আইলা-দুর্গতদের আর্তনাদ
চলতি বছরের ২৫ মে ঘূর্ণিঝড় আইলার আঘাতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় খুলনার কয়রা উপজেলার ১১৯টি গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে। চার মাস পরও বাড়ি ফিরতে পারছে না তারা। বাঁধের ভেঙে যাওয়া অংশগুলো সংস্কার না করায় তাদের বসতবাড়ি ও জমিতে পানি রয়ে গেছে। তারা বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্র ও রাস্তার পাশে ছোট ছোট খুপরি তৈরি করে চরম কষ্টে দিন কাটাচ্ছে। এখন তারা খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে মানবেতর জীবন যাপন করছে। স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানার সুবিধাও নেই। এ পর্যন্ত স্বেচ্ছাশ্রম, পাউবোর উদ্যোগ ও টিআর প্রকল্পের মাধ্যমে বাঁধের কিছু অংশ মেরামত করা হয়েছে। তবে বাঁধের ভেঙে যাওয়া ১০টি জায়গা এখনো মেরামত করা হয়নি।
উপকূলবাসীর প্রাণের দাবি, বাঁধটি পুনর্নির্মাণ করা হোক। শুধু তাই নয়, পাথর, কংক্রিট, বালু ও সিমেন্ট দিয়ে বাঁধটি নির্মাণ করা হোক। পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড় আইলার আঘাতে যারা ঘরবাড়ি হারিয়েছে ও যাদের ফসলের ক্ষতি হয়েছে, তাদের অতিসত্বর ঘরবাড়ি নির্মাণ ও চাহিদা অনুযায়ী কৃষিঋণ দেওয়া হোক। আশা করি, আইলা-দুর্গত কয়রাবাসীর সার্বিক পরিস্থিতির উন্নয়নে সরকার দ্রুত ব্যবস্থা নেবে।
সাধন সরকার
শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
উপকূলবাসীর প্রাণের দাবি, বাঁধটি পুনর্নির্মাণ করা হোক। শুধু তাই নয়, পাথর, কংক্রিট, বালু ও সিমেন্ট দিয়ে বাঁধটি নির্মাণ করা হোক। পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড় আইলার আঘাতে যারা ঘরবাড়ি হারিয়েছে ও যাদের ফসলের ক্ষতি হয়েছে, তাদের অতিসত্বর ঘরবাড়ি নির্মাণ ও চাহিদা অনুযায়ী কৃষিঋণ দেওয়া হোক। আশা করি, আইলা-দুর্গত কয়রাবাসীর সার্বিক পরিস্থিতির উন্নয়নে সরকার দ্রুত ব্যবস্থা নেবে।
সাধন সরকার
শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
No comments