বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে নতুন পন্থা অবলম্বন করছে আইএস -ব্রেইটবার্থের রিপোর্ট
ইরাক
এবং সিরিয়ায় কথিত খেলাফত কায়েমে ব্যর্থ হয়ে নতুন নতুন পন্থা অবলম্বন করছে
জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট ( আইএস বা আইসিস বা আইসিল)। তারা বাংলাদেশ,
আফ্রিকা, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া সহ বিশ্বের বিভিন্ন অংশে তাদের তৎপরতা বৃদ্ধি
করছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা এ কথা
বলেছেন সাংবাদিকদের। বৃহস্পতিবার টেলিকনফারেন্সে সাংবাদিকদের ব্রিফিং করেন
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সন্ত্রাস বিরোধী সমন্বয়ক
যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত নাথান সেলস। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ব্রেইটবার্থ।
এতে বলা হয়Ñ তিনি বলেন, রণক্ষেত্রে আমরা আমরা পরাজিত করছি আইসিসকে।
কিন্তু আমাদের এই সফলতায় তারা ভিন্ন পন্থা অবলম্বন করছে। এখনও তাদের বিরুদ্ধে লড়াই শেষ হয়ে যায় নি। এই লড়াই এখন নতুন একটি মাত্রা ফেয়েছে। তা হলো সামরিক সমাধান থেকে মোড় নিয়েছে আইন প্রয়োগের মতো ব্যবস্থায়। তিনি আরো বলেন, আইসিসের মূল কাঠামো সিরিয়া ও ইরাকে মারাত্মকভাবে ভেঙে গেছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে আইসিসের তৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন আনুষ্ঠানিকভাবে বেশ কিছু আইসিস সমর্থিত গ্রুপ ও তাদের নেতাদের নাম উল্লেখ করেছেন। এসব গ্রুপের নাম দেয়া হয়েছে আইসিস বাংলাদেশ, আইসিস পশ্চিম আফ্রিকা, আইসিস সোমালিয়া, আইসিস ফিলিপাইন, দ্য মাউত গ্রুপ ইন দ্য ফিলিপাইন, জান্দ আল খিলাফাহ তিউনিশিয়া। এ ছাড়া যেসব আইসিস নেতার নাম উল্লেখ করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে মাহাদ মোয়ালিম। তিনি সেমালিয়ায় আইসিস মদতপুষ্ট গ্রুপের নেতা। পশ্চিম আফ্রিকায় শীর্ষ জিহাদী নেতা আবু মুসাব আল বারনাবী। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এমন ঘোষণার পর ওই সতর্কতা উচ্চারণ করলেন যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিক নাথান সেলস। এর আগে ফেব্রুয়ারিতে ওয়ার্ল্ডওয়াইড থ্রেট এসেসমেন্টে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা কর্মকর্তারাও সতর্কতা উচ্চারণ করেন। তারা বলেন, সন্ত্রাসী গ্রুপটি বিশ্বজুড়ে তাদের উপস্থিতি বৃদ্ধি করছে। তাদের প্রচারণা চালাচ্ছে। তারা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে হামলার পরিকল্পনা করছে। সদস্যদের এবং সমমনাদেরকে নিজের দেশেই হামলা চালাতে উৎসাহিত করছে।
কিন্তু আমাদের এই সফলতায় তারা ভিন্ন পন্থা অবলম্বন করছে। এখনও তাদের বিরুদ্ধে লড়াই শেষ হয়ে যায় নি। এই লড়াই এখন নতুন একটি মাত্রা ফেয়েছে। তা হলো সামরিক সমাধান থেকে মোড় নিয়েছে আইন প্রয়োগের মতো ব্যবস্থায়। তিনি আরো বলেন, আইসিসের মূল কাঠামো সিরিয়া ও ইরাকে মারাত্মকভাবে ভেঙে গেছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে আইসিসের তৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন আনুষ্ঠানিকভাবে বেশ কিছু আইসিস সমর্থিত গ্রুপ ও তাদের নেতাদের নাম উল্লেখ করেছেন। এসব গ্রুপের নাম দেয়া হয়েছে আইসিস বাংলাদেশ, আইসিস পশ্চিম আফ্রিকা, আইসিস সোমালিয়া, আইসিস ফিলিপাইন, দ্য মাউত গ্রুপ ইন দ্য ফিলিপাইন, জান্দ আল খিলাফাহ তিউনিশিয়া। এ ছাড়া যেসব আইসিস নেতার নাম উল্লেখ করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে মাহাদ মোয়ালিম। তিনি সেমালিয়ায় আইসিস মদতপুষ্ট গ্রুপের নেতা। পশ্চিম আফ্রিকায় শীর্ষ জিহাদী নেতা আবু মুসাব আল বারনাবী। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এমন ঘোষণার পর ওই সতর্কতা উচ্চারণ করলেন যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিক নাথান সেলস। এর আগে ফেব্রুয়ারিতে ওয়ার্ল্ডওয়াইড থ্রেট এসেসমেন্টে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা কর্মকর্তারাও সতর্কতা উচ্চারণ করেন। তারা বলেন, সন্ত্রাসী গ্রুপটি বিশ্বজুড়ে তাদের উপস্থিতি বৃদ্ধি করছে। তাদের প্রচারণা চালাচ্ছে। তারা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে হামলার পরিকল্পনা করছে। সদস্যদের এবং সমমনাদেরকে নিজের দেশেই হামলা চালাতে উৎসাহিত করছে।
No comments