বন্যার কারণে মিয়ানমারের নির্বাচন স্থগিত হতে পারে
ভয়াবহ বন্যার কারণে মিয়ানমারে আগামী ৮ নভেম্বরের নির্ধারিত নির্বাচন পিছিয়ে দিতে চায় দেশটির নির্বাচন কমিশন। মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) কমিশনের এ প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছে। তবে নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার পক্ষে রয়েছে ক্ষমতাসীন ইউনিয়ন সলিডারিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (ইউএসডিপি)। খবর রয়টার্সের। মিয়ানমারের ১০টি রাজনৈতিক দলকে গতকাল মঙ্গলবার বৈঠকে আমন্ত্রণ জানায় নির্বাচন কমিশন। বন্যার কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হবে কি না, তা নিয়ে তাদের মতামত জানতে চাওয়া হয় বৈঠকে। বৈঠকে উপস্থিত দুজন রাজনৈতিক নেতা জানান, নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার প্রস্তাবে বিরোধিতা করে এনএলডি। তবে ক্ষমতাসীন ইউএসডিপি পিছিয়ে দেওয়ার পক্ষেই মত দেয়। বৈঠকে সব দলের মতামত নেওয়া হলেও এ নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
বৈঠকের পর নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা জেয়ার মং বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত জানতে আমরা তাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। এর মূল কারণ ছিল প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং এর ফলে সৃষ্ট অস্থিতিশীল অবস্থা। তবে নির্বাচন পেছানো হবে কি না তা এখনো ঠিক হয়নি।’বৈঠকে অংশ নেওয়া এনএলডির জ্যেষ্ঠ নেতা উইন থেইন বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন দ্রুতই তাদের সিদ্ধান্তের ঘোষণা দেবে।’ তিনি বলেন, ‘বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পশ্চিমাঞ্চলের চিন রাজ্য। কেবল একটি অঞ্চলে বন্যাকে নির্বাচন পেছানোর কারণ দেখানো একটি খোঁড়া যুক্তি।’ মিয়ানমারের ২৫ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বলে মনে করছিলেন পর্যবেক্ষকেরা। শান্তিতে নোবেল বিজয়ী সুচির দল ওই নির্বাচনে ভালো ফল করবে বলেই মনে করা হচ্ছে।
বৈঠকের পর নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা জেয়ার মং বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত জানতে আমরা তাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। এর মূল কারণ ছিল প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং এর ফলে সৃষ্ট অস্থিতিশীল অবস্থা। তবে নির্বাচন পেছানো হবে কি না তা এখনো ঠিক হয়নি।’বৈঠকে অংশ নেওয়া এনএলডির জ্যেষ্ঠ নেতা উইন থেইন বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন দ্রুতই তাদের সিদ্ধান্তের ঘোষণা দেবে।’ তিনি বলেন, ‘বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পশ্চিমাঞ্চলের চিন রাজ্য। কেবল একটি অঞ্চলে বন্যাকে নির্বাচন পেছানোর কারণ দেখানো একটি খোঁড়া যুক্তি।’ মিয়ানমারের ২৫ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বলে মনে করছিলেন পর্যবেক্ষকেরা। শান্তিতে নোবেল বিজয়ী সুচির দল ওই নির্বাচনে ভালো ফল করবে বলেই মনে করা হচ্ছে।
No comments