মোহামেডানের টানা তৃতীয় জয়
পায়ে ব্যথা নিয়ে ৬০ মিনিটে স্ট্রাইকার বুকোলার মাঠের বাইরে চলে আসাটা মোহামেডানের জন্য শাপে বর হলো। ভূমিকা পরিবর্তন করে এমেকা হয়ে গেলেন স্ট্রাইকার, মাঝ মাঠে তাঁর জায়গায় নামলেন মামুন। এই পরিবর্তনের পরই মোহামেডান পেল তিন গোল। যার দুটিই এসেছে এমেকার পা থেকে। কমল আর নাসিরের করে দেওয়া ২-০ স্কোরলাইনটা দাঁড়াল ৪-০।
৭০ মিনিট পর্যন্ত মনে হচ্ছিল, মোহামেডান হয়তো বিতর্কিত এক গোলেই টানা তৃতীয় জয়টা তুলে নেবে। ১৬ মিনিটে প্রায় ৩০-৩৫ গজ দূর থেকে ফ্রি কিক নিলেন আরমান আজিজ। মুক্তিযোদ্ধার ডিফেন্ডারদের পেছনে ফেলে বেরিয়ে গেলেন আরিফ। তাঁর ব্যাকভলির চেষ্টা পুরোপুরি সফল না হওয়ায় বল পড়ল সামনে। আলতো টোকায় তা জালে পাঠিয়ে মোহামেডানকে এগিয়ে দিলেন কমল।
রেফারি আজাদ রহমান গোলের বাঁশি বাজাতেই মুক্তিযোদ্ধার খেলোয়াড়েরা ঘিরে ধরেন লাইন্সম্যানকে। তাঁদের দাবি, আরিফ অফসাইডে ছিলেন। রেফারি অবশ্য নিজের সিদ্ধান্তে অনড়ই থাকেন। এই গোলের আগেই দু গোলে এগিয়ে যেতে পারত মোহামেডান। গোল হয়নি মুক্তিযোদ্ধার ডিফেন্ডারদের কৃতিত্বে। একবার তো প্রদীপ গোল লাইন থেকে বল ক্লিয়ার করেছেন।
আগের দু ম্যাচে ব্রাদার্স ও শেখ রাসেলের কাছে হেরে যাওয়া মুক্তিযোদ্ধা গোল খেয়ে চেষ্টা করে গেছে ম্যাচে ফিরতে। সেই সুযোগও এসেছে, কিন্তু মোহামেডান গোলরক্ষক শাকিলকে কাটিয়েও বল বাইরে মারার বিলাসিতা দেখিয়েছেন রাসেল আনসারি। টানা তৃতীয় পরাজয়ে বাংলাদেশ লিগে এখন অবনমন এড়ানোই কঠিন মানছে মুক্তিযোদ্ধা।
মনি, টিপু, প্রদীপদের মুক্তিযোদ্ধা অনেকটাই গতিহীন। তাঁরা অভিজ্ঞ বটে, কখনো কখনো ধারে-ভারে অনেক এগিয়ে থাকা মোহামেডানের সঙ্গে সমানতালে পাল্লা দিয়ে খেলে গেছে মুক্তিযোদ্ধা। কিন্তু মোহামেডানের গতির কাছে আসল মারটা খেয়েছে। মোহামেডান খেলোয়াড়েরা ডিফেন্স চেরা থ্রু বা চূড়ান্ত পাসগুলো যত দ্রুত দিয়ে গেছে, মুক্তিযোদ্ধা সেটা পারেনি।
চটপটে দুই তরুণ কমল-নাসির যেভাবে দেওয়া-নেওয়া করে দ্বিতীয় গোলটা আদায় করে নিয়েছেন, ঠিক এটাই ছিল না মুক্তিযোদ্ধার খেলায়। কমলের জোগান দেওয়া বল জালে জড়িয়ে ৭০ মিনিটে ব্যবধানটা ২-০ করেন উইং ব্যাক নাসির। ৮১ মিনিটে এমেকার প্রথম আর দলের তৃতীয় গোলটি ছিল দেখার মতো। ওয়ালি থেকে বল পেয়ে মুক্তিযোদ্ধার এক ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে বক্সের কোনা থেকে দর্শনীয় শটে এমেকার ৩-০। শেষ মিনিটে ডান প্রান্ত থেকে ফ্রি কিক নিয়েছিলেন মামুন। এমেকার আলতো টোকায় ৪-০।
৭০ মিনিট পর্যন্ত মনে হচ্ছিল, মোহামেডান হয়তো বিতর্কিত এক গোলেই টানা তৃতীয় জয়টা তুলে নেবে। ১৬ মিনিটে প্রায় ৩০-৩৫ গজ দূর থেকে ফ্রি কিক নিলেন আরমান আজিজ। মুক্তিযোদ্ধার ডিফেন্ডারদের পেছনে ফেলে বেরিয়ে গেলেন আরিফ। তাঁর ব্যাকভলির চেষ্টা পুরোপুরি সফল না হওয়ায় বল পড়ল সামনে। আলতো টোকায় তা জালে পাঠিয়ে মোহামেডানকে এগিয়ে দিলেন কমল।
রেফারি আজাদ রহমান গোলের বাঁশি বাজাতেই মুক্তিযোদ্ধার খেলোয়াড়েরা ঘিরে ধরেন লাইন্সম্যানকে। তাঁদের দাবি, আরিফ অফসাইডে ছিলেন। রেফারি অবশ্য নিজের সিদ্ধান্তে অনড়ই থাকেন। এই গোলের আগেই দু গোলে এগিয়ে যেতে পারত মোহামেডান। গোল হয়নি মুক্তিযোদ্ধার ডিফেন্ডারদের কৃতিত্বে। একবার তো প্রদীপ গোল লাইন থেকে বল ক্লিয়ার করেছেন।
আগের দু ম্যাচে ব্রাদার্স ও শেখ রাসেলের কাছে হেরে যাওয়া মুক্তিযোদ্ধা গোল খেয়ে চেষ্টা করে গেছে ম্যাচে ফিরতে। সেই সুযোগও এসেছে, কিন্তু মোহামেডান গোলরক্ষক শাকিলকে কাটিয়েও বল বাইরে মারার বিলাসিতা দেখিয়েছেন রাসেল আনসারি। টানা তৃতীয় পরাজয়ে বাংলাদেশ লিগে এখন অবনমন এড়ানোই কঠিন মানছে মুক্তিযোদ্ধা।
মনি, টিপু, প্রদীপদের মুক্তিযোদ্ধা অনেকটাই গতিহীন। তাঁরা অভিজ্ঞ বটে, কখনো কখনো ধারে-ভারে অনেক এগিয়ে থাকা মোহামেডানের সঙ্গে সমানতালে পাল্লা দিয়ে খেলে গেছে মুক্তিযোদ্ধা। কিন্তু মোহামেডানের গতির কাছে আসল মারটা খেয়েছে। মোহামেডান খেলোয়াড়েরা ডিফেন্স চেরা থ্রু বা চূড়ান্ত পাসগুলো যত দ্রুত দিয়ে গেছে, মুক্তিযোদ্ধা সেটা পারেনি।
চটপটে দুই তরুণ কমল-নাসির যেভাবে দেওয়া-নেওয়া করে দ্বিতীয় গোলটা আদায় করে নিয়েছেন, ঠিক এটাই ছিল না মুক্তিযোদ্ধার খেলায়। কমলের জোগান দেওয়া বল জালে জড়িয়ে ৭০ মিনিটে ব্যবধানটা ২-০ করেন উইং ব্যাক নাসির। ৮১ মিনিটে এমেকার প্রথম আর দলের তৃতীয় গোলটি ছিল দেখার মতো। ওয়ালি থেকে বল পেয়ে মুক্তিযোদ্ধার এক ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে বক্সের কোনা থেকে দর্শনীয় শটে এমেকার ৩-০। শেষ মিনিটে ডান প্রান্ত থেকে ফ্রি কিক নিয়েছিলেন মামুন। এমেকার আলতো টোকায় ৪-০।
No comments