ল্যুভ জাদুঘরের শাখা বানাচ্ছে আবুধাবি
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে নির্মাণ করা হচ্ছে প্যারিসের বিখ্যাত ল্যুভ জাদুঘরের শাখা। এটি নির্মাণে ব্যয় হবে ৬৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার। অর্থনৈতিক মন্দার ধাক্কা সামলানোর পর তেলসমৃদ্ধ দেশটি যে আবারও উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিচ্ছে, এ সিদ্ধান্তের মধ্যদিয়ে তারই ইঙ্গিত মিলছে।
জাদুঘরটি নির্মাণের কাজ পেয়েছে ইউএইর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান আরবটেক হোল্ডিংস। আরবটেক গতকাল মঙ্গলবার জানিয়েছে, ২০১৫ সালের মধ্যেই জাদুঘরের নির্মাণকাজ শেষ হবে।
ইউএই ল্যুভ ছাড়া আবুধাবিতে আরো দুটি জাদুঘর নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে। একটি যুক্তরাষ্ট্রের গুগেনহাইম জাদুঘরের শাখা ও আরেকটি জায়েদ জাতীয় জাদুঘর। মূলত শহরকে শীর্ষ পর্যটন এলাকা হিসেবে গড়ে তোলা এবং বৈচিত্র্যময় করে তোলাই এর লক্ষ্য। অর্থনীতিকে শুধু তেলের ওপর নির্ভরশীল রাখতে না চাওয়াও এর আরেকটি কারণ।
ল্যুভের শাখায় থাকবে প্রদর্শনীর জন্য একটি বিশাল প্যাভিলিয়ন, খোলা চত্বর, ঘুরে বেড়ানোর জন্য সুসজ্জিত পথসহ নানা স্থাপত্যশৈলী। দেখলে মনে হবে যেন সমুদ্রের মধ্যে একটি শহর ভাসছে। জাদুঘরের মূল কমপ্লেক্সের ওপরে নির্মিত হবে আরব্য স্থাপত্যশৈলীতে ৫৯০ ফুট দীর্ঘ গম্বুজ।
জাদুঘরে স্থান পাবে বিভিন্ন সময় ও সংস্কৃতির নানা প্রত্নতাত্তি্বক নিদর্শন ও শিল্পকর্ম। প্রথম ১০ বছরে প্যারিসের ল্যুভ ছাড়াও ফ্রান্সের অন্যান্য জাদুঘর থেকে শিল্পকর্ম ধার আনা হবে। ধীরে ধীরে জাদুঘরটি নিজস্ব শিল্পকর্মে সমৃদ্ধ হবে। প্রাথমিকভাবে তিনটি জাদুঘরের নির্মাণকাজই ২০১৩ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে সমাপ্ত হওয়ার কথা ছিল। পরে এর তারিখ পেছানো হয়। নতুন সময়সীমা অনুযায়ী গুগেনহাইম জাদুঘর নির্মাণ শেষ হবে ২০১৭ সাল এবং জায়েদ জাতীয় জাদুঘর হবে ২০১৬ সালের মধ্যে।
ল্যুভসহ আরো কয়েকটি বড় প্রকল্প ইউএই সরকার হাতে নেয় কয়েক বছর আগে। কিন্তু আর্থিক সংকটের কারণে গত বছর তারা প্রকল্পগুলো নিয়ে নতুন করে পর্যালোচনায় বসে। কয়েক বছর ধরে ইউএইতে রিয়েল স্টেট ব্যবসায় ব্যাপক ধস নামে। তবে তেল রপ্তানির মাধ্যমে সেই ধকল তারা কাটিয়ে উঠেছে। সূত্র : রয়টার্স।
ইউএই ল্যুভ ছাড়া আবুধাবিতে আরো দুটি জাদুঘর নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে। একটি যুক্তরাষ্ট্রের গুগেনহাইম জাদুঘরের শাখা ও আরেকটি জায়েদ জাতীয় জাদুঘর। মূলত শহরকে শীর্ষ পর্যটন এলাকা হিসেবে গড়ে তোলা এবং বৈচিত্র্যময় করে তোলাই এর লক্ষ্য। অর্থনীতিকে শুধু তেলের ওপর নির্ভরশীল রাখতে না চাওয়াও এর আরেকটি কারণ।
ল্যুভের শাখায় থাকবে প্রদর্শনীর জন্য একটি বিশাল প্যাভিলিয়ন, খোলা চত্বর, ঘুরে বেড়ানোর জন্য সুসজ্জিত পথসহ নানা স্থাপত্যশৈলী। দেখলে মনে হবে যেন সমুদ্রের মধ্যে একটি শহর ভাসছে। জাদুঘরের মূল কমপ্লেক্সের ওপরে নির্মিত হবে আরব্য স্থাপত্যশৈলীতে ৫৯০ ফুট দীর্ঘ গম্বুজ।
জাদুঘরে স্থান পাবে বিভিন্ন সময় ও সংস্কৃতির নানা প্রত্নতাত্তি্বক নিদর্শন ও শিল্পকর্ম। প্রথম ১০ বছরে প্যারিসের ল্যুভ ছাড়াও ফ্রান্সের অন্যান্য জাদুঘর থেকে শিল্পকর্ম ধার আনা হবে। ধীরে ধীরে জাদুঘরটি নিজস্ব শিল্পকর্মে সমৃদ্ধ হবে। প্রাথমিকভাবে তিনটি জাদুঘরের নির্মাণকাজই ২০১৩ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে সমাপ্ত হওয়ার কথা ছিল। পরে এর তারিখ পেছানো হয়। নতুন সময়সীমা অনুযায়ী গুগেনহাইম জাদুঘর নির্মাণ শেষ হবে ২০১৭ সাল এবং জায়েদ জাতীয় জাদুঘর হবে ২০১৬ সালের মধ্যে।
ল্যুভসহ আরো কয়েকটি বড় প্রকল্প ইউএই সরকার হাতে নেয় কয়েক বছর আগে। কিন্তু আর্থিক সংকটের কারণে গত বছর তারা প্রকল্পগুলো নিয়ে নতুন করে পর্যালোচনায় বসে। কয়েক বছর ধরে ইউএইতে রিয়েল স্টেট ব্যবসায় ব্যাপক ধস নামে। তবে তেল রপ্তানির মাধ্যমে সেই ধকল তারা কাটিয়ে উঠেছে। সূত্র : রয়টার্স।
No comments