তিন মামলায় খালেদা জিয়ার জামিন চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন
বিএনপি’র
চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে কুমিল্লার দু’টি ও নড়াইলের একটি
মামলায় জামিন চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়েছে। গতকাল খালেদা জিয়ার আইনজীবী
খন্দকার মাহবুব হোসেন পৃথক এ তিন মামলায় আবেদন দাখিল করেন। সঙ্গে ছিলেন
আইনজীবী মাসুদ রানা। মাসুদ রানা জানান, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বাসে মানুষ
পুড়িয়ে হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে করা দু’টি মামলা এবং নড়াইলে মানহানির
অভিযোগে করা একটি মামলায় হাইকোর্টে খালেদার জামিন চাওয়া হয়েছে। বিচারপতি
একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি জেবিএম হাসানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট
বেঞ্চে এ আবেদনের শুনানির জন্য সোমবারের (আজ) কার্যতালিকায় আসতে পারে বলে
জানান তিনি।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলার জগমোহনপুর এলাকায় ২০১৫ সালের ৩রা ফেব্রুয়ারি একটি নৈশকোচে পেট্রল বোমা হামলায় আট যাত্রী নিহত হন। ওই ঘটনায় খালেদা জিয়াসহ ৫৬ জনকে আসামি করে হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি পৃথক মামলা করা হয়। এ মামলায় গত ২রা জানুয়ারি খালেদা জিয়াসহ ৭৮ জনকে অভিযুক্ত করে কুমিল্লার সংশ্লিষ্ট বিচারিক আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। খালেদার আইনজীবীরা জানান, কুমিল্লার সংশ্লিষ্ট বিচারিক আদালতে আগামী ৭ই জুন খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের শুনানির দিন ধার্য আছে। আর মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করার অভিযোগে ২০১৫ সালের ২৪শে ডিসেম্বর খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করা হয়। এ মামলায় ইতিমধ্যে নড়াইলের বিচারিক আদালতে খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন নামঞ্জুর হয়েছে। এ তিন মামলায় জামিন চেয়ে হাইকোর্টের অনুমতি নিয়ে গতকাল আবেদন দুটি দাখিল করা হয়েছে।
গত ৮ ও ৯ই মে শুনানি নিয়ে ১৬ই মে এক আদেশে খালেদা জিয়াকে হাইকোর্টের দেয়া জামিনের আদেশ বহাল রাখেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে গঠিত সর্বোচ্চ আদালত। পাশাপাশি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার করা আপিল আগামী ৩১শে জুলাইয়ের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ। তবে, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় সর্বোচ্চ আদালতে জামিন বহাল থাকলেও খালেদা জিয়া অন্য মামলায় গ্রেপ্তার থাকায় তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না বলে জানান সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলার জগমোহনপুর এলাকায় ২০১৫ সালের ৩রা ফেব্রুয়ারি একটি নৈশকোচে পেট্রল বোমা হামলায় আট যাত্রী নিহত হন। ওই ঘটনায় খালেদা জিয়াসহ ৫৬ জনকে আসামি করে হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি পৃথক মামলা করা হয়। এ মামলায় গত ২রা জানুয়ারি খালেদা জিয়াসহ ৭৮ জনকে অভিযুক্ত করে কুমিল্লার সংশ্লিষ্ট বিচারিক আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। খালেদার আইনজীবীরা জানান, কুমিল্লার সংশ্লিষ্ট বিচারিক আদালতে আগামী ৭ই জুন খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের শুনানির দিন ধার্য আছে। আর মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করার অভিযোগে ২০১৫ সালের ২৪শে ডিসেম্বর খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করা হয়। এ মামলায় ইতিমধ্যে নড়াইলের বিচারিক আদালতে খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন নামঞ্জুর হয়েছে। এ তিন মামলায় জামিন চেয়ে হাইকোর্টের অনুমতি নিয়ে গতকাল আবেদন দুটি দাখিল করা হয়েছে।
গত ৮ ও ৯ই মে শুনানি নিয়ে ১৬ই মে এক আদেশে খালেদা জিয়াকে হাইকোর্টের দেয়া জামিনের আদেশ বহাল রাখেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে গঠিত সর্বোচ্চ আদালত। পাশাপাশি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার করা আপিল আগামী ৩১শে জুলাইয়ের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ। তবে, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় সর্বোচ্চ আদালতে জামিন বহাল থাকলেও খালেদা জিয়া অন্য মামলায় গ্রেপ্তার থাকায় তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না বলে জানান সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা।
No comments