ব্যক্তিত্ব-মোহামেদ এলবারাদি
শুধু মিসরের নয়, আন্তর্জাকিতভাবে তিনি
একজন কূটনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে সুপরিচিত। ইন্টারন্যাশনাল অ্যাটমিক
এনার্জি এজেন্সির (আইএইএ) মহাপরিচালক হিসেবে মোহামেদ এল বারাদি বিশ্বে
পরিচিতি লাভ করেন।
২০০৫ সালে তিনি এবং এই আন্তর্জাতিক
পরমাণু সংগঠন একসঙ্গে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করে। পরবর্তীকালে মিসরের
হোসনি মুবারকের দীর্ঘকালের একনায়কত্বের বিরুদ্ধে আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা
পালন করেন তিনি।
এলবারাদি জন্মগ্রহণ করেন মিসরের রাজধানী কায়রোতে ১৯৪২ সালের ১৭ জুন। এলবারাদির বাবা মোস্তফা এলবারাদি ছিলেন মিসরের একজন অ্যাটর্নি এবং বার অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান। এলবারাদি ১৯৬২ সালে কায়রো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর আন্তর্জাতিক আইনে জেনেভা থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৬৪ সালে তাঁর কূটনৈতিক জীবন শুরু হয়। তিনি মিসরের পররাষ্ট্রবিষয়ক বহু ভারী দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রথম দফা তিনি আইএইএর মহাপরিচালক নিযুক্ত হন ১৯৯৭ সালে। তিন টার্মের জন্য তাঁকে পরপর এই দায়িত্ব পালনে মনোনীত করা হয়। তাঁর এক মেয়ে লায়লা লন্ডনে আইন পেশায় রয়েছেন এবং ছেলে মোস্তফা কায়রোতে আই ম্যানেজার পেশায় রয়েছেন।
এলবারাদি জন্মগ্রহণ করেন মিসরের রাজধানী কায়রোতে ১৯৪২ সালের ১৭ জুন। এলবারাদির বাবা মোস্তফা এলবারাদি ছিলেন মিসরের একজন অ্যাটর্নি এবং বার অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান। এলবারাদি ১৯৬২ সালে কায়রো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর আন্তর্জাতিক আইনে জেনেভা থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৬৪ সালে তাঁর কূটনৈতিক জীবন শুরু হয়। তিনি মিসরের পররাষ্ট্রবিষয়ক বহু ভারী দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রথম দফা তিনি আইএইএর মহাপরিচালক নিযুক্ত হন ১৯৯৭ সালে। তিন টার্মের জন্য তাঁকে পরপর এই দায়িত্ব পালনে মনোনীত করা হয়। তাঁর এক মেয়ে লায়লা লন্ডনে আইন পেশায় রয়েছেন এবং ছেলে মোস্তফা কায়রোতে আই ম্যানেজার পেশায় রয়েছেন।
No comments