মুখোমুখি। ওই কর্মকর্তার নাম রুডলফ এলমার। তিনি কেম্যান আইল্যান্ডের জুলিয়াস বায়ের শাখার প্রধান ছিলেন।
কর ফাঁকি দিয়েছে এমন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে গত সোমবার এলমার উইকিলিকসে কিছু তথ্য দেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এসব তথ্য যাচাই-বাছাই করে এক সপ্তাহের মধ্যে প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ।
এলমারের শুনানির বিষয়টি এক দিনেই শেষ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কৌঁসুলিরা তাঁর আট মাসের কারাদণ্ডের আদেশ ও দুই হাজার সুইস ফ্রাঙ্ক জরিমানা করার দাবি জানিয়েছেন।
এলমার দাবি করেন, তিনি সুইস ব্যাংকের গোপনীয়তা রক্ষার নিয়ম লঙ্ঘন করেননি। একই সঙ্গে তাঁর অভিযোগ, ধনীরা কর ফাঁকি দেওয়ায় জনগণকে কল্যাণমূলক সেবা প্রদান কীভাবে ব্যাহত হচ্ছে, তা তিনি পরিষ্কার করতে চাইলেও ব্যাংক ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তাঁকে সহযোগিতা করেনি।
২০০২ সালে বরখাস্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত সুইস ব্যাংকের ওই শাখার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন এলমার। অভিযোগ রয়েছে, ব্যাংকের গ্রাহকদের কিছু গোপন তথ্য ফাঁস করতে ২০০৭ সালে উইকিলিকসকে তিনি সহায়তা করেন।
এলমারের ভাষ্য, তাঁকে বরখাস্ত করার পর ক্ষতিপূরণ দিতে অস্বীকৃতি জানায় সুইস ব্যাংক। তাঁর অভিযোগ, সুইস ব্যাংকের কারণে তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা দুর্ভোগের শিকার হন। এ ছাড়া, ব্যবসায়ী ও রাজনীতিকদের কর ফাঁকির বিষয়টি প্রকাশ না করার জন্য ব্যাংক তাঁকে পাঁচ লাখ ফ্রাঙ্ক দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল।
কর ফাঁকি দিয়েছে এমন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে গত সোমবার এলমার উইকিলিকসে কিছু তথ্য দেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এসব তথ্য যাচাই-বাছাই করে এক সপ্তাহের মধ্যে প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ।
এলমারের শুনানির বিষয়টি এক দিনেই শেষ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কৌঁসুলিরা তাঁর আট মাসের কারাদণ্ডের আদেশ ও দুই হাজার সুইস ফ্রাঙ্ক জরিমানা করার দাবি জানিয়েছেন।
এলমার দাবি করেন, তিনি সুইস ব্যাংকের গোপনীয়তা রক্ষার নিয়ম লঙ্ঘন করেননি। একই সঙ্গে তাঁর অভিযোগ, ধনীরা কর ফাঁকি দেওয়ায় জনগণকে কল্যাণমূলক সেবা প্রদান কীভাবে ব্যাহত হচ্ছে, তা তিনি পরিষ্কার করতে চাইলেও ব্যাংক ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তাঁকে সহযোগিতা করেনি।
২০০২ সালে বরখাস্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত সুইস ব্যাংকের ওই শাখার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন এলমার। অভিযোগ রয়েছে, ব্যাংকের গ্রাহকদের কিছু গোপন তথ্য ফাঁস করতে ২০০৭ সালে উইকিলিকসকে তিনি সহায়তা করেন।
এলমারের ভাষ্য, তাঁকে বরখাস্ত করার পর ক্ষতিপূরণ দিতে অস্বীকৃতি জানায় সুইস ব্যাংক। তাঁর অভিযোগ, সুইস ব্যাংকের কারণে তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা দুর্ভোগের শিকার হন। এ ছাড়া, ব্যবসায়ী ও রাজনীতিকদের কর ফাঁকির বিষয়টি প্রকাশ না করার জন্য ব্যাংক তাঁকে পাঁচ লাখ ফ্রাঙ্ক দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল।
No comments