ভারতে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষায় অর্থ দেবে সরকার
বর্তমান যুগে চাকরি এক সোনার হরিণ। আর এই চাকরি পেতে বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষই থাকে ব্যাকুল। ভারতের চাকরিপ্রার্থীরাই বা বাদ যাবেন কেন? স্নাতক ডিগ্রিটা পেলেই চাকরি খুঁজতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন তাঁরাও। শিক্ষার্থীটি যদি হন বিজ্ঞানের, তাহলে তো কথাই নেই। তবে সমস্যা অন্য জায়গায়। বিজ্ঞান বিষয়ে উচ্চশিক্ষা না থাকায় এসব শিক্ষার্থী মৌলিক বিজ্ঞান নিয়ে উচ্চতর গবেষণা করতে পারেন না। ফলে জাতি হিসেবে ভারতকে নতুন আবিষ্কারের দিক দিয়ে পিছিয়ে পড়তে হচ্ছে।
আর তাই বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের উচ্চতর শিক্ষায় আগ্রহী করে তুলতে নতুন পরিকল্পনা নিয়েছে। এমএসসি ও পিএইচডি শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানে পড়াশোনার জন্য দুই বছর অর্থ সহায়তা দেবে সরকার। শিগগিরই শুরু করা হবে এই আর্থিক সহায়তার প্রকল্প। সবকিছু দেখভাল করার দায়িত্ব কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের।
এ অর্থ পাওয়ার জন্য মৌলিক বিজ্ঞানে অধ্যয়নরত এমএসসি ও পিএইচডি শিক্ষার্থীদের মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাবনা পাঠাতে হবে। তবে ওই গবেষণার মাধ্যমে অবশ্যই কার্যকর কোনো ফল পাওয়ার সম্ভাবনা থাকতে হবে। সেটা হতে পারে নতুন কোনো পণ্য, কোনো বিষয়ে আরও সমৃদ্ধ জ্ঞান কিংবা মৌলিক বিজ্ঞানের নতুন কোনো সূত্র। শিক্ষার্থীদের পাঠানো প্রস্তাবনা বিশেষজ্ঞরা মূল্যায়ন করে চূড়ান্ত করবেন। যাদের প্রস্তাবনা গৃহীত হবে তাঁরা পরবর্তী দুই বছর এ বিষয়ে কাজ করতে অর্থ পাবেন।
মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, চাকরি খুঁজতে গিয়ে মৌলিক বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা এখন আর এমএসসি বা পিএইচডি করতে চান না। যার কারণে দেশের গবেষণা কাজ ব্যাহত হচ্ছে। মৌলিক বিজ্ঞানে ছাত্র ও গবেষণার হার কমে যাচ্ছে। এর পেছনে আর্থিক নিরাপত্তাহীনতা বড় একটা কারণ।
মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা বলেন, বিজ্ঞান শিক্ষায় আর্থিক সহায়তা দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে দেশব্যাপী সচেতনতা সৃষ্টি করা হবে। প্রকল্প প্রস্তাবনা বাতিল হয়ে যাবে—এমন ভয়ে ভীত না হতে তিনি শিক্ষার্থীদের পরামর্শ দেন। কারণ, এ প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে দেশে মৌলিক বিজ্ঞান শিক্ষাকে উত্সাহিত করা; তাই বাতিলের হার কমই হবে। তিনি জানান, এ অনুদান দুই বছর পর বন্ধ হয়ে যাবে। তখন নতুন আরও কিছু শিক্ষার্থীকে দেওয়া হবে এ অনুদান।
ওই কর্মকর্তা মনে করেন, শিক্ষার্থীকে মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া অর্থ তার চলার জন্য যথেষ্ট। আর চাকরির ক্ষেত্রেও এই দুই বছরের অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে। তারপরও যদি ওই শিক্ষার্থী চাকরি না পান মন্ত্রণালয় তার দেখভাল করবে বলে তিনি জানান।
আর তাই বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের উচ্চতর শিক্ষায় আগ্রহী করে তুলতে নতুন পরিকল্পনা নিয়েছে। এমএসসি ও পিএইচডি শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানে পড়াশোনার জন্য দুই বছর অর্থ সহায়তা দেবে সরকার। শিগগিরই শুরু করা হবে এই আর্থিক সহায়তার প্রকল্প। সবকিছু দেখভাল করার দায়িত্ব কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের।
এ অর্থ পাওয়ার জন্য মৌলিক বিজ্ঞানে অধ্যয়নরত এমএসসি ও পিএইচডি শিক্ষার্থীদের মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাবনা পাঠাতে হবে। তবে ওই গবেষণার মাধ্যমে অবশ্যই কার্যকর কোনো ফল পাওয়ার সম্ভাবনা থাকতে হবে। সেটা হতে পারে নতুন কোনো পণ্য, কোনো বিষয়ে আরও সমৃদ্ধ জ্ঞান কিংবা মৌলিক বিজ্ঞানের নতুন কোনো সূত্র। শিক্ষার্থীদের পাঠানো প্রস্তাবনা বিশেষজ্ঞরা মূল্যায়ন করে চূড়ান্ত করবেন। যাদের প্রস্তাবনা গৃহীত হবে তাঁরা পরবর্তী দুই বছর এ বিষয়ে কাজ করতে অর্থ পাবেন।
মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, চাকরি খুঁজতে গিয়ে মৌলিক বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা এখন আর এমএসসি বা পিএইচডি করতে চান না। যার কারণে দেশের গবেষণা কাজ ব্যাহত হচ্ছে। মৌলিক বিজ্ঞানে ছাত্র ও গবেষণার হার কমে যাচ্ছে। এর পেছনে আর্থিক নিরাপত্তাহীনতা বড় একটা কারণ।
মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা বলেন, বিজ্ঞান শিক্ষায় আর্থিক সহায়তা দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে দেশব্যাপী সচেতনতা সৃষ্টি করা হবে। প্রকল্প প্রস্তাবনা বাতিল হয়ে যাবে—এমন ভয়ে ভীত না হতে তিনি শিক্ষার্থীদের পরামর্শ দেন। কারণ, এ প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে দেশে মৌলিক বিজ্ঞান শিক্ষাকে উত্সাহিত করা; তাই বাতিলের হার কমই হবে। তিনি জানান, এ অনুদান দুই বছর পর বন্ধ হয়ে যাবে। তখন নতুন আরও কিছু শিক্ষার্থীকে দেওয়া হবে এ অনুদান।
ওই কর্মকর্তা মনে করেন, শিক্ষার্থীকে মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া অর্থ তার চলার জন্য যথেষ্ট। আর চাকরির ক্ষেত্রেও এই দুই বছরের অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে। তারপরও যদি ওই শিক্ষার্থী চাকরি না পান মন্ত্রণালয় তার দেখভাল করবে বলে তিনি জানান।
No comments