চাঁদেও থাকবে মোবাইলের ৪জি নেটওয়ার্ক!
চাঁদের
দেশেও পৌঁছে যাবে ৪ জি মোবাইল নেটওয়ার্ক। তবে সে জন্য বেশি দেরি করার
দরকার নেই। আগামী বছর নাগাদ এই নেটওয়ার্ক সেখানে পৌঁছে যাবে। ফলে চাঁদে
অবস্থানকারী কোনো প্রাণী চাইলেই পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারবে।
এমন খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এতে বলা হয়, পৃথবীর দিকে মুখ কারে
থাকা চাঁদের পৃষ্ঠ থেকে এমন উচ্চ প্রযুক্তিতে সংজ্ঞায়িত নেটওয়ার্ক পাওয়া
যাবে পৃথিবী পর্যন্ত।
সেই ১৯৬৯ সালের ২০ শে জুলাই নিল আর্মস্ট্রং প্রথম চাঁদের গায়ে পা রেখেছিলেন। তারপর কেটে গেছে ৫০ বছরেরও বেশি সময়। এরপরই সেখানে নতুন করে একটি মিশন পরিচালনা করা হচ্ছে বেসরকারি উদ্যোগে। তাতে যুক্ত রয়েছে ভোডাফোন জার্মানি, মোবাইল নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান নকিয়া ও গাড়ি প্রস্তুতকারক কোম্পানি অডি। সেই মিশনের একটি অংশ হিসেবে এই নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হচ্ছে। ভোডাফোন বলেছে, তারা মহাশূন্যভিত্তিক একটি মোবাইল নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠার জন্য প্রযুক্তি বিষয়ক অংশীদার করেছে নকিয়াকে। বলা হয়েছে, ওই নেটওয়ার্কে যে হার্ডওয়্যার ব্যবহার করা হবে তা এক ব্যাগ চিনির চেয়েও ছোট হবে দেখতে। এসব কোম্পানি এ উদ্যোগ নিয়ে কাজ শুরু করেছে বার্লিনভিত্তিক কোম্পানি পিটিসায়েন্টিস্টস-এর সঙ্গে। ভোডাফোন বলেছেন, এমন পরিকল্পনা নিয়ে এগুচ্ছে তারা। তাদের সামনে শিডিউল সময় ২০১৯ সাল। এ সময়ের মধ্যেই স্পেস এক্স ফলকন ৯ রকেট ছুটে যাবে যুক্তরাষ্ট্রের কেপ ক্যানাভেরাল থেকে। এ বিষয়ে ভোডাফোন জার্মানির একজন নির্বাহী কর্মকর্তা বলেছেন, এখনও পরবর্তী প্রজন্মের নেটওয়ার্ক রয়েছে পরীক্ষাধীন এবং ট্রায়াল পর্যায়ে। সেই নেটওয়ার্কের নাম দেয়া হচ্ছে ৫জি নেটওয়ার্ক। তা চাঁদের গায়ে কাজ করবে কিনা তা নিশ্চিত নয়। এ জন্যই তারা বেছে নিয়েছেন ৪জি নেটওয়ার্ক।
সেই ১৯৬৯ সালের ২০ শে জুলাই নিল আর্মস্ট্রং প্রথম চাঁদের গায়ে পা রেখেছিলেন। তারপর কেটে গেছে ৫০ বছরেরও বেশি সময়। এরপরই সেখানে নতুন করে একটি মিশন পরিচালনা করা হচ্ছে বেসরকারি উদ্যোগে। তাতে যুক্ত রয়েছে ভোডাফোন জার্মানি, মোবাইল নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান নকিয়া ও গাড়ি প্রস্তুতকারক কোম্পানি অডি। সেই মিশনের একটি অংশ হিসেবে এই নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হচ্ছে। ভোডাফোন বলেছে, তারা মহাশূন্যভিত্তিক একটি মোবাইল নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠার জন্য প্রযুক্তি বিষয়ক অংশীদার করেছে নকিয়াকে। বলা হয়েছে, ওই নেটওয়ার্কে যে হার্ডওয়্যার ব্যবহার করা হবে তা এক ব্যাগ চিনির চেয়েও ছোট হবে দেখতে। এসব কোম্পানি এ উদ্যোগ নিয়ে কাজ শুরু করেছে বার্লিনভিত্তিক কোম্পানি পিটিসায়েন্টিস্টস-এর সঙ্গে। ভোডাফোন বলেছেন, এমন পরিকল্পনা নিয়ে এগুচ্ছে তারা। তাদের সামনে শিডিউল সময় ২০১৯ সাল। এ সময়ের মধ্যেই স্পেস এক্স ফলকন ৯ রকেট ছুটে যাবে যুক্তরাষ্ট্রের কেপ ক্যানাভেরাল থেকে। এ বিষয়ে ভোডাফোন জার্মানির একজন নির্বাহী কর্মকর্তা বলেছেন, এখনও পরবর্তী প্রজন্মের নেটওয়ার্ক রয়েছে পরীক্ষাধীন এবং ট্রায়াল পর্যায়ে। সেই নেটওয়ার্কের নাম দেয়া হচ্ছে ৫জি নেটওয়ার্ক। তা চাঁদের গায়ে কাজ করবে কিনা তা নিশ্চিত নয়। এ জন্যই তারা বেছে নিয়েছেন ৪জি নেটওয়ার্ক।
No comments