ইরানের বিরুদ্ধে নতুন অবরোধ আরোপের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানে ভিন্ন মতাবলম্বীদের ওপর দমন-পীড়নের সঙ্গে সরাসরি জড়িত ব্যক্তিবিশেষ ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নতুন অর্থনৈতিক অবরোধ আরোপের প্রস্তুতি নিচ্ছে হোয়াইট হাউস। গতকাল শনিবার দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়।
মার্কিন কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে পত্রিকাটি জানায়, মার্কিন অর্থ বিভাগের কৌশল প্রণেতারা ইতিমধ্যেই ইরানের রেভ্যুলুশনারি গার্ড বাহিনীর দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছে। ওই বাহিনী দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি এবং প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদের পেছনের অর্থনৈতিক ও সামরিক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, রেভল্যুশনারি গার্ডের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোর নামের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। ওই তালিকায় ইরানের সবচেয়ে বড় টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি অব ইরানের নামও রয়েছে। রেভ্যুলুশনারি গার্ড ও ইরানিয়ান অ্যালুমিনাম কোম্পানি ওই টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে বড় অংশীদার।
পত্রিকায় বলা হয়, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন চলতি সপ্তাহে পররাষ্ট্র দপ্তরে ইরানের চারজন শীর্ষস্থানীয় পণ্ডিতের সঙ্গে এক বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকে ইরানের বর্তমান পরিস্থিতির ওপর আলোচনা করা হয়।
ইসরায়েল বলছে, ইরানের ওপর বড় ধরনের অবরোধই কেবল তেহরানের বর্তমান রাজনৈতিক নেতৃত্বকে চাপে রাখতে পারবে। ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত মাইকেল ওরেনকে উদ্ধৃত করে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানায়, ‘অনেক ইসরায়েলি বিশেষজ্ঞ এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে, ব্যাপক অবরোধ ইরানি সরকার ও ইরানের জনগণের মধ্যে বিভেদ বাড়াবে।
মার্কিন কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে পত্রিকাটি জানায়, মার্কিন অর্থ বিভাগের কৌশল প্রণেতারা ইতিমধ্যেই ইরানের রেভ্যুলুশনারি গার্ড বাহিনীর দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছে। ওই বাহিনী দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি এবং প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদের পেছনের অর্থনৈতিক ও সামরিক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, রেভল্যুশনারি গার্ডের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোর নামের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। ওই তালিকায় ইরানের সবচেয়ে বড় টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি অব ইরানের নামও রয়েছে। রেভ্যুলুশনারি গার্ড ও ইরানিয়ান অ্যালুমিনাম কোম্পানি ওই টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে বড় অংশীদার।
পত্রিকায় বলা হয়, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন চলতি সপ্তাহে পররাষ্ট্র দপ্তরে ইরানের চারজন শীর্ষস্থানীয় পণ্ডিতের সঙ্গে এক বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকে ইরানের বর্তমান পরিস্থিতির ওপর আলোচনা করা হয়।
ইসরায়েল বলছে, ইরানের ওপর বড় ধরনের অবরোধই কেবল তেহরানের বর্তমান রাজনৈতিক নেতৃত্বকে চাপে রাখতে পারবে। ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত মাইকেল ওরেনকে উদ্ধৃত করে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানায়, ‘অনেক ইসরায়েলি বিশেষজ্ঞ এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে, ব্যাপক অবরোধ ইরানি সরকার ও ইরানের জনগণের মধ্যে বিভেদ বাড়াবে।
No comments