ধোনিকে হারিয়ে ভারতের অস্বস্তিই বেশি
‘আশা করি, ধোনির অনুপস্থিতি ভারতকে ভোগাবে। সে দারুণ ফর্মে আছে, তাকে হারানোটা ভারতের জন্য অবশ্যই বড় আঘাত’—স্লো ওভার রেটের কারণে মহেন্দ্র সিং ধোনির দুই ম্যাচ নিষিদ্ধ হওয়ায় কুমার সাঙ্গাকারার প্রতিক্রিয়া। তবে সবচেয়ে বড় ‘শত্রু’দের একজনের না থাকাটা শ্রীলঙ্কানদের জন্য অবশ্যই স্বস্তির, তবে খুব একটা সুখে নেই তারাও। নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ একটি অস্ত্র যে হারাতে হয়েছে তাদেরও!
ডান পায়ের পেশির ইনজুরির কারণে ইতিমধ্যেই দেশে ফিরে গেছেন অ্যাঞ্জোলো ম্যাথুস। এই অলরাউন্ডারকে হারানোয় নিশ্চিতভাবেই শ্রীলঙ্কার ‘টিম ব্যালান্স’ নষ্ট হবে। ম্যাথুসের জায়গায় দলে আসতে পারেন সনাত্ জয়াসুরিয়া। শ্রীলঙ্কা দলে আজ পরিবর্তন আসতে পারে আরও দুটি। নাগপুরে অভিষিক্ত সুরাঙ্গা লাকমলের জায়গায় ফিরতে পারেন নুয়ান কুলাসেকারা, অজন্তা মেন্ডিসের জায়গায় লাসিথ মালিঙ্গা।
তবে ভারতীয় দলে ধোনিকে হারানোর প্রভাবটা পড়বে আরও বেশি। শুধু দলের সবচেয়ে সফল ব্যাটসম্যান (৭৩ ও ১০৭) বলেই নয়, অনুপ্রেরণাদায়ী অধিনায়ক হিসেবেও। ভারত শঙ্কিত হতে পারে ধোনির বদলে দায়িত্ব পাওয়া বীরেন্দর শেবাগকে নিয়েও। ৫টি ওয়ানডেতে নেতৃত্ব দিয়ে তিনটিতেই হেরেছেন, এর চেয়ে বড় কারণ ওই ৫ ম্যাচে তাঁর রান ৯৮। সর্বোচ্চ বাংলাদেশের বিপক্ষে ৪৩। ভারতের জন্য অবশ্য সুখবরও আছে, ইনজুরি কাটিয়ে দলে ফিরতে পারেন যুবরাজ সিং। সে ক্ষেত্রে আগের ম্যাচে ৫৪ রান করার পরও মাঠের বাইরে থাকবে হবে বিরাট কোহলিকে। ভারত চিন্তিত নতুন বলে পেসারদের পারফরম্যান্স নিয়েও। তবে পুরোনো বলে ভালো করায় জহিরের সঙ্গে হয়তো টিকে যাবেন নেহরাও। প্রাভিন কুমারের জায়গায় আসতে পারেন ইশান্ত শর্মা।
আগের দুই ম্যাচের মতো আজ রান-উত্সব না দেখা যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। কটকের বারাবতি স্টেডিয়ামে ১৫ ম্যাচে ৩০০ ছাড়ানো ইনিংস আছে একটিই, ১৯৯৮ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ভারতের ৩১০।
ডান পায়ের পেশির ইনজুরির কারণে ইতিমধ্যেই দেশে ফিরে গেছেন অ্যাঞ্জোলো ম্যাথুস। এই অলরাউন্ডারকে হারানোয় নিশ্চিতভাবেই শ্রীলঙ্কার ‘টিম ব্যালান্স’ নষ্ট হবে। ম্যাথুসের জায়গায় দলে আসতে পারেন সনাত্ জয়াসুরিয়া। শ্রীলঙ্কা দলে আজ পরিবর্তন আসতে পারে আরও দুটি। নাগপুরে অভিষিক্ত সুরাঙ্গা লাকমলের জায়গায় ফিরতে পারেন নুয়ান কুলাসেকারা, অজন্তা মেন্ডিসের জায়গায় লাসিথ মালিঙ্গা।
তবে ভারতীয় দলে ধোনিকে হারানোর প্রভাবটা পড়বে আরও বেশি। শুধু দলের সবচেয়ে সফল ব্যাটসম্যান (৭৩ ও ১০৭) বলেই নয়, অনুপ্রেরণাদায়ী অধিনায়ক হিসেবেও। ভারত শঙ্কিত হতে পারে ধোনির বদলে দায়িত্ব পাওয়া বীরেন্দর শেবাগকে নিয়েও। ৫টি ওয়ানডেতে নেতৃত্ব দিয়ে তিনটিতেই হেরেছেন, এর চেয়ে বড় কারণ ওই ৫ ম্যাচে তাঁর রান ৯৮। সর্বোচ্চ বাংলাদেশের বিপক্ষে ৪৩। ভারতের জন্য অবশ্য সুখবরও আছে, ইনজুরি কাটিয়ে দলে ফিরতে পারেন যুবরাজ সিং। সে ক্ষেত্রে আগের ম্যাচে ৫৪ রান করার পরও মাঠের বাইরে থাকবে হবে বিরাট কোহলিকে। ভারত চিন্তিত নতুন বলে পেসারদের পারফরম্যান্স নিয়েও। তবে পুরোনো বলে ভালো করায় জহিরের সঙ্গে হয়তো টিকে যাবেন নেহরাও। প্রাভিন কুমারের জায়গায় আসতে পারেন ইশান্ত শর্মা।
আগের দুই ম্যাচের মতো আজ রান-উত্সব না দেখা যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। কটকের বারাবতি স্টেডিয়ামে ১৫ ম্যাচে ৩০০ ছাড়ানো ইনিংস আছে একটিই, ১৯৯৮ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ভারতের ৩১০।
No comments