চীন বিশ্বের শীর্ষ রপ্তানিকারক দেশ
বিশ্বের রপ্তানি বাণিজ্যে চীন এখন শীর্ষ দেশ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। সম্প্রতি চীন রপ্তানি বাণিজ্যে এত দিনের এক নম্বর দেশ জার্মানিকে পেছনে ফেলেছে। সাম্প্রতিককালে অর্থনৈতিক মন্দায় চীনের রপ্তানি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও তারা তাদের প্রবৃদ্ধি ধরে রেখে কোনো ধরনের সরকারি আর্থিক প্রণোদনা ও মুদ্রা ব্যবস্থাপনার সমন্বয় ছাড়াই এ খাতে জার্মানিকে পেছনে ফেলে সাফল্য অর্জন করেছে।
সম্প্রতি জার্মানি ও চীন ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত রপ্তানিবিষয়ক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে দেখা যাচ্ছে, জার্মানি এ সময়ে রপ্তানি বাণিজ্য থেকে এক দশমিক শূন্য পাঁচ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছে। অন্যদিকে চীন আয় করেছে এক দশমিক শূন্য সাত ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।
পশ্চিমা বাণিজ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, অর্থনৈতিক মন্দার সময় পশ্চিমা বিশ্বের চাপের মুখে নিজস্ব মুদ্রা ব্যবস্থাপনায় সমন্বয় সাধন না করাই চীনের এ সাফল্যের মূলে রয়েছে। সেই সময় চীনের মুদ্রা শক্তিশালী হওয়ায় অর্থনৈতিক মন্দার সময়ও চীন রপ্তানি বাণিজ্যে এই প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছে। এ ব্যাপারে চীন সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছারও প্রশংসা করেছেন বিশ্লেষকেরা। তাঁরা বলেন, চীন শত চাপ সত্ত্বেও পশ্চিমা বিশ্বের কোনো চাপের কাছেই নতি স্বীকার করেনি। উপরন্তু তারা নতুন নতুন বাজার তৈরি করে অর্থনৈতিক মন্দার সময়ও একই গতিতে রপ্তানি অব্যাহত রেখেছিল।
চীনের রপ্তানি প্রবৃদ্ধির পেছনে এ খাতে সরকারের ভর্তুকিকে একটি কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রতিটি বেসরকারি রপ্তানি-উপযোগী শিল্পকে সরকার ভর্তুকি ও অন্যান্য সহায়তা দিয়ে থাকে।
বিশ্ব বাণিজ্য তথ্যসেবার (গ্লোবাল ট্রেড ইনফরমেশন সার্ভিস) প্রতিবেদন অনুযায়ী চীন ২০০৯ সালে ৯৫৭ দশমিক সাত বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ পণ্য বিশ্ববাজারে রপ্তানি করেছে।
সম্প্রতি জার্মানি ও চীন ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত রপ্তানিবিষয়ক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে দেখা যাচ্ছে, জার্মানি এ সময়ে রপ্তানি বাণিজ্য থেকে এক দশমিক শূন্য পাঁচ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছে। অন্যদিকে চীন আয় করেছে এক দশমিক শূন্য সাত ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।
পশ্চিমা বাণিজ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, অর্থনৈতিক মন্দার সময় পশ্চিমা বিশ্বের চাপের মুখে নিজস্ব মুদ্রা ব্যবস্থাপনায় সমন্বয় সাধন না করাই চীনের এ সাফল্যের মূলে রয়েছে। সেই সময় চীনের মুদ্রা শক্তিশালী হওয়ায় অর্থনৈতিক মন্দার সময়ও চীন রপ্তানি বাণিজ্যে এই প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছে। এ ব্যাপারে চীন সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছারও প্রশংসা করেছেন বিশ্লেষকেরা। তাঁরা বলেন, চীন শত চাপ সত্ত্বেও পশ্চিমা বিশ্বের কোনো চাপের কাছেই নতি স্বীকার করেনি। উপরন্তু তারা নতুন নতুন বাজার তৈরি করে অর্থনৈতিক মন্দার সময়ও একই গতিতে রপ্তানি অব্যাহত রেখেছিল।
চীনের রপ্তানি প্রবৃদ্ধির পেছনে এ খাতে সরকারের ভর্তুকিকে একটি কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রতিটি বেসরকারি রপ্তানি-উপযোগী শিল্পকে সরকার ভর্তুকি ও অন্যান্য সহায়তা দিয়ে থাকে।
বিশ্ব বাণিজ্য তথ্যসেবার (গ্লোবাল ট্রেড ইনফরমেশন সার্ভিস) প্রতিবেদন অনুযায়ী চীন ২০০৯ সালে ৯৫৭ দশমিক সাত বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ পণ্য বিশ্ববাজারে রপ্তানি করেছে।
No comments