মুম্বাইয়ের মতো লন্ডনেও ভয়াবহ জঙ্গি হামলা হতে পারে -স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের হুঁশিয়ারি
ব্রিটেনের স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড পুলিশ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছে, মুম্বাইয়ের মতো লন্ডনেও জঙ্গি হামলা হতে পারে। নতুন বছরের গোড়ার দিকে লন্ডনের ব্যবসা ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানগুলোতে এ হামলা হতে পারে। সানডে টাইমস এ খবর দিয়েছে।
পত্রিকাটি জানায়, স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের সন্ত্রাসবিরোধী ইউনিটের একজন জ্যেষ্ঠ গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেছেন, ‘মুম্বাইয়ের মতো লন্ডনেও সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে।’ তিনি বলেন, বন্দুকধারীদের একটি ছোট দল অত্যাধুনিক অস্ত্র ও বিস্ফোরক সরঞ্জামসহ লন্ডনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছে। সন্ত্রাসীরা লোকজনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে গুলি করে হত্যা করতে পারে।
সানডে টাইমস জানায়, দুই সপ্তাহ আগে একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর ওয়েবসাইট থেকে এ হামলার পরিকল্পনার কথা জানা গেছে। সন্ত্রাসীরা লন্ডনের নৈশক্লাব, খেলার মাঠ ও ইহুদিদের স্থাপনার ওপর হামলা চালাতে পারে।
স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের সতর্কতা এটাই প্রমাণ করে যে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীটি লন্ডনে হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। ব্রিটেনের হাউস অব কমন্সের সন্ত্রাসবিরোধী উপকমিটির চেয়ারম্যান প্যাট্রিক মার্সার বলেন, ‘সন্ত্রাসী হামলার এ হুমকি পুরোপুরি বাস্তব।’
একজন নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেছেন, কয়েক দিন ধরে স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনার ব্যাপারে বারবার সতর্কতা জারি করে আসছে। তারা জানায়, সন্ত্রাসীরা হামলার ব্যাপারে নিজেদের মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা করছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই উপদেষ্টা আরও বলেন, আগে লন্ডনে সন্ত্রাসী হামলার ব্যাপারটিকে গুঞ্জন ভাবা হতো। কিন্তু এখন এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট ষড়যন্ত্রের তথ্য পাওয়া যাচ্ছে।
লন্ডনের মেট্রোপলিটন পুলিশ তাদের নেটওয়ার্ক ‘সিকিউরিটি ফোরাম’-এর মাধ্যমে সেখানকার ব্যবসায়ী নেতা, স্থানীয় সরকার ও জরুরি সেবা সংস্থাগুলোর কাছে সতর্কমূলক বার্তা দিয়েছে।
২ ডিসেম্বর সন্ত্রাসীদের অনলাইন যোগাযোগ থেকে জানা যায়, তারা গেরিলা হামলা ও পুলিশ স্টেশনে হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছে। এক সন্ত্রাসী প্রস্তাব করে, যেখানে শিশুরা থাকবে না, সেখানেই হামলা চালানো হবে। বিশেষ করে যে সময়ে মুসলিম বা শিশুরা যেখানে থাকবে না, সেখানে হামলা চালানো হবে। এ সময় অপর সন্ত্রাসী বলে, যদি মেশিনগান ও বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ না থাকে, সে ক্ষেত্রে এটি অবশ্যই ভালো পরিকল্পনা। সে মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার কথা উল্লেখ করে বলে, লন্ডনে হামলার জন্য মুম্বাই হামলাই আদর্শ হতে পারে। এ সময় তৃতীয় আরেক সন্ত্রাসী বলে, সবকিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তবেই হামলার লক্ষ্যস্থল নির্ধারণ করা উচিত।
২০০৮ সালের নভেম্বরে মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলা হয়। এতে ১৬৬ জন নিহত হয়।
পত্রিকাটি জানায়, স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের সন্ত্রাসবিরোধী ইউনিটের একজন জ্যেষ্ঠ গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেছেন, ‘মুম্বাইয়ের মতো লন্ডনেও সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে।’ তিনি বলেন, বন্দুকধারীদের একটি ছোট দল অত্যাধুনিক অস্ত্র ও বিস্ফোরক সরঞ্জামসহ লন্ডনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছে। সন্ত্রাসীরা লোকজনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে গুলি করে হত্যা করতে পারে।
সানডে টাইমস জানায়, দুই সপ্তাহ আগে একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর ওয়েবসাইট থেকে এ হামলার পরিকল্পনার কথা জানা গেছে। সন্ত্রাসীরা লন্ডনের নৈশক্লাব, খেলার মাঠ ও ইহুদিদের স্থাপনার ওপর হামলা চালাতে পারে।
স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের সতর্কতা এটাই প্রমাণ করে যে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীটি লন্ডনে হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। ব্রিটেনের হাউস অব কমন্সের সন্ত্রাসবিরোধী উপকমিটির চেয়ারম্যান প্যাট্রিক মার্সার বলেন, ‘সন্ত্রাসী হামলার এ হুমকি পুরোপুরি বাস্তব।’
একজন নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেছেন, কয়েক দিন ধরে স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনার ব্যাপারে বারবার সতর্কতা জারি করে আসছে। তারা জানায়, সন্ত্রাসীরা হামলার ব্যাপারে নিজেদের মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা করছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই উপদেষ্টা আরও বলেন, আগে লন্ডনে সন্ত্রাসী হামলার ব্যাপারটিকে গুঞ্জন ভাবা হতো। কিন্তু এখন এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট ষড়যন্ত্রের তথ্য পাওয়া যাচ্ছে।
লন্ডনের মেট্রোপলিটন পুলিশ তাদের নেটওয়ার্ক ‘সিকিউরিটি ফোরাম’-এর মাধ্যমে সেখানকার ব্যবসায়ী নেতা, স্থানীয় সরকার ও জরুরি সেবা সংস্থাগুলোর কাছে সতর্কমূলক বার্তা দিয়েছে।
২ ডিসেম্বর সন্ত্রাসীদের অনলাইন যোগাযোগ থেকে জানা যায়, তারা গেরিলা হামলা ও পুলিশ স্টেশনে হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছে। এক সন্ত্রাসী প্রস্তাব করে, যেখানে শিশুরা থাকবে না, সেখানেই হামলা চালানো হবে। বিশেষ করে যে সময়ে মুসলিম বা শিশুরা যেখানে থাকবে না, সেখানে হামলা চালানো হবে। এ সময় অপর সন্ত্রাসী বলে, যদি মেশিনগান ও বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ না থাকে, সে ক্ষেত্রে এটি অবশ্যই ভালো পরিকল্পনা। সে মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার কথা উল্লেখ করে বলে, লন্ডনে হামলার জন্য মুম্বাই হামলাই আদর্শ হতে পারে। এ সময় তৃতীয় আরেক সন্ত্রাসী বলে, সবকিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তবেই হামলার লক্ষ্যস্থল নির্ধারণ করা উচিত।
২০০৮ সালের নভেম্বরে মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলা হয়। এতে ১৬৬ জন নিহত হয়।
No comments